ঢাকা:
আগামী
সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। এর
মধ্যে অধিকাংশ আসনের মনোনীত প্রার্থীর জন্য চিঠিও তৈরি করা হয়েছে। বেশকিছু
আসনে একাধিক প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। সেক্ষেত্রে একই আসনে সম্ভাব্য দুজনের
নামেই চিঠি তৈরি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে কোথাও কোথাও দুজনের নামও ঘোষণা হতে পারে বলে আওয়ামী লীগের
ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে জানিয়েছে।
সূত্র আরও জানায়, গত নির্বাচনে নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে মোহাম্মদ আলীকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ঋণ খেলাপি হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল। পরে ওই এলাকায় প্রার্থী দেয়া যায়নি। কিন্তু এবার আর সেই ঝুঁকি নিতে চাচ্ছে না আওয়ামী লীগ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতা ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মনোনয়ন যাদের চূড়ান্ত তাদের নামে চিঠি তৈরি শুরু হয়েছে। দলীয় সভানেত্রী ও মনোনয়ন বোর্ডের প্রধান শেখ হাসিনা কিছু কিছু চিঠিতে সাক্ষরও করছেন। ৩০০ আসনে চিঠি সাক্ষর শেষ হলে এগুলো বিতরণ করা হবে। বেশ কিছু আসনে একাধিক প্রার্থীর চিঠি তৈরি করা রাখা হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে দলের হাইকমান্ড যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই চিঠি দেবেন বলে জানা গেছে।
মনোনয়ন পাওয়ার ফিফটি ফিফটি সুযোগ রয়েছে দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এমন ৫০টি আসনের তথ্য জানা গেছে। এর মধ্যে- নীলফামারী-১ আসনে ড. হামিদা বানু শোভা। এখানে বর্তমানে জাতীয় পার্টির কাজী জাফর ইকবাল সিদ্দিকী এমপি আছেন। গাইবান্ধা-২ আসনে মাহবুব আরা গিনি বর্তমান সাংসদ ও এড. শামসুল আলম হীরু, গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন ও ফজলে রাব্বী মিয়া। রাজশাহী-১ আসনে ওমর ফারুক চৌধুরী ও মতিউর রহমান, রাজশাহী-৩ আসনে জিন্নাতুন্ন নেছা তালুকদার ও মেরাজ উদ্দিন মোল্লা। নাটোর-১ শেফালী মমতাজ ও আবুল কালাম আজাদ। সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে শফিকুল ইসলাম শফি ও তানভীর ইমাম। মেহেরপুর-১ এড. মিয়াজান আলী ও জয়নাল আবেদিন, মেহেরপুর-২ মকবুল হোসেন ও এম এ খালেক। যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন ও আব্দুল মান্নান মিন্নু, যশোর-২ মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ ও মনিরুল ইসলাম। দলের জরিপে মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদের অবস্থা নির্বাচনী এলাকায় খুব ভাল না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু সব মিলিয়ে সাবেক এই মন্ত্রীর ভাবমূর্তি বিবেচনা করে তার কথা চিন্তা করা হচ্ছে বলে দলীয় সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছে।
এছাড়া যশোর-৩ খালেদুর রহমান টিটো ও আলী রেজা রাজু, যশোর-৪ রনজিত কুমার রায় ও আমজাদ হোসেন, যশোর-৫ খান টিপু সুলতান ও স্বপন ভট্টাচার্য, যশোর-৬ শেখ আব্দুল ওয়াহাব ও শাহ হাদিউজ্জামান, মাগুরা-২ বীরেন সিকদার ও শফিকুজ্জামান বাচ্চু। বাগেরহাট-২ মীর সাখাওয়াত আলী বাদশা ও কামরুজ্জামান টুকু। খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ্র ও গাজী আব্দুল হাদী। পটুয়াখালী-১ শাহজাহান মিয়া ও এড. সুলতান আহমেদ মৃধা। পটুয়াখালী-৩ আ খ ম জাহাঙ্গীর ও এড. ফজলুল হক। বরিশাল-৪ পঙ্কজ দেবনাথ ও মাইদুল ইসলাম, বরিশাল-৬ মেজর জেনারেল (অব.) হাফিজ মল্লিক ও শামসুল আলম। ঝালকাঠি-১ মনিরুজ্জামান মনির ও বিএইচ হারুণ। পিরোজপুর-১ এড. স ম রেজাউল করিম ও এ কে এম আউয়াল। পিরোজপুর-২ শাহে আলম ও অধ্যক্ষ শাহ আলম। টাঙ্গাইল-২ আশরাফুজ্জামান স্মৃতি ও কে এম জামান রোমেল। টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম টিটো ও খন্দকার আব্দুল বাতেন।
