বুধবার
সন্ধ্যায় ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অপেক্ষমান
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “বড় দুই দলের কনফিডেনসিয়াল (গোপন) সংলাপ চলছে। আমরা
খুব একটা বেশি জানি না। আমাদের পক্ষে নেগোসিয়েশন করছেন সৈয়দ আশরাফ। আর
বিএনপি’র পক্ষে ফখরুল ইসলাম সাহেব।
“তাদের মধ্যে কথা-বার্তা চলছে। সব তো আমাদের জানায় না। কিছু কিছু আমরা জানতে পারি। এইটা নিয়ে আমি কমেন্ট করবো না।”
বিএনপি
নির্বাচনে এলে নির্বাচনের দিনক্ষণ পরিবর্তন হতে পারে প্রধান নির্বাচন
কমিশনারের এই বক্তব্য উদ্ধৃত করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “সমঝোতার আশা ত্যাগ
করার কোনো কারণ নেই।”
সহিংস কর্মসূচি আইন করে বন্ধ করা উচিৎ
হরতাল-অবরোধের
মত সহিংস কর্মসূচি দেশের অর্থনীতির মারাত্মক ক্ষতি করছে মন্তব্য করে মুহিত
বলেন, “আইন করে সহিংস রাজনৈতিক কর্মসূচি বাতিল করা উচিত। আওয়ামী লীগ ফের
ক্ষমতায় এলে এমন আইন করার পক্ষে আমি মত দেব।”
ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক
মঙ্গলবার একনেকের বৈঠক বাতিল হওয়ার পর ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হবে কীনা- তা নিয়ে সংশয় ছিল।
বুধবার বিকেলে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে পুনর্গঠিত এই কমিটির বৈঠক হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, “ক্রয় কমিটির সভায় কোন প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয় না। অনুমোদিত প্রকল্পের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
“একনেক এবং ক্রয় কমিটি পুরোপুরি আলাদা। ক্রয় কমিটির বৈঠকে কোন নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেয়া হয় না।
“জরুরি
কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যেমন- সার কেনা, গম কেনা- এরকম। কোন দেশের
কাছ থেকে সার বা গম কেনার বিষয়ে আগে চুক্তি হয়েছে। সেগুলো আনার ব্যাপারেই
সিদ্ধান্ত নেয়া হয়ে থাকে।”-
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম