Boxed Style

আইফোন জিতে ক্লিক করুন

Saturday 2 November 2013

মনোনয়ন চান আ'লীগের শতাধিক তরুণ নেতা

মনোনয়ন চান আ'লীগের
শতাধিক তরুণ নেতা

আগামী নির্বাচনে শতাধিক তরুণ নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইবেন।
দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি অনেক সাবেক ছাত্রলীগ নেতাও নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়েছেন। সহযোগী সংগঠনের বেশ কিছু তরুণ নেতাও নিজ নিজ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণামূলক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। এর বাইরে দলসমর্থিত সংগঠনগুলোর তরুণ নেতাদেরও নির্বাচনী তৎপরতা চোখে পড়তে শুরু করেছে।
সম্ভাব্য এসব প্রার্থীর সবাই এখন এলাকামুখী। নিয়মিত এলাকায় গিয়ে জনগণের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ ও তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন তারা। অনেকেই ঘরে ঘরে গিয়ে গণসংযোগও চালাচ্ছেন। কেউ কেউ এলাকায় ঈদ শুভেচ্ছা নিয়ে এবং বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে পোস্টারিং ও ডিজিটাল ব্যানার টানিয়ে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টাও করছেন।
তরুণ প্রজন্মের এসব নেতা দলীয় মনোনয়ন পেতে জোরালো লবিংও শুরু করেছেন। দলীয় কর্মসূচিগুলোতে অংশগ্রহণের পাশাপাশি দলের কেন্দ্রীয় ও প্রভাবশালী নেতাদের কাছে দৌড়ঝাঁপও চালিয়ে যাচ্ছেন কেউ কেউ। সাম্প্রতিক সময়ে বিশেষ করে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মসূচিগুলোতে এসব প্রার্থীর সমর্থক নেতাকর্মীদের শোডাউনও দেখা যাচ্ছে। দলীয় প্রধানসহ নীতিনির্ধারক মহলে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে নানাভাবে সচেষ্টও রয়েছেন তারা।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ এখন থেকেই শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে দলীয়প্রধান শেখ হাসিনা এরই মধ্যে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় ছাড়াও সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকও করেছেন। দলের বর্তমান এমপিদের অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, স্বজনপ্রীতি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, জনবিচ্ছিন্নতা এবং নেতাকর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টির মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠায় ওইসব আসনে বিকল্প প্রার্থীও খুঁজছেন তিনি। এ কারণে দলীয় মনোনয়নের বেলায় দক্ষ, যোগ্য, ত্যাগী ও স্বচ্ছ ভাবমূর্তিসম্পন্ন নেতাদেরই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন জরিপ রিপোর্টে বর্তমান এমপিদের এলাকাভিত্তিক অবস্থান ও আগামী নির্বাচনে জয়লাভের সম্ভাবনাও বিবেচনায় রাখা হচ্ছে।
এসব বিবেচনায় আগামী নির্বাচনে দলের প্রার্থী হিসেবে অনেক নতুন মুখ দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে তরুণ নেতাদের অনেককেই প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল থেকে প্রার্থী করার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার আগামী দিনের রাজনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলাসহ দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গিয়ে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অঙ্গীকার পূরণে শেখ হাসিনা নিজেও অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখতে চাইছেন বলে জানা গেছে। এ কারণে এবার সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায়ও তরুণ প্রজন্মের নেতাদের প্রাধান্য বেশি দেখা যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে যারা মনোনয়ন চাইছেন :তরুণ নেতাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন পটুয়াখালী-১, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ড. আবদুস সোবহান গোলাপ মাদারীপুর-৩, সুজিত রায় নন্দী চাঁদপুর-৩, আমিনুল ইসলাম আমিন চট্টগ্রাম-১৫ এবং একেএম এনামুল হক শামীম শরীয়তপুর-২ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। এসব সম্ভাব্য প্রার্থী এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগের পাশাপাশি নানা কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।
দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন এমন তরুণ নেতাদের মধ্যে ইসহাক আলী খান পান্না পিরোজপুর-১, অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরা-১ অথবা মাগুরা-২, লিয়াকত সিকদার ফরিদপুর-১, মাহমুদ হাসান রিপন গাইবান্ধা-৫, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন চট্টগ্রাম-৫, রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল শরীয়তপুর-১, প্রশান্তভূষণ বড়ূয়া কক্সবাজার-৩, জহিরুদ্দীন মাহমুদ লিপটন ফেনী-৩, গোলাম সরোয়ার কবির মুন্সীগঞ্জ-১, আনোয়ার হোসেন মাদারীপুর-৩, অ্যাডভোকেট এবিএম রিয়াজুল কবির কাওছার নরসিংদী-৫, এমএ মমিন পাটোয়ারী লক্ষ্মীপুর-১, পনিরুজ্জামান তরুণ ঢাকা-১, আবু নাসের টাঙ্গাইল-৪, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন নেত্রকোনা-৩, ইকবাল হোসেন অপু ও মেহেদী জামিল উভয়ে শরীয়তপুর-১ এবং আবদুল মজিদ ও কামরুল হাসান বারী উভয়ে যশোর-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন পেতে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা কর্তৃক অনুমোদিত ও পরে সমালোচনার মুখে স্থগিতকৃত তালিকায় দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে নাম রয়েছে এমন দুই-একজন তরুণ নেতাও বিভিন্ন আসনে দলীয় মনোনয়নের জন্য তৎপর রয়েছেন। এদের মধ্যে বাফুফে'র সহসভাপতি কাজী নাবিল আহমেদ যশোর-৩, জোবায়দুল হক রাসেল পটুয়াখালী-২ এবং ড. সামিউল আলম লিটন ময়মনসিংহ-৩ আসনে মনোনয়ন চাইছেন।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের মধ্যে আরও যারা মনোনয়ন চাইছেন :সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের মধ্যে সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অজয় কর খোকন কিশোরগঞ্জ-৫, সাবেক সহসভাপতি শাহজাদা মহিউদ্দিন চট্টগ্রাম-১২, সাবেক সহসভাপতি অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার বরিশাল-২, সাবেক সহসভাপতি এস এম কাইয়ুম নরসিংদী-৫, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মহিবুর রহমান মহিব পটুয়াখালী-৪, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মশিউর রহমান শিহাব বরগুনা-১, সাবেক সহ-সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন সবুজ গাজীপুর-৩, সাবেক ধর্মবিষয়ক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আমির নোয়াখালী-৬, সাবেক স্কুলবিষয়ক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন ফরিদপুর-১, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা আতাউল মাহমুদ টাঙ্গাইল-৮ আসনে মনোনয়নের জন্য জোরালো তৎপরতা চালাচ্ছেন।
সহযোগী সংগঠনের যারা মনোনয়ন প্রত্যাশী :দলের সহযোগী সংগঠন নেতাদের মধ্যেও বেশ কয়েকজন তরুণ নেতা দলীয় মনোনয়ন পেতে নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন। এদের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ বরিশাল-৪, ছাত্রলীগের সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বাগেরহাট-৪, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা নরসিংদী-৩, প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ঢাকা-১২, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুর রহমান হিরন ভোলা-১, প্রেসিডিয়াম সদস্য এনায়েত কবির চঞ্চল নড়াইল-১, যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি ব্রা?হ্মণবাড়িয়া-৬ অথবা ঢাকা-৬, যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুন অর রশীদ টাঙ্গাইল-৫, সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম চট্টগ্রাম-১২, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন যশোর-২, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম চৌধুরী রফিক ঢাকা-১২, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ফেনী-১, উত্তরের সভাপতি মাঈনুল হোসেন খান নিখিল চাঁদপুর-২ অথবা ঢাকা-১৫, কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার এনামুল কবির ইমন সুনামগঞ্জ-৪, কেন্দ্রীয় নেতা রেজাউল করিম উজ্জ্বল মানিকগঞ্জ-১, কেন্দ্রীয় নেতা এরশাদুর রহমান মিন্টু নেত্রকোনা-১, কেন্দ্রীয় নেতা বাফুফের সহসভাপতি আরিফ খান জয় নেত্রকোনা-২, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ঝিনাইদহ-২, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ হাওলাদার ভোলা-২, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু রাজবাড়ী-২ এবং কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্বনাথ সরকার বিটু রংপুর-২ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইছেন।
