Friday, 13 June 2014

বিশ্বকাপ তারকাদের কার কত সম্পদ


এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, পর্তুগালের তারকা ফুটবল খেলোয়াড় ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো অনেক ধনী। কিন্তু তিনি কতটা ধনী? এতটাই ধনী যে, চার-চারটি চার্টার প্লেন নিয়ে ব্রাজিলে এসেছেন বান্ধবী রাশিয়ান সুপার মডেল ইরিনা শায়াকসহ তার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধব।
জাকির হোসেন
তারকাদের কার কত সম্পদএটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, পর্তুগালের তারকা ফুটবল খেলোয়াড় ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো অনেক ধনী। কিন্তু তিনি কতটা ধনী? এতটাই ধনী যে, চার-চারটি চার্টার প্লেন নিয়ে ব্রাজিলে এসেছেন বান্ধবী রাশিয়ান সুপার মডেল ইরিনা শায়াকসহ তার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধব। রোনালদোর একার সম্পদ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০ ফুটবল তারকার এক-তৃতীয়াংশ। রোনালদোর পরের অবস্থানে রয়েছেন আর্জেন্টিনার তারকাখেলোয়াড় লিওনেল মেসি।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক বিশ্বখ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'ওয়েলথ এক্স' ব্রাজিল বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া শীর্ষ ১০ ধনী তারকার নিট সম্পদের তথ্য প্রকাশ করেছে। তাদের তথ্য মতে, শীর্ষ ধনীর তালিকায় এক নম্বরে থাকা রিয়াল মাদ্রিদ তারকা রোনালদোর নিট বা প্রকৃত সম্পদের মূল্য ২৩০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৮০০ কোটি টাকা। ২৯ বছর বয়সী এ তারকা গত বছর আয় করেছেন ৫২ মিলিয়ন ডলার। খেলার আয়ের পাশাপাশি বড় অঙ্কের অর্থ কামিয়েছেন নাইকি, স্যামসাংসহ নামিদামি কোম্পানির বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে।
আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। বেতন ও ম্যাচ জয় থেকে যা আয় করেন, তার চেয়ে বেশি আসে অ্যাডিডাস, পেপসিকো, চেরি, এয়ার ইউরোপার মতো বিশ্বখ্যাত ৭-৮টি ব্র্যান্ড থেকে। তার নিট সম্পদের মূল্য ১৮০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৪০০ কোটি টাকা। গত বছর মেসি আয় করেছেন ৪১ মিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন ইংল্যান্ড দলের মূল ভরসা ওয়েইন রুনি। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এ তারকার নিট সম্পদ ৯৫ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় রুনির সম্পদের পরিমাণ হবে ৭৫০ কোটি টাকা। নাইকি ও ইলেকট্রনিক্স আর্টের মতো ব্র্যান্ডের কাছ থেকে পান মোটা অঙ্কের অর্থ।
'ওয়েলথ এক্স'-এর তালিকায় চতুর্থ নম্বরে রয়েছেন আইভরি কোস্টের স্ট্রাইকার দিদিয়ের দ্রগবা। ৩৬ বছর বয়সী এ তারকা খেলেন তুর্কির ক্লাব গালাতাসারেতে। তার নিট সম্পদ ৯০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা। পঞ্চম অবস্থানে থাকা ক্যামেরুনের স্ট্রাইকার ও ইংলিশ লীগে চেলসির খেলোয়াড় স্যামুয়েল ইতোর সম্পদ ৭৫ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যা দাঁড়ায় ৫৮০ কোটিতে। ষষ্ঠ ধনী আইভরি কোস্টের ইয়াইয়া তোরে। ম্যানচেস্টার সিটির এই মিডফিল্ডারের সম্পদ রয়েছে ৭০ মিলিয়ন ডলারের, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ৫৫০ কোটি টাকা। এর পর রয়েছেন ইংল্যান্ড দলের ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড, যার সম্পদ ৬০ মিলিয়ন ডলার বা ৪৭০ কোটি টাকা। বাকি তিনজন হলেন_ ইংল্যান্ডের স্টিভেন জেরার্ড (৫৫ মিলিয়ন ডলার বা ৪৩০ কোটি টাকা), স্পেনের ফার্নান্দো তোরেস (৫০ মিলিয়ন বা ৩৯০ কোটি টাকা) এবং ইতালির জিয়ানলুইজি বাফন (৫০ মিলিয়ন ডলার বা ৩৯০ কোটি টাকা)। প্রসঙ্গত, মোট সম্পদ থেকে দায় বাদ দিয়ে নিট সম্পদের হিসাব করা হয়।
এদিকে বিশ্বকাপে অংশ নিয়েও ভালো আয় করবেন ফুটবলাররা। প্রত্যেক খেলোয়াড়কে প্রতি ম্যাচে ২৮০০ ডলার দেবে ফিফা। যেসব ক্লাবের খেলোয়াড় বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছেন সেসব ক্লাব ফিফা থেকে পাবে ৭০ মিলিয়ন ডলার।
http://adf.ly/?id=353839

