জ্যোতির সঙ্গে ২০০১ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল চিত্রাঙ্গদা। কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁর পেশাগত কাজের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তাঁদের সাজানো সংসারে। জ্যোতি চেয়েছিলেন চিত্রাঙ্গদা অভিনয় ছেড়ে দিয়ে ঘর-সংসারে মনোযোগী হোক। কিন্তু অভিনয় চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন চিত্রাঙ্গদা। এভাবে তাঁদের দাম্পত্য জীবনে টানাপোড়েন বাড়তে থাকে। শেষ পর্যন্ত তাঁরা দুজন মিলে পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। গত বছরের মে মাসে গুরগাঁও পারিবারিক আদালতে তাঁরা বিচ্ছেদের আবেদন করেন।
বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে চিত্রাঙ্গদার ভাষ্য ছিল, ‘এটা সত্য নয়।
সম্পত্তি নিয়ে কিছু বিরোধ মেটানোর জন্য আমরা আদালতে গিয়েছিলাম। মূলত এ
কারণেই আমাদের বিচ্ছেদের খবর রটানো হয়েছে।’ তিনি অস্বীকার করলেও অবশেষে
থলের বিড়াল ঠিকই বেরিয়ে এসেছে। সত্যি-সত্যিই ভেঙে গেছে চিত্রাঙ্গদা-জ্যোতির
দীর্ঘ ১৩ বছরের সংসার।