খালেদাকে শিগগির ফোন করতে পারেন হাসিনা: ইনু
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা শিগগির বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করতে পারেন।
নির্বাচন নিয়ে সংলাপের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী টেলিফোনে কথা বলবেন
বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু প্রথম আলোকে এ কথা
জানিয়েছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এখন তিনি কথা বলবেন বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ইতিমধ্যে এ সরকারকে অবৈধ বলেছেন