ভয়ঙ্কর শিশু পর্নোগ্রাফি শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়াসহ গ্রেফতার ৩


আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফির ভয়ঙ্কর একটি চক্র বাংলাদেশে বসেই দীর্ঘ নয় বছর পথশিশুদের ব্যবহার করে পর্নো ভিডিও তৈরি করে আসছিল। আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দেশের শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়াসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সমকাল প্রতিবেদক
ভয়ঙ্কর শিশু পর্নোগ্রাফিআন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফির ভয়ঙ্কর একটি চক্র বাংলাদেশে বসেই দীর্ঘ নয় বছর পথশিশুদের ব্যবহার করে পর্নো ভিডিও তৈরি করে আসছিল। আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দেশের শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়াসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। ইন্টারপোলের তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গল ও বুধবারে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর খিলগাঁও, মুগদা ও গোড়ান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
টিপুর মুগদার স্টুডিও থেকে কয়েক শতাধিক ছেলেশিশুর ছবি উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া সেখানে বিপুলসংখ্যক শিশু পর্নো ভিডিও ও স্থিরচিত্র, লুব্রিকেটিং জেল, আন্ডারওয়্যার পাওয়া গেছে। ২০০৫ সাল থেকে ছেলেশিশুদের দিয়ে পর্নো ছবি এবং তাদের আপত্তিকর স্থির ও ভিডিও বিদেশে পাচার করে আসছিলেন টিপু। এই শিশুদের বয়স ১০ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে। তবে কোনো মেয়েশিশুর ভিডিও পাওয়া যায়নি। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের কয়েকটি দেশের অন্তত আট আন্তর্জাতিক পর্নো ব্যবসায়ীর কাছে এসব পর্নো ভিডিও ও স্থিরচিত্র পাচার করে আসছিলেন টিপু। ওই আট আন্তর্জাতিক পর্নো ব্যবসায়ীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে পর্নো ছবি বিক্রি বাবদ ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অসংখ্য রিসিভ কপি উদ্ধার করেছে সিআইডি। শিশুদের ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফির এমন আন্তর্জাতিক চক্র খোদ রাজধানীতে বসেই দীর্ঘ নয় বছর ধরে নির্বিঘ্নে এসব অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। শিশুসাহিত্যিক হয়ে শিশুদের ব্যবহার করেই পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত হওয়ায় অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেন। টিপুর সহযোগী নুরুল আমিন ও এক শিশু এরই মধ্যে এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
ইন্টারপোলের বরাত দিয়ে সিআইডি বলছে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ের পর্নো ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই জড়িত টিপু কিবরিয়া। মুগদার স্টুডিওতে তিনি ছেলেশিশুদের দিয়ে পর্নো ছবি তৈরি করতেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি এসব তথ্য স্বীকার করেছেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি এ বিষয়ে জানায়।সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম শাখার অতিরিক্ত ডিআইজি শাহ আলম জানান, আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডি শিশু পর্নোগ্রাফির বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। ইন্টারপোল জানায়, ২০০৫ সাল থেকে বাংলাদেশের শিশু পর্নোগ্রাফি বিদেশে পাচার হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগটির বিষয়ে নজরদারি করছিল। একপর্যায়ে তারা টিপুর চেহারা শনাক্ত করেন। চূড়ান্তভাবে টিপু কিবরিয়ার সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়। এর পর মঙ্গলবার খিলগাঁওয়ের তারাবাগ এলাকার ১৫১/২/৪২ নম্বর বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার বাসা থেকে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের কিছু মানি রিসিট পাওয়া যায়। সেখানে শাহারুলের নাম ছিল। এর পর টিপুর তথ্যের ভিত্তিতে মুগদার স্টুডিওতে অভিযান চালিয়ে তার সহযোগী নুরুল আমিনকে গ্রেফতার এবং এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়। সেখানে পাওয়া যায় শতাধিক পর্নো সিডি, ৭০টি লুব্রিকেটিং জেল, ৪৮টি আন্ডারওয়্যার, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, স্টিল ও ভিডিও ক্যামেরা। টিপু ও নুরুলের তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার গোড়ান থেকে তাদের আরেক সহযোগী শাহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। শাহারুলের মাধ্যমেই অর্থ লেনদেন করা হতো। চক্রের আরেক সদস্য নুরুল ইসলাম পলাতক। এ বিষয়ে মুগদা থানায় ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা হয়েছে। তাদের তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
শাহ আলম আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরে পর্নো ভিডিও তৈরি করে ইন্টারনেটে বিভিন্ন পে-সাইটে তা বিক্রি করে আসছিলেন টিপু কিবরিয়া, যার মূল নাম টি আই এম ফখরুজ্জামান। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে তিনি টাকা গ্রহণ করতেন। তার টার্গেট ছিল কেবল ছেলে পথশিশু।সিআইডি সূত্র জানায়, ২০০৫ সাল থেকে বাংলাদেশে শিশু পর্নোগ্রাফি তৈরি করে বিদেশে পাঠানো হয় বলে অভিযোগ পায় ইন্টারপোল। দীর্ঘদিন নজরদারির একপর্যায়ে ইন্টারপোল টিপুর চেহারা অনেকটাই শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। চলতি বছরে এসে ইন্টারপোল নিশ্চিত হয়, এটি টিপু কিবরিয়া। মুগদায় তার স্টুডিওতে তিনি ছেলে পথশিশুদের দিয়ে পর্নোগ্রাফি করতেন। এক সপ্তাহ আগে ইন্টারপোল এ বিষয়ে সিআইডিকে বিস্তারিত প্রতিবেদন পাঠায়।
সিআইডির দাবি, শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি টিপু কিবরিয়া স্বীকার করেছেন। এরই মধ্যে নুরুল আমিন ও উদ্ধারকৃত শিশু ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশের আটজন গ্রাহকের কাছে এগুলো বিক্রি করা হতো বলেও জানা গেছে। ওই আট ক্রেতাকে আইনের আওতায় নিতে ইন্টারপোলের সাহায্য চাওয়া হবে। এক জার্মান ও এক সৌদি নাগরিকের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা গ্রহণের বেশ কিছু রিসিট কপি পাওয়া গেছে।
সিআইডির পুলিশ সুপার আশরাফুল ইসলাম জানান, বিদেশি গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ছেলেশিশুদের দিয়ে পর্নো ছবি তৈরি করতেন টিপু। তিনি ৩০০-৪০০ টাকা দেওয়ার লোভ দেখিয়ে পথশিশুদের এ কাজে ব্যবহার করতেন। দালালদের মাধ্যমে তিনি এই শিশুদের সংগ্রহ করতেন। তিনি প্রথম স্থির ছবি তুলতেন। এর পর তাদের দিয়ে পর্নো ভিডিও বানিয়ে বিভিন্ন দেশে বিক্রি করে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করতেন। পাঁচ শতাধিক শিশুকে এ কাজে ব্যবহার করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শিশুসাহিত্যিক টিপু কিবরিয়ার লেখা প্রায় অর্ধশত বই রয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ঢাকার একটি জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থার সঙ্গে কাজ করেছেন। পাশাপাশি তিনি ফ্রিল্যান্স আলোকচিত্রী হিসেবেও কাজ করেন।
http://adf.ly/?id=353839

