সোমবার
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা এক গবেষণার
ফলাফলে এ সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
সমকাল ডেস্ক
মহাবিশ্বে
আমরা একা নয় । আমাদের ছায়াপথে (মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি) সুর্যের মতো প্রতি
পাঁচটি নক্ষত্রের মধ্যে একটির চারপাশে পৃথিবীর মতো একটি করে গ্রহ আছে।
পৃষ্ঠে পানি থাকার মতো উপযুক্ত অবস্থানে থাকায় এসব গ্রহে প্রাণ আছে বলে
ধারণা করা হচ্ছে।
সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা এক গবেষণার ফলাফলে এ সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
নাসা'র কেপলার টেলিস্টোপের মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা জানিয়েছেন, আকাশ গঙ্গা ছায়াপথে পৃথিবীর মতো এক হাজার কোটি বাসযোগ্য গ্রহ আছে। এসব বাসযোগ্য গ্রহের মধ্যে লাল বামন নক্ষত্রের গ্রহজগতে থাকা বাসযোগ্য গ্রহগুলো ধরা হয়নি। সেগুলো ধরলে বাসযোগ্য গ্রহের সংখ্যা আরো অনেক বেশি হয়। কারণ আকাশ গঙ্গা ছায়াপথে এ ধরনের নক্ষত্রের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
এসব বাসযোগ্য গ্রহের পৃষ্ঠে প্রাণের প্রধান শর্ত পানি থাকার মতো উপযুক্ত স্থান আছে বলেও জানিয়েছেন গবেষকরা। প্রত্যেকটি নক্ষত্রের গ্রহজগতের সদস্যরা ব্যতিক্রম না হয়ে সৌরজগেতের গ্রহগুলোর মতোই একই ধারাবাহিকতা মেনে চলে বলে জানিয়েছেন তথ্য বিশ্লেষণকারী গবেষক দলের নেতা এরিক পেটিগুরা। এই ধারাবাহিকতা অনুযায়ী নক্ষত্রের আকার অনুযায়ী আনুপাতিকভাবে পৃথিবীর মতো দূরত্বে থাকা গ্রহগুলোর পৃষ্ঠে পানি থাকার সম্ভাবনা আছে। পেটিগুরা এরকম ১০টি গ্রহ খুঁজে পেয়েছেন যেগুলোর পৃষ্ঠে পানি থাকার মতো সঠিক দূরত্ব থেকে নিজ নিজ কেন্দ্রীয় নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করছে। এই দশটি গ্রহে প্রাণের উৎপত্তি ও বিকাশের মতো প্রয়োজনীয় পরিবেশ আছে বলে জোরালো ধারণা প্রকাশ করা হয়েছে।
সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা এক গবেষণার ফলাফলে এ সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
নাসা'র কেপলার টেলিস্টোপের মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা জানিয়েছেন, আকাশ গঙ্গা ছায়াপথে পৃথিবীর মতো এক হাজার কোটি বাসযোগ্য গ্রহ আছে। এসব বাসযোগ্য গ্রহের মধ্যে লাল বামন নক্ষত্রের গ্রহজগতে থাকা বাসযোগ্য গ্রহগুলো ধরা হয়নি। সেগুলো ধরলে বাসযোগ্য গ্রহের সংখ্যা আরো অনেক বেশি হয়। কারণ আকাশ গঙ্গা ছায়াপথে এ ধরনের নক্ষত্রের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
এসব বাসযোগ্য গ্রহের পৃষ্ঠে প্রাণের প্রধান শর্ত পানি থাকার মতো উপযুক্ত স্থান আছে বলেও জানিয়েছেন গবেষকরা। প্রত্যেকটি নক্ষত্রের গ্রহজগতের সদস্যরা ব্যতিক্রম না হয়ে সৌরজগেতের গ্রহগুলোর মতোই একই ধারাবাহিকতা মেনে চলে বলে জানিয়েছেন তথ্য বিশ্লেষণকারী গবেষক দলের নেতা এরিক পেটিগুরা। এই ধারাবাহিকতা অনুযায়ী নক্ষত্রের আকার অনুযায়ী আনুপাতিকভাবে পৃথিবীর মতো দূরত্বে থাকা গ্রহগুলোর পৃষ্ঠে পানি থাকার সম্ভাবনা আছে। পেটিগুরা এরকম ১০টি গ্রহ খুঁজে পেয়েছেন যেগুলোর পৃষ্ঠে পানি থাকার মতো সঠিক দূরত্ব থেকে নিজ নিজ কেন্দ্রীয় নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করছে। এই দশটি গ্রহে প্রাণের উৎপত্তি ও বিকাশের মতো প্রয়োজনীয় পরিবেশ আছে বলে জোরালো ধারণা প্রকাশ করা হয়েছে।