লক্ষ্মীপুরে জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডাক্তার ফয়েজ
আহম্মদকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে সদর হাসপাতালের
বাইরে কে বা কারা তাঁর লাশ ফেলে রেখে যায়।
তবে ডাক্তার ফয়েজের স্ত্রী অভিযোগ করেছেন, র্যাব সদস্যরা বাড়িতে ঢুকে গুলি করে হত্যা করে লাশ সেখান থেকে নিয়ে হাসপাতালের কাছে ফেলে রেখে যান।
ফয়েজ আহম্মদ হত্যার প্রতিবাদে আগামী মঙ্গলবার লক্ষ্মীপুরে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহ্বান করেছে জেলা জামায়াত।
নিহত ফয়েজের স্ত্রী মার্জিয়া বেগম বলেন, গতকাল দিবাগত রাত ১২টার দিকে দু-তিনটি গাড়ি নিয়ে র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের বাসভবনের গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। তাঁরা ফয়েজকে জোর করে ছাদে নিয়ে মাথায় গুলি করে ছাদ থেকে ফেলে দেন।
মার্জিয়া বলেন, র্যাব সদস্যরা তাঁর ছেলে বেলালকে খোঁজাখুঁজি করছিলেন এবং বেলালকেও দেখামাত্র গুলি করার হুমকি দিচ্ছিলেন। মার্জিয়া বলেন, ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার পর ফয়েজের লাশ গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে নিহত ফয়েজ আহম্মদের লাশ গতকাল রাতেই লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে কারা লাশটি রেখে গেছে, সে ব্যাপারে কিছু বলতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জয়নাল আবেদিন জানান, রাত একটা ৪০ মিনিটে কে বা কারা হাসপাতালের নিচে একটি লাশ ফেলে চলে যায়। তবে লাশের মাথায় ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন আছে।
আজ শনিবার দুপুরে লাশের ময়নাতদন্তের পর বিকেলে শহরের উত্তর তেমুহনী লিল্লাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা হয়। জানাজা শেষে ওই মসজিদের পাশে ফয়েজকে দাফন করা হয়।
এদিকে জামায়াত নেতা নিহতের খবর ছড়িয়ে পড়লে সদর উপজেলার মান্দারী, জকসিন, বটতলী, হাজিরপাড়া ও চন্দ্রগঞ্জ বাজারে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর-চৌমুহনী মহাসড়কের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক গাছ কেটে রাস্তা অবরোধ করে রাখেন তাঁরা।
এ ঘটনার পর শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। র্যাব সদস্যরা শহরজুড়ে টহল দিচ্ছেন।
জেলা জামায়াতে ইসলামের আমির রুহুল আমিন ও সেক্রেটারি মফিজুল ইসলাম জানান, খুনিরা সত্যিই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান তাঁরা।
লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) লোকমান হোসেন ফয়েজ আহম্মদ নিহত হওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
http://adf.ly/?id=353839
তবে ডাক্তার ফয়েজের স্ত্রী অভিযোগ করেছেন, র্যাব সদস্যরা বাড়িতে ঢুকে গুলি করে হত্যা করে লাশ সেখান থেকে নিয়ে হাসপাতালের কাছে ফেলে রেখে যান।
ফয়েজ আহম্মদ হত্যার প্রতিবাদে আগামী মঙ্গলবার লক্ষ্মীপুরে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহ্বান করেছে জেলা জামায়াত।
নিহত ফয়েজের স্ত্রী মার্জিয়া বেগম বলেন, গতকাল দিবাগত রাত ১২টার দিকে দু-তিনটি গাড়ি নিয়ে র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের বাসভবনের গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। তাঁরা ফয়েজকে জোর করে ছাদে নিয়ে মাথায় গুলি করে ছাদ থেকে ফেলে দেন।
মার্জিয়া বলেন, র্যাব সদস্যরা তাঁর ছেলে বেলালকে খোঁজাখুঁজি করছিলেন এবং বেলালকেও দেখামাত্র গুলি করার হুমকি দিচ্ছিলেন। মার্জিয়া বলেন, ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার পর ফয়েজের লাশ গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে নিহত ফয়েজ আহম্মদের লাশ গতকাল রাতেই লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে কারা লাশটি রেখে গেছে, সে ব্যাপারে কিছু বলতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জয়নাল আবেদিন জানান, রাত একটা ৪০ মিনিটে কে বা কারা হাসপাতালের নিচে একটি লাশ ফেলে চলে যায়। তবে লাশের মাথায় ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন আছে।
আজ শনিবার দুপুরে লাশের ময়নাতদন্তের পর বিকেলে শহরের উত্তর তেমুহনী লিল্লাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা হয়। জানাজা শেষে ওই মসজিদের পাশে ফয়েজকে দাফন করা হয়।
এদিকে জামায়াত নেতা নিহতের খবর ছড়িয়ে পড়লে সদর উপজেলার মান্দারী, জকসিন, বটতলী, হাজিরপাড়া ও চন্দ্রগঞ্জ বাজারে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর-চৌমুহনী মহাসড়কের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক গাছ কেটে রাস্তা অবরোধ করে রাখেন তাঁরা।
এ ঘটনার পর শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। র্যাব সদস্যরা শহরজুড়ে টহল দিচ্ছেন।
জেলা জামায়াতে ইসলামের আমির রুহুল আমিন ও সেক্রেটারি মফিজুল ইসলাম জানান, খুনিরা সত্যিই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান তাঁরা।
লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) লোকমান হোসেন ফয়েজ আহম্মদ নিহত হওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
http://adf.ly/?id=353839