এছাড়া সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিাফোর ডটকমকে জানায়, শেরপুর-৩ এ কে এম ফজলুল হক ও খন্দকার মো. খুররম। ময়মনসিংহ-২ হায়াতুর রহমান খান ও আতাউল করিম রাসেল। ময়মনসিংহ-৩ আলী আহমেদ খান পাঠান, ড. শামিউল লিটন ও মুজিবুর রহমান ফকির। ময়মনসিংহ-৪ আমির আহমেদ চৌধুরী রতন, ফয়জুর রহমান ফকির ও প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। ময়মনসিংহ-৬ আব্দুর রাজ্জাক ও এড. মোসলেম উদ্দিন। ময়মনসিংহ-৮ আব্দুছ ছাত্তার, মাহমুদুল হাসান সুমন ও সৌমিত্র কিশোর চৌধুরী। ময়মনসিংহ-৯ এড. কবিরউদ্দিন ভূইয়া ও মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ পাভেল গোলোন্দাজ ও ক্যাপ্টেন (অব.) গিয়াসউদ্দিন। নেত্রকোণা-২ শামসুল আলম লিটন, কর্নেল (অব.) নূর খান ও আশরাফ আলী খান খসরু, ঢাকা-৬ হাজী মোহাম্মদ সেলিম ও মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা-৮ ড. আওলাদ হোসেন ও সানজিদা খানম। গাজীপুর-৩ ইকবাল হোসেন সবুজ ও এড. রহমত আলী। নরসিংদী-৪ নুরুল মজিদ হুমায়ূন ও ড. রউফ সরদার। নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান ও সারাহ বেগম কবরী। শরীয়তপুর-১ বিএম মোজাম্মেল হক ও মোবারক আলী সিকদার। সুনামগঞ্জ-৩ আজিজুস সামাদ ডন ও আব্দুল মান্নান। সিলেট-১ বদরুদ্দিন কামরান ও আবুল মাল আব্দুল মুহিত। সকল জরিপেই কামরানকে প্রার্থী করার কথা বলা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতকে দিলে খারাপ হতে পারে এটাও বলা হয়েছে। কিন্তু সিনিয়র হওয়ায় তার বিষয়টি চিন্তা করা হচ্ছে।
সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে আরও জানায়, হবিগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়ন দৌড়ে যে দুজনের মধ্যে লড়াই হচ্ছে তারা হলেন মিল্লাত গাজী ও ড. মুশফিক হোসেন। এছাড়া হবিগঞ্জ-৪ আসনে ব্যারিস্টার সাঈদুল হক সুমন, এনামুল হক মোস্তফা শহীদ ও আফিরুল হাই রাজীব। চাঁদপুর-২ আসনে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও এয়ার ভাইস (অব.) রফিকুল ইসলাম। নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী ও প্রফেসর ওয়ালী উল্লাহ। চট্টগ্রাম-২ আসনে ড. মাহমুদ হাসান ও এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৩ এবিএম আবুল কাশেম মাস্টার ও নুরুল মোস্তফা কামাল চৌধুরীর মনোনয়ন প্রায় চূড়ান্ত হয়ে আছে বলে জানা গেছে।
সূত্র আরও জানায়, গত নির্বাচনে নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসন থেকে মোহাম্মদ আলীকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ঋণ খেলাপি হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল। পরে ওই এলাকায় প্রার্থী দেয়া যায়নি। কিন্তু এবার আর সেই ঝুঁকি নিতে চাচ্ছে না আওয়ামী লীগ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রীয় একজন আওয়ামী লীগ নেতা ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মনোনয়ন যাদের চূড়ান্ত তাদের নামে চিঠি তৈরি শুরু হয়েছে। দলীয় সভানেত্রী ও মনোনয়ন বোর্ডের প্রধান শেখ হাসিনা কিছু কিছু চিঠিতে সাক্ষরও করছেন। ৩০০ আসনে চিঠি সাক্ষর শেষ হলে এগুলো বিতরণ করা হবে। বেশ কিছু আসনে একাধিক প্রার্থীর চিঠি তৈরি করা রাখা হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে দলের হাইকমান্ড যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই চিঠি দেবেন বলে জানা গেছে।
মনোনয়ন পাওয়ার ফিফটি ফিফটি সুযোগ রয়েছে দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এমন ৫০টি আসনের তথ্য জানা গেছে। এর মধ্যে- নীলফামারী-১ আসনে ড. হামিদা বানু শোভা। এখানে বর্তমানে জাতীয় পার্টির কাজী জাফর ইকবাল সিদ্দিকী এমপি আছেন। গাইবান্ধা-২ আসনে মাহবুব আরা গিনি বর্তমান সাংসদ ও এড. শামসুল আলম হীরু, গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন ও ফজলে রাব্বী মিয়া। রাজশাহী-১ আসনে ওমর ফারুক চৌধুরী ও মতিউর রহমান, রাজশাহী-৩ আসনে জিন্নাতুন্ন নেছা তালুকদার ও মেরাজ উদ্দিন মোল্লা। নাটোর-১ শেফালী মমতাজ ও আবুল কালাম আজাদ। সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে শফিকুল ইসলাম শফি ও তানভীর