প্রধান
নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দীন আহমদ বলেছেন, ‘প্রধান দুই
রাজনৈতিক দলের সমঝোতার জন্য দেশবাসী উন্মুখ হয়ে আছে। নির্বাচন কমিশনও
সমঝোতা চায়। কমিশন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। সমঝোতার জন্য
যত দূর সম্ভব অপেক্ষা করব।’ আজ রোববার দুপুরে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক শেষে
সিইসি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
প্রধান বিরোধী দল নির্বাচনে না এলে কমিশন তাদের বাদ দিয়েই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে কি না, জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের উচ্চ পর্যায়ে সমঝোতার উদ্যোগ চলছে। আশা করি সমঝোতা হবে।’ তফসিল ঘোষণার আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে কি না, জানতে চাইলে কাজী রকিব উদ্দীন বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমাদের হাতে কতটা সময় আছে সেটা দেখতে হবে। তা ছাড়া বিষয়টি রাজনৈতিক পর্যায়ে নেতারাও চেষ্টা করে যাচ্ছেন। দেখা যাক কী হয়।’
নির্বাচনের তফসিল কবে নাগাদ ঘোষণা হতে পারে? জানতে চাইলে সিইসি বলেন, গণমাধ্যমে যে তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে, তার কাছাকাছি সময়ে তফসিল হবে। সিইসি জানান, জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন, সে বিষয়ে রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এখন থেকে সাত দিন পর আচরণবিধি চূড়ান্ত করার কাজে হাত দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
প্রধান বিরোধী দল নির্বাচনে না এলে কমিশন তাদের বাদ দিয়েই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে কি না, জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের উচ্চ পর্যায়ে সমঝোতার উদ্যোগ চলছে। আশা করি সমঝোতা হবে।’ তফসিল ঘোষণার আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে কি না, জানতে চাইলে কাজী রকিব উদ্দীন বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমাদের হাতে কতটা সময় আছে সেটা দেখতে হবে। তা ছাড়া বিষয়টি রাজনৈতিক পর্যায়ে নেতারাও চেষ্টা করে যাচ্ছেন। দেখা যাক কী হয়।’
নির্বাচনের তফসিল কবে নাগাদ ঘোষণা হতে পারে? জানতে চাইলে সিইসি বলেন, গণমাধ্যমে যে তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে, তার কাছাকাছি সময়ে তফসিল হবে। সিইসি জানান, জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন, সে বিষয়ে রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এখন থেকে সাত দিন পর আচরণবিধি চূড়ান্ত করার কাজে হাত দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।