পুলিশ বলছে, নিহত বাবুল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিলেন। বিএনপির দাবি- তিনি দিঘলী ইউনিয়ন বিএনপির নেতা।
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মান্দারি ইউনিয়নে রতনের খিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এসময় খোরশেদ আলম সুমন নামে বাবুলের এক সহযোগীও নিহত হয়েছে বলে স্থানীয়রা দাবি করেছে। তবে পুলিশ তা নিশ্চিত করেনি।
পুলিশ
বলছে, বাবুল ছিল পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী বাবুল বাহিনীর
প্রধান। তবে উপজেলা বিএনপির দাব- তিনি দিঘলী ইউনিয়ন বিএনপির নেতা ছিলেন।
লক্ষ্মীপুর
থানার ডিউটি অফিসার এএসআই তারেক জানান, র্যাব সদস্যরা শীর্ষ সন্ত্রাসী
বাবুলকে আটক করে রতনের খিল এলাকায় পৌঁছলে তার বাহিনী তাদেরকে লক্ষ্য করে
গুলি ছোড়ে। ওই সময় র্যাব সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে
বাবুল মারা যান। পরে রাতেই র্যাব বাবুলের লাশ লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে
নিয়ে যায়।
এএসআই তারেক জানান, বাবুল পুলিশের
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিলেন। তার বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় স্থানীয়
দত্তপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান শামীম হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে কয়েকটি মামলা
রয়েছে।
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাঈনুদ্দীন চৌধুরী রিয়াদ জানান, বাবুল উপজেলার দিঘলী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।