ইমাম। মেহেরপুর-১ এড. মিয়াজান আলী ও জয়নাল আবেদিন, মেহেরপুর-২ মকবুল হোসেন ও এম এ খালেক। যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন ও আব্দুল মান্নান মিন্নু, যশোর-২ মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ ও মনিরুল ইসলাম। দলের জরিপে মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদের অবস্থা নির্বাচনী এলাকায় খুব ভাল না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু সব মিলিয়ে সাবেক এই মন্ত্রীর ভাবমূর্তি বিবেচনা করে তার কথা চিন্তা করা হচ্ছে বলে দলীয় সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছে।
এছাড়া যশোর-৩ খালেদুর রহমান টিটো ও আলী রেজা রাজু, যশোর-৪ রনজিত কুমার রায় ও আমজাদ হোসেন, যশোর-৫ খান টিপু সুলতান ও স্বপন ভট্টাচার্য, যশোর-৬ শেখ আব্দুল ওয়াহাব ও শাহ হাদিউজ্জামান, মাগুরা-২ বীরেন সিকদার ও শফিকুজ্জামান বাচ্চু। বাগেরহাট-২ মীর সাখাওয়াত আলী বাদশা ও কামরুজ্জামান টুকু। খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ্র ও গাজী আব্দুল হাদী। পটুয়াখালী-১ শাহজাহান মিয়া ও এড. সুলতান আহমেদ মৃধা। পটুয়াখালী-৩ আ খ ম জাহাঙ্গীর ও এড. ফজলুল হক। বরিশাল-৪ পঙ্কজ দেবনাথ ও মাইদুল ইসলাম, বরিশাল-৬ মেজর জেনারেল (অব.) হাফিজ মল্লিক ও শামসুল আলম। ঝালকাঠি-১ মনিরুজ্জামান মনির ও বিএইচ হারুণ। পিরোজপুর-১ এড. স ম রেজাউল করিম ও এ কে এম আউয়াল। পিরোজপুর-২ শাহে আলম ও অধ্যক্ষ শাহ আলম। টাঙ্গাইল-২ আশরাফুজ্জামান স্মৃতি ও কে এম জামান রোমেল। টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম টিটো ও খন্দকার আব্দুল বাতেন।
এছাড়া সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিাফোর ডটকমকে জানায়, শেরপুর-৩ এ কে এম ফজলুল হক ও খন্দকার মো. খুররম। ময়মনসিংহ-২ হায়াতুর রহমান খান ও আতাউল করিম রাসেল। ময়মনসিংহ-৩ আলী আহমেদ খান পাঠান, ড. শামিউল লিটন ও মুজিবুর রহমান ফকির। ময়মনসিংহ-৪ আমির আহমেদ চৌধুরী রতন, ফয়জুর রহমান ফকির ও প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। ময়মনসিংহ-৬ আব্দুর রাজ্জাক ও এড. মোসলেম উদ্দিন। ময়মনসিংহ-৮ আব্দুছ ছাত্তার, মাহমুদুল হাসান সুমন ও সৌমিত্র কিশোর চৌধুরী। ময়মনসিংহ-৯ এড. কবিরউদ্দিন ভূইয়া ও মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ পাভেল গোলোন্দাজ ও ক্যাপ্টেন (অব.) গিয়াসউদ্দিন। নেত্রকোণা-২ শামসুল আলম লিটন, কর্নেল (অব.) নূর খান ও আশরাফ আলী খান খসরু, ঢাকা-৬ হাজী মোহাম্মদ সেলিম ও মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা-৮ ড. আওলাদ হোসেন ও সানজিদা খানম। গাজীপুর-৩ ইকবাল হোসেন সবুজ ও এড. রহমত আলী। নরসিংদী-৪ নুরুল মজিদ হুমায়ূন ও ড. রউফ সরদার। নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান ও সারাহ বেগম কবরী। শরীয়তপুর-১ বিএম মোজাম্মেল হক ও মোবারক আলী সিকদার। সুনামগঞ্জ-৩ আজিজুস সামাদ ডন ও আব্দুল মান্নান। সিলেট-১ বদরুদ্দিন কামরান ও আবুল মাল আব্দুল মুহিত। সকল জরিপেই কামরানকে প্রার্থী করার কথা বলা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতকে দিলে খারাপ হতে পারে এটাও বলা হয়েছে। কিন্তু সিনিয়র হওয়ায় তার বিষয়টি চিন্তা করা হচ্ছে।
সূত্র ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে আরও জানায়, হবিগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়ন দৌড়ে যে দুজনের মধ্যে লড়াই হচ্ছে তারা হলেন মিল্লাত গাজী ও ড. মুশফিক হোসেন। এছাড়া হবিগঞ্জ-৪ আসনে ব্যারিস্টার সাঈদুল হক সুমন, এনামুল হক মোস্তফা শহীদ ও আফিরুল হাই রাজীব। চাঁদপুর-২ আসনে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও এয়ার ভাইস (অব.) রফিকুল ইসলাম। নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী ও প্রফেসর ওয়ালী উল্লাহ। চট্টগ্রাম-২ আসনে ড. মাহমুদ হাসান ও এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৩ এবিএম আবুল কাশেম মাস্টার ও নুরুল মোস্তফা কামাল চৌধুরীর মনোনয়ন প্রায় চূড়ান্ত হয়ে আছে বলে জানা গেছে।