সমকাল প্রতিবেদক
আওয়ামী
লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শরীয়তপুর-১ আসনের এমপি বিএম মোজাম্মেলের পেশার
পরিবর্তন হয়েছে। তিনি ব্যবসায়ী থেকে পেশা পরিবর্তন করে এখন পরামর্শক হিসেবে
বছরে আয় করেন ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ৭৮৭ টাকা। তবে গত পাঁচ বছরে তার স্ত্রীর বহু
সম্পদ বেড়েছে। ২ লাখ টাকার গাড়ি থেকে তিনি এখন ব্যবহার করেন ৪৬ লাখ ৪৭
হাজার ২৩৪ টাকার প্রাডো।
এবারের হলফনামায় তিনি পেশা উল্লেখ করেছেন কৃষি, সমাজসেবা ও পরামর্শক। ফলে এবার তার নিজের ও স্ত্রীর নামে ব্যবসা থেকে কোনো আয় উল্লেখ নেই। তবে ২০০৮ সালে ব্যবসা থেকে তার নিজের নামে আয় উল্লেখ ছিল বছরে ২ লাখ ১ হাজার টাকা। এবার হলফনামায় কৃষি খাতে আয় দেখানো হয়েছে বার্ষিক ১ লাখ ৬ হাজার ৫০০ টাকা, ব্যাংক থেকে বছরে মুনাফা ৫ হাজার ৪৩৭ টাকার কথা উল্লেখ করেছেন। এবার তিনি পরামশর্ক হিসেবে বার্ষিক ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ৭৮৭ টাকা আয় দেখিয়েছেন।
অস্থাবর সম্পদ :গত পাঁচ বছরে তার নিজের না বাড়লেও স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ। ২০০৮ সালে তার হাতে নগদ ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৯৬৬ দশমিক ৮৫ টাকা ও স্ত্রীর নামে ছিল ২ হাজার ৭৫০ টাকা। এবার তার নিজের হাতে আছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৪৭৪ টাকা ও স্ত্রীর হাতে ৬১ হাজার ৪৪১ টাকা। নিজের নামে ব্যাংকে ২০০৮ সালে মাত্র ৬ হাজার ৩৩ টাকা থাকলেও এখন নিজের নামে আছে ২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। অতীতে নিজের বা স্ত্রীর নামে কোনো সঞ্চয়পত্র না থাকলেও এবার স্ত্রীর নামে আছে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। তবে নিজের নামে ২ লাখ টাকার টয়োটা গাড়ির স্থলে যুক্ত হয়েছে ৪৬ লাখ টাকার একটি প্রাডো গাড়ি।
স্থাবর সম্পদ :স্থাবর সম্পদের মধ্যে তার কৃষি জমির পরিমাণ ৪ লাখ ৮ হাজার ১০০ টাকার স্থলে হয়েছে ৪০ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬০ টাকার জমি। স্ত্রীর নামে কোনো কৃষি জমি আগে না থাকলেও এবার হয়েছে ৪ লাখ ৯১ হাজার ৫২০ টাকার কৃষি জমি। অকৃষি জমির ক্ষেত্রে আগে নাই উল্লেখ করা হলেও এবার বলা হয়েছে তার ৩৮ লাখ ৭৪ হাজার ৫৪৪ টাকার ও স্ত্রীর আগের ৮ লাখ ২৮ হাজারের স্থলে এবার ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৬০ টাকার জমি আছে। তবে তার এবার ব্যক্তিগত ঋণ আছে ২৮ লাখ টাকার।
এবারের হলফনামায় তিনি পেশা উল্লেখ করেছেন কৃষি, সমাজসেবা ও পরামর্শক। ফলে এবার তার নিজের ও স্ত্রীর নামে ব্যবসা থেকে কোনো আয় উল্লেখ নেই। তবে ২০০৮ সালে ব্যবসা থেকে তার নিজের নামে আয় উল্লেখ ছিল বছরে ২ লাখ ১ হাজার টাকা। এবার হলফনামায় কৃষি খাতে আয় দেখানো হয়েছে বার্ষিক ১ লাখ ৬ হাজার ৫০০ টাকা, ব্যাংক থেকে বছরে মুনাফা ৫ হাজার ৪৩৭ টাকার কথা উল্লেখ করেছেন। এবার তিনি পরামশর্ক হিসেবে বার্ষিক ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ৭৮৭ টাকা আয় দেখিয়েছেন।
অস্থাবর সম্পদ :গত পাঁচ বছরে তার নিজের না বাড়লেও স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ। ২০০৮ সালে তার হাতে নগদ ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৯৬৬ দশমিক ৮৫ টাকা ও স্ত্রীর নামে ছিল ২ হাজার ৭৫০ টাকা। এবার তার নিজের হাতে আছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৪৭৪ টাকা ও স্ত্রীর হাতে ৬১ হাজার ৪৪১ টাকা। নিজের নামে ব্যাংকে ২০০৮ সালে মাত্র ৬ হাজার ৩৩ টাকা থাকলেও এখন নিজের নামে আছে ২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। অতীতে নিজের বা স্ত্রীর নামে কোনো সঞ্চয়পত্র না থাকলেও এবার স্ত্রীর নামে আছে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। তবে নিজের নামে ২ লাখ টাকার টয়োটা গাড়ির স্থলে যুক্ত হয়েছে ৪৬ লাখ টাকার একটি প্রাডো গাড়ি।
স্থাবর সম্পদ :স্থাবর সম্পদের মধ্যে তার কৃষি জমির পরিমাণ ৪ লাখ ৮ হাজার ১০০ টাকার স্থলে হয়েছে ৪০ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬০ টাকার জমি। স্ত্রীর নামে কোনো কৃষি জমি আগে না থাকলেও এবার হয়েছে ৪ লাখ ৯১ হাজার ৫২০ টাকার কৃষি জমি। অকৃষি জমির ক্ষেত্রে আগে নাই উল্লেখ করা হলেও এবার বলা হয়েছে তার ৩৮ লাখ ৭৪ হাজার ৫৪৪ টাকার ও স্ত্রীর আগের ৮ লাখ ২৮ হাজারের স্থলে এবার ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৬০ টাকার জমি আছে। তবে তার এবার ব্যক্তিগত ঋণ আছে ২৮ লাখ টাকার।