Friday, 6 June 2014

সর্বকালের সেরা যৌনআবেদনময়ী র‌্যাচেল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Decrease font Enlarge font
এবার সবাইকে টেক্কা দিলেন র‌্যাচেল স্টেভেনস। দিন কয়েক আগে এফএইচম যখন বিশ্বে সেরা শত যৌনাবাদেনময়ীর তালিকা করে তখন সেই তালিকায় সেরা হিসেবে আসেনি র‌্যাচেলের নাম। পুরুষদের দেওয়া সেবারের ভোটে র‌্যাচেল ছিলেন বেশ পিছিয়ে। কিন্তু সেরা দশ যৌনাবেদনময়ীর জন্য আবার যখন পুরুষদের ম্যাগাজিনটি ভোট নিলো তখন র‌্যাচেলকেই সবার ওপরে তুলে দিলেন ভোটাররা। তবে এবার কিন্তু এসময়ের সেরা যৌনাবেদনময়ী হিসেবে নয়, র‌্যাচেলকে তারা দেখছেন সবকালের সবচেয়ে যৌনাবেদনময়ী হিসেবে।

এর আগে সেরা দশে হ্যাট-ট্রিক রানার্সআপ হন এস ক্লাব সেভেনের এই সাবেক গায়িকা।
এফএইচএম’র পাঠকদের ভোটে র‌্যাচেল স্টেভেনসই সেরা। আর এই দৌড়ে তিনি পিছনে ফেলেছেন বাস্টি বিউটি খ্যাত কেলি ব্রুক আর অনেকেরই সুইটহার্ট শেরিল কোলকে।

সেরা যৌনাবেদনময়ী নির্বাচনের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষেই এই সর্বকালের সেরা নির্বাচনে জরিপ চালায় এফএইচএম। আর অংশগ্রহণকারীরা ভোটে ৩৬ বছরের র‌্যাচেলের ফিগারকে সেরা আবেদনময়ী বলেছেন।

মাত্র ২ মাস আগে র‌্যাচেল তার দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিলেন। তবে এরই মধ্যে নতুন অর্জনকে সেলিব্রেট করতে এফএইচএমের জন্য আরেকবার নগ্ন হয়েছেন তিনি।  

তাকে নিয়েই হচ্ছে পুরুষদের এই ম্যাগাজিনের এবারের কভার পৃষ্ঠা।

এই নিয়ে র‌্যাচেলকে এফএইচএম পাঠকরা কভার পৃষ্ঠায় আট বার পেলো। এর আগে ২০০১, ২০০২ ও ২০০৪ এ শত যৌনাবেদনময়ীর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন র‌্যাচেল। আর শত জনের তালিকায় তার স্থান হয়েছে সবমিলিয়ে ৮ বার।

সর্বকালের সেরা যৌনাবেদনময়ীদের তালিকায় এবার আর যারা স্থান পেয়েছেন তারা হচ্ছেন- দ্বিতীয় জেনিফার লোপেজ, তৃতীয় কেলি ব্রুক। অনেকের ভালোবাসার চোখ এখনো ব্রিটনি স্পেয়ার্সকে খোঁজে তার অবস্থান চত’র্থ। আর এক্স-ফ্যাক্টরের বিচারক হিসেবে শেরিল কোল আবারও অনেকের চোখে পড়ে, মনে ধরেছেন ফলে স্থান হয়েছে পঞ্চম সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ যৌনাবেদনময়ী হিসেবে। হল বেরি অল্পের জন্য শেরিলের কাছে হেরে ষষ্ঠ, আর তার নিকটতম প্রতিযোগী জেনিফার অ্যানিস্টন। টেনিস তারকা আনা কুর্নিকোভার কথা কেউ ভোলেনি ফলে সেরা দশে তারও অবস্থান রয়েছে তবে অষ্টম। আর ব্রিটিশ ও মার্কিন মডেল কিলি হ্যাজেল আর জেনি ম্যাককার্থিকে ভোটাররা তুলে এনেছেন নবম ও দশম স্থানে। টুম্ব রেইডার অ্যাঞ্জেলিনা জলিকে অবশ্য অনেকেই ভোট করেছেন কিন্ত সেরা দশে তাকে তুলে আনতে পারেনি এফএইচএম।

এই বিশাল অর্জনের পর দুই মেয়ের মা র‌্যাচেল স্টেভেনসের কথা, মানুষ এখনো আমাকে একই চোখে দেখছে জেনে ভীষণ ভালো লাগছে।

২০০০ সালে ২২ বছর বয়সে পুরুষের ম্যাগাজিনে নিজেকে প্রথম মেলে ধরেন র‌্যাচেল স্টেভেনস। তিনি বলেন, সেই দিনটি ছিলো সত্তিই উত্তেজনার। তবে সময়ের ব্যবধানে আরও বড় হয়েছি, যৌনআবেদনও বেড়েছে।

এফএইচএম’র ডেপুটি এডিটর ড্যান জুড বলেন, র‌্যাচেলকে সেরা হতে দেখে ভালো লাগছে। ১৪ বছর ধরেই তিনি এফএইচএম’র একটি অংশ হয়ে আছেন। পাঠকরা তাদের মনেই ধরে রেখেছেন র‌্যাচেলকে। http://adf.ly/?id=353839

AD BANNAR