গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজনভ্যানে হামলা চালিয়ে জেএমবির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩ সদস্যকে ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা।
সমকাল প্রতিবেদক
ময়মনসিংহের
ত্রিশালে পুলিশকে হত্যা করে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩
সদস্যকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউকে মোস্তাক সমকালকে জানান, রোববার সন্ধ্যায় তদন্ত কমিটির প্রধান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী তার কাছে এই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি (রোববার) সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকা থেকে প্রিজনভ্যানে হামলা চালিয়ে জেএমবির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩ সদস্যকে ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। এ হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আতিক নামে পুলিশের এক কনস্টেবল নিহত হন।
ছিনিয়ে নেওয়া তিন জঙ্গি হলেন- সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানি (৩৮), মিজান ওরফে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান (৩৫) এবং রাকিবুল হাসান ওরফে হাফিজ মাহামুদ (৩৫)।
তাদের মধ্য রাকিবুল মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি; অন্য দুজন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বলে জানান তিনি।
এ ঘটনায় ওই দিনই অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান, কারা অধিদফতরের ডিআইজি প্রিজন্স (সদর দফতর) টিপু সুলতান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (জেল-১) সালমা বেগম।
ঘটনার দিন বিকেলে রাকিবুল হাসান ওরফে হাফিজ মাহামুদকে টাঙ্গাইলের সখিপুর থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে রাতেই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউকে মোস্তাক সমকালকে জানান, রোববার সন্ধ্যায় তদন্ত কমিটির প্রধান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী তার কাছে এই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি (রোববার) সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকা থেকে প্রিজনভ্যানে হামলা চালিয়ে জেএমবির দণ্ডপ্রাপ্ত ৩ সদস্যকে ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। এ হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আতিক নামে পুলিশের এক কনস্টেবল নিহত হন।
ছিনিয়ে নেওয়া তিন জঙ্গি হলেন- সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানি (৩৮), মিজান ওরফে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান (৩৫) এবং রাকিবুল হাসান ওরফে হাফিজ মাহামুদ (৩৫)।
তাদের মধ্য রাকিবুল মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি; অন্য দুজন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বলে জানান তিনি।
এ ঘটনায় ওই দিনই অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান, কারা অধিদফতরের ডিআইজি প্রিজন্স (সদর দফতর) টিপু সুলতান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (জেল-১) সালমা বেগম।
ঘটনার দিন বিকেলে রাকিবুল হাসান ওরফে হাফিজ মাহামুদকে টাঙ্গাইলের সখিপুর থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে রাতেই তিনি পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।