পাকিস্তানপন্থী
বলে সমালোচনার মধ্যে থাকা দলটি কৌশল হিসেবে ‘লুকানোর’ এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে
করেন অধ্যাপক মুনতাসির মামুন।তিনি
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
“জামায়াত কখনোই পাকিস্তানের সাথে তাদের সম্পর্ক অস্বীকার করেনি। তবে এখন
পাকিস্তান যেভাবে সরাসরি তাদের (জামায়াতের) পক্ষে কথা বলছে, এটাও তারা হয়ত এখন
চাচ্ছে না।”
যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসির পর দেশের জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো প্রতিক্রিয়া দেখালেও সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে পাকিস্তানে।
জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের বিক্ষোভের পাশাপাশি পাকিস্তান পার্লামেন্টে এনিয়ে একটি প্রস্তাবও পাস হয়েছে। কাদের মোল্লার পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী খানও।
জামায়াতের ওয়েবসাইটে তুরস্ক, মিসর, ইরান, মালয়শিয়া, কাতার, ইন্দোনেশিয়া, কুয়েত, মৌরিতানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, সৌদি আরবে বিক্ষোভের খবর রয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের ওয়েবসাইটে কাদের মোল্লাকে ‘শহীদ’ অভিহিত করে দেশটির বিভিন্ন শহরের বিক্ষোভ, গায়েবানা জানাজার ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।
কাদের মোল্লাকে ‘ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তানের একনিষ্ঠ সমর্থক’ উল্লেখ করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব উত্থাপনও করেন জামায়াতের পার্লামেন্ট সদস্য শের আকবর খান।
তবে এই
বিষয়গুলোর কোনো উল্লেখই নেই জামায়াতের ওয়েবসাইটে, যদিও অন্য সব দেশের খবর রয়েছে
সেখানে। কাদের
মোল্লার জন্য পাকিস্তান জামায়াতের তৎপরতার দিকে ইঙ্গিত করে মুনতাসির মামুন বলেন, “আমরা
অনেক আগে থেকেই বলে আসছি, জামায়াত এখনো পাকিস্তানেরই একটি দল। কিন্তু কেউ বিশ্বাস
করেনি, বরং আমাদের হেনস্তা হতে হয়েছে। আজ সে কথাটিই প্রমাণিত হল।”১৯৭১
সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের অবস্থান ছিল স্বাধীনতার বিপক্ষে। স্বাধীনতার পর
দলটি নিষিদ্ধ হলেও রাজনৈতিক পটপরির্তনে দলটি সক্রিয় হয়ে ওঠার সুযোগ পায়।একাত্তরে
গণহত্যায় পাকিস্তানি বাহিনীর দোসর হিসেবে জামায়াতের সম্পৃক্ততা উঠে এসেছে কাদের
মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধী অন্যদের রায়েও।
যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসির পর দেশের জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো প্রতিক্রিয়া দেখালেও সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে পাকিস্তানে।
জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের বিক্ষোভের পাশাপাশি পাকিস্তান পার্লামেন্টে এনিয়ে একটি প্রস্তাবও পাস হয়েছে। কাদের মোল্লার পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী খানও।
জামায়াতের ওয়েবসাইটে তুরস্ক, মিসর, ইরান, মালয়শিয়া, কাতার, ইন্দোনেশিয়া, কুয়েত, মৌরিতানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, সৌদি আরবে বিক্ষোভের খবর রয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের ওয়েবসাইটে কাদের মোল্লাকে ‘শহীদ’ অভিহিত করে দেশটির বিভিন্ন শহরের বিক্ষোভ, গায়েবানা জানাজার ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।
কাদের মোল্লাকে ‘ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তানের একনিষ্ঠ সমর্থক’ উল্লেখ করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব উত্থাপনও করেন জামায়াতের পার্লামেন্ট সদস্য শের আকবর খান।