আরও যারা মনোয়ন প্রত্যাশী :আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট নূরজাহান বেগম মুক্তা চাঁদপুর-৫, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সভাপতি লায়ন সাখাওয়াত হোসেন ফরিদপুর-১ এবং 'আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান' সংগঠনের সভাপতি হুমায়ুন কবির কুমিল্লা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য জোরালো তৎপরতা চালাচ্ছেন।
মনোনয়নপ্রত্যাশীরা যা বললেন :মনোনয়নপ্রত্যাশী এসব নেতা অনেকেই সমকালকে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন।
অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন বলেন, দলের কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন তিনি। এ কারণেই দলীয় সভাপতির কাছে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
সুজিত রায় নন্দী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠাই আগামী নির্বাচনের মূল লক্ষ্য। এ সংগ্রামকে এগিয়ে নিতেই তিনি আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ইচ্ছুক।
আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখে সব সময়ই তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন। তার প্রতি মানুষের সমর্থন ও প্রত্যাশাও রয়েছে। এ কারণেই আগামী নির্বাচনে দল থেকে মনোয়নপ্রত্যাশী হয়েছেন তিনি।
পংকজ দেবনাথ বলেন, অতীত দিনের সংগ্রাম-আন্দোলন ও ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং দলীয় আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থাকে বিবেচনায় এনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেবেন বলেই তার বিশ্বাস।
লিয়াকত সিকদার বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া সম্ভব। এ লক্ষ্য নিয়েই তিনি দলের কাছে মনোনয়নপ্রত্যাশী হয়েছেন।
মাহমুদ হাসান রিপনের মতে, দেশকে এগিয়ে নিতে হলে তরুণদের মেধা, শ্রম ও যোগ্যতাকে কাজে লাগাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও তার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে তরুণ প্রজন্মকে আরও অধিকমাত্রায় কাজে লাগাতে চান। এ বিবেচনায় তিনি আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের দাবিদার হয়েছেন।
বর্তমান এমপিদের মধ্যে যারা মনোনয়ন চাইছেন :বর্তমান তরুণ এমপিদের মধ্যে অধিকাংশই নিজ নিজ আসনে আবারও দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। এদের মধ্যে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী দিনাজপুর-২, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি গাজীপুর-৪, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোর-৩, সংসদের হুইপ সাগুফতা ইয়াসমীন এমিলি মুন্সীগঞ্জ-২, সংসদের হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন মাদারীপুর-১, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ঢাকা-১২, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবালুর রহিম দিনাজপুর-৩, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাবু নারায়ণগঞ্জ-২, যুবমহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি অপু উকিল নেত্রকোনা-৩, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য চয়ন ইসলাম সিরাজগঞ্জ-৬, প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভোলা-৩, স্বেচ্ছাসেবক লীগের তথ্য-প্রযুক্তি যোগাযোগ সম্পাদক তানভীর শাকিল জয় সিরাজগঞ্জ-১, জাহিদ আহসান রাসেল গাজীপুর-২, যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মোশতাক আহমেদ রুহী নেত্রকোনা-১, শফিকুল আজম খান চঞ্চল ঝিনাইদহ-৩, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ছেলে রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক কিশোরগঞ্জ-৪, বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের ছেলে নাহিম রাজ্জাক শরীয়তপুর-৩ এবং বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর ছেলে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ চট্টগ্রাম-১৩ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
-অমরেশ রায়