সাবেক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। নবম সংসদের পুরো মেয়াদেই ছিলেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে। ভাগ্যবতী দীপু মনি জীবনে প্রথম এমপি হয়েই
মন্ত্রিত্ব পেলেন। তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
সমকাল প্রতিবেদক
সাবেক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। নবম সংসদের পুরো মেয়াদেই ছিলেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে। ভাগ্যবতী দীপু মনি জীবনে প্রথম এমপি হয়েই
মন্ত্রিত্ব পেলেন। তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তার বিদেশ
ভ্রমণ একটি রেকর্ড বলেও অনেকে মনে করেন। আলোচিত এই সাবেক মন্ত্রীর পাঁচ লাখ
টাকার সম্পদ পাঁচ বছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ লাখ ২ হাজার ১৫১ টাকায়। এ সময়
তার স্বামীর সম্পদ আট লাখ ৮০ হাজার টাকা বেড়েছে এবং যুক্ত হয়েছে একটি
বিলাসবহুল গাড়ি; নিজের নামে ৩৩ লাখ টাকার ১০ কাঠা জমি, আট লাখ টাকার
স্বর্ণসহ অনেক অর্থ।
চাঁদপুর-২ আসন থেকে এবারও আওয়ামী লীগদলীয় প্রার্থী হয়েছেন। তবে তিনিসহ চাঁদপুর জেলার সব প্রার্থীই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৫৪ জনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। পাঁচ বছর আগে ডা. দীপু মনির পেশা থেকে বছরে তিন লাখ টাকা আয় থাকলেও এবার তার আয় শুধু মন্ত্রী হিসেবে প্রাপ্ত পারিতোষিক ১৭ লাখ ২০ হাজার টাকা ভাতা।
অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে নগদ আছে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা ও স্বামীর নামে চার লাখ টাকা। পাঁচ বছর আগে নিজের নামে ছিল দুই লাখ ৭০ হাজার ও স্বামীর নামে আট লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
আগে তাদের কোনো টাকা না থাকলেও পাঁচ বছর পর এখন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের নামে ১৫ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৮ টাকা এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন তথ্য অনুযায়ী স্বামীর নামে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার টাকা আছে। শেয়ার ও বন্ডে স্বামী-স্ত্রী কারও নামে কোনো বিনিয়োগ না থাকলেও সঞ্চয়পত্রে নিজের নামে আছে ২২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৬৩ টাকা। আগে স্বামীর ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ থাকলেও এবার ঘরটি ফাঁকা রয়েছে। আসবাবপত্র নিজ নামে দ্বিগুণ হয়ে এক লাখ টাকা হলেও স্বামীর নামে ৫০ হাজার টাকার আসবাব অপরিবর্তিত আছে। এ ছাড়া অন্যান্য হিসাবে স্বামীর নামে আছে আরও আট লাখ ৭৫ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে পাঁচ বছরে তার নিজের নামে ৩৩ লাখ টাকা দামে ১০ কাঠা অকৃষিজমি যুক্ত হয়েছে। স্বামীর নামের আগের ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা অকৃষিজমি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় উল্লেখ করে একই দামে এবার দুটি ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তার দায়দেনার ঘরে লেখা হয়েছে 'প্রযোজ্য নয়'।
চাঁদপুর-২ আসন থেকে এবারও আওয়ামী লীগদলীয় প্রার্থী হয়েছেন। তবে তিনিসহ চাঁদপুর জেলার সব প্রার্থীই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৫৪ জনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। পাঁচ বছর আগে ডা. দীপু মনির পেশা থেকে বছরে তিন লাখ টাকা আয় থাকলেও এবার তার আয় শুধু মন্ত্রী হিসেবে প্রাপ্ত পারিতোষিক ১৭ লাখ ২০ হাজার টাকা ভাতা।
অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নামে নগদ আছে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা ও স্বামীর নামে চার লাখ টাকা। পাঁচ বছর আগে নিজের নামে ছিল দুই লাখ ৭০ হাজার ও স্বামীর নামে আট লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
আগে তাদের কোনো টাকা না থাকলেও পাঁচ বছর পর এখন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের নামে ১৫ লাখ ৯৭ হাজার ২৮৮ টাকা এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন তথ্য অনুযায়ী স্বামীর নামে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার টাকা আছে। শেয়ার ও বন্ডে স্বামী-স্ত্রী কারও নামে কোনো বিনিয়োগ না থাকলেও সঞ্চয়পত্রে নিজের নামে আছে ২২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৬৩ টাকা। আগে স্বামীর ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ থাকলেও এবার ঘরটি ফাঁকা রয়েছে। আসবাবপত্র নিজ নামে দ্বিগুণ হয়ে এক লাখ টাকা হলেও স্বামীর নামে ৫০ হাজার টাকার আসবাব অপরিবর্তিত আছে। এ ছাড়া অন্যান্য হিসাবে স্বামীর নামে আছে আরও আট লাখ ৭৫ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদের মধ্যে পাঁচ বছরে তার নিজের নামে ৩৩ লাখ টাকা দামে ১০ কাঠা অকৃষিজমি যুক্ত হয়েছে। স্বামীর নামের আগের ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা অকৃষিজমি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় উল্লেখ করে একই দামে এবার দুটি ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তার দায়দেনার ঘরে লেখা হয়েছে 'প্রযোজ্য নয়'।