গণতন্ত্রের
ভবিষ্যত্ নিয়ে উদ্বিগ্ন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। আজ শনিবার
এক সংবাদ বিবৃতিতে এরশাদ বলেছেন, গণতন্ত্রের অজানা ভবিষ্যত্ নিয়ে তিনি
গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
বিবৃতিতে এইচ এম এরশাদ দাবি করেছেন, তাঁর শাসনামলের পর গণতান্ত্রিক শাসন ‘নামেমাত্র’ বহাল থাকলেও গণতান্ত্রিক আচার-আচরণ-পরিবেশ ২২ বছর ধরে বিঘ্নিত হয়ে আসছে। তাঁর মতে, এখন গণতন্ত্রের নামে যা চলছে তাকে হিংসা-হানাহানি-সংঘাত ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার প্রবণতা বলা যায়। তিনি বলেন, ‘আমার শাসনামলের পর এ পর্যন্ত রাজনৈতিক সহিংসতায় আড়াই হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে বলে পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। তাই গণতন্ত্রের ভবিষ্যত্ নিয়ে আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি।’
এরশাদ বলেছেন, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই গণতন্ত্রকে নিষ্কণ্টক রাখতে তিনি জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আজীবন সংগ্রাম করে যাবেন এবং গণতন্ত্র দিবসের মর্যাদা রক্ষা করবেন। ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর জাতীয় সংসদে এরশাদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশিত গণতন্ত্রের ভিত আজ রচিত হলো, যা কেউ কোনোদিন নস্যাত্ করতে পারবে না।’
বিবৃতিতে এইচ এম এরশাদ দাবি করেছেন, তাঁর শাসনামলের পর গণতান্ত্রিক শাসন ‘নামেমাত্র’ বহাল থাকলেও গণতান্ত্রিক আচার-আচরণ-পরিবেশ ২২ বছর ধরে বিঘ্নিত হয়ে আসছে। তাঁর মতে, এখন গণতন্ত্রের নামে যা চলছে তাকে হিংসা-হানাহানি-সংঘাত ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার প্রবণতা বলা যায়। তিনি বলেন, ‘আমার শাসনামলের পর এ পর্যন্ত রাজনৈতিক সহিংসতায় আড়াই হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে বলে পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। তাই গণতন্ত্রের ভবিষ্যত্ নিয়ে আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি।’
এরশাদ বলেছেন, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই গণতন্ত্রকে নিষ্কণ্টক রাখতে তিনি জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আজীবন সংগ্রাম করে যাবেন এবং গণতন্ত্র দিবসের মর্যাদা রক্ষা করবেন। ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর জাতীয় সংসদে এরশাদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশিত গণতন্ত্রের ভিত আজ রচিত হলো, যা কেউ কোনোদিন নস্যাত্ করতে পারবে না।’