হবিগঞ্জ-৩
(হবিগঞ্জ সদর-লাখাই) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মো.
আবু জাহির এবং জাপার প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক। দু'জনেরই এলাকায় এবং
ঢাকায় বাড়িসহ রয়েছে অঢেল সম্পদ। আবু জাহির তার হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা
দেখিয়েছেন এলএলবি। পেশায় আইনজীবী। কৃষি খাত, দোকান ও অন্যান্য ভাড়া থেকে ২
লাখ টাকা, ব্যবসা খাতে নিজের আয় ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৩২৫ টাকা। ব্যাংকে জমা
রয়েছে ৩২ হাজার ৫৮৮ টাকা, আইন পেশায় ২ লাখ ও সংসদ সদস্য হিসেবে আনুতোষিক ও
ভাতা ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯৫০ টাকা। নিজ নামে ব্যাংকে ৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩১ হাজার
২৯৮ টাকা, ৪৬ লাখ ৫০ হাজার ৫শ' টাকা মূল্যের ঢাকায় প্লট, বাড়ি ও দোকানপাট,
২৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার দালানকোঠা ও ৬০ হাজার টাকা মূল্যের গাড়ির গ্যারেজ।
আবদুর রহমানের কাছে সুদমুক্ত ১৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা তার দেনা রয়েছে। তার
বিরুদ্ধে চুনারুঘাট আদালতে মামলা ছিল, বেকসুর খালাস পান।
একই আসনে জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান আতিকের শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএসসি পাস। তার বিরুদ্ধে ২০০১ সালে একটি হত্যা মামলা ছিল। যা নির্দোষ বলে প্রমাণ হয়েছে আদালতে। ব্যবসায়ী আতিক 'প্রিন্স গ্রুপ অব কোম্পানির' কর্ণধার। তিনি নিজে বছরে ১০ লাখ ১০ হাজার আয় করেন। কোম্পানি থেকে তিনি পারিতোষিক পান ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। তার নিজের কাছে ১২ লাখ ৮৭ হাজার ৫৩১ টাকা ও ব্যাংকে ২১ লাখ টাকা আছে। তার রয়েছে একটি জিপ ও একটি প্রাডো গাড়ি। আতিকের নিজ নামে সিলেটের মোগলাবাজারে ১৫ শতক জমি, ঢাকার নিকুঞ্জ-২ এ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের জমি, রামপুরায় ৪ কাঠা, ঢাকার বারিধারায় প্রায় ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ২টি ফ্ল্যাট রয়েছে। ইসলামী, প্রিমিয়ার ব্যাংকে প্রায় ৫ কোটি টাকা লোন রয়েছে।
একই আসনে জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান আতিকের শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএসসি পাস। তার বিরুদ্ধে ২০০১ সালে একটি হত্যা মামলা ছিল। যা নির্দোষ বলে প্রমাণ হয়েছে আদালতে। ব্যবসায়ী আতিক 'প্রিন্স গ্রুপ অব কোম্পানির' কর্ণধার। তিনি নিজে বছরে ১০ লাখ ১০ হাজার আয় করেন। কোম্পানি থেকে তিনি পারিতোষিক পান ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। তার নিজের কাছে ১২ লাখ ৮৭ হাজার ৫৩১ টাকা ও ব্যাংকে ২১ লাখ টাকা আছে। তার রয়েছে একটি জিপ ও একটি প্রাডো গাড়ি। আতিকের নিজ নামে সিলেটের মোগলাবাজারে ১৫ শতক জমি, ঢাকার নিকুঞ্জ-২ এ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের জমি, রামপুরায় ৪ কাঠা, ঢাকার বারিধারায় প্রায় ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ২টি ফ্ল্যাট রয়েছে। ইসলামী, প্রিমিয়ার ব্যাংকে প্রায় ৫ কোটি টাকা লোন রয়েছে।