আজ শনিবার বিকেলে ফরিদপুর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে
ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন
চৌধুরী এসব কথা বলেছেন। সভার শুরুতে তিনি সূচনা বক্তব্য দেন, পরে
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
গত বৃহস্পতিবার ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় নিজের আত্মীয়স্বজনের একটি তালিকা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর উল্লেখ করা ওই তালিকায় রয়েছেন তাঁর দুই ছেলেমেয়ে, বোন শেখ রেহানার তিন ছেলেমেয়ে এবং তাঁদের দুই বোনের ছেলেমেয়ে ও জামাতারা। এর বাইরে আর কোনো আত্মীয়স্বজন নেই বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। ওই জনসভায় তিনি বলেছিলেন, ‘যাঁদের দুর্নীতির জন্য পদ্মা সেতুর কাজ বিলম্বিত হয়েছে, তারা আমার আত্মীয় হতে পারে না।’
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে আমি জড়িত নই। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কাউকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই সে দুর্নীতিবাজ হয়ে যায় না। তা ছাড়া এ-সংক্রান্ত মামলায় আমার নামও নেই।’
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ওই জনসভায় পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে আমি জড়িত—এ মর্মে আমার নাম উল্লেখ করে কোনো বক্তব্য দেননি। তিনি হয়তো এ বক্তব্য দিয়ে তাঁর আশপাশের কাউকে বোঝাতে চেয়েছেন। “অল্পসময়ে এত টাকার মালিকানা” প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আমার নাম বলেননি, এটিও অন্য কাউকে উদ্দেশ করে বলেছেন বলে তিনি দাবি করেন।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর আত্মীয় বলতে বোন শেখ রেহানা এবং দুই বোনের পাঁচ ছেলেমেয়ের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘এর বাইরে আমার কোনো আত্মীয় নেই।’ এ প্রসঙ্গে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ওই কথায় তাঁর পরিবারের সদস্যদের বুঝিয়েছেন। পরিবারের সদস্য বলতে ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনিদেরই বোঝায়। আমি তো তাঁর পরিবারের সদস্য নই। আমি হলাম আত্মীয়।’
গত ৩০ বছর ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আসনে কোন উন্নতি হয়নি—মন্তব্য করে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা চায় নৌকার মাঝি পাল্টানো হোক। এ পর্যন্ত তারা ভরসা করার মতো কাউকে পায়নি। তাই আমাকে পেয়ে হয়তো ভরসা পেয়েছেন। আমি এসব মানুষের পক্ষে কাজ করছি।’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী কতটা নাজুক অবস্থায় রয়েছেন তা বোঝা যায়, এই সংসদীয় আসনে প্রধানমন্ত্রীর দুটি নির্বাচনী জনসভা করার বাস্তবতা থেকে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। নিক্সন চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
গত বৃহস্পতিবার ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় নিজের আত্মীয়স্বজনের একটি তালিকা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর উল্লেখ করা ওই তালিকায় রয়েছেন তাঁর দুই ছেলেমেয়ে, বোন শেখ রেহানার তিন ছেলেমেয়ে এবং তাঁদের দুই বোনের ছেলেমেয়ে ও জামাতারা। এর বাইরে আর কোনো আত্মীয়স্বজন নেই বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। ওই জনসভায় তিনি বলেছিলেন, ‘যাঁদের দুর্নীতির জন্য পদ্মা সেতুর কাজ বিলম্বিত হয়েছে, তারা আমার আত্মীয় হতে পারে না।’
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে আমি জড়িত নই। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কাউকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই সে দুর্নীতিবাজ হয়ে যায় না। তা ছাড়া এ-সংক্রান্ত মামলায় আমার নামও নেই।’
নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ওই জনসভায় পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে আমি জড়িত—এ মর্মে আমার নাম উল্লেখ করে কোনো বক্তব্য দেননি। তিনি হয়তো এ বক্তব্য দিয়ে তাঁর আশপাশের কাউকে বোঝাতে চেয়েছেন। “অল্পসময়ে এত টাকার মালিকানা” প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আমার নাম বলেননি, এটিও অন্য কাউকে উদ্দেশ করে বলেছেন বলে তিনি দাবি করেন।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর আত্মীয় বলতে বোন শেখ রেহানা এবং দুই বোনের পাঁচ ছেলেমেয়ের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘এর বাইরে আমার কোনো আত্মীয় নেই।’ এ প্রসঙ্গে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ওই কথায় তাঁর পরিবারের সদস্যদের বুঝিয়েছেন। পরিবারের সদস্য বলতে ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনিদেরই বোঝায়। আমি তো তাঁর পরিবারের সদস্য নই। আমি হলাম আত্মীয়।’
গত ৩০ বছর ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আসনে কোন উন্নতি হয়নি—মন্তব্য করে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা চায় নৌকার মাঝি পাল্টানো হোক। এ পর্যন্ত তারা ভরসা করার মতো কাউকে পায়নি। তাই আমাকে পেয়ে হয়তো ভরসা পেয়েছেন। আমি এসব মানুষের পক্ষে কাজ করছি।’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী কতটা নাজুক অবস্থায় রয়েছেন তা বোঝা যায়, এই সংসদীয় আসনে প্রধানমন্ত্রীর দুটি নির্বাচনী জনসভা করার বাস্তবতা থেকে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। নিক্সন চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
http://adf.ly/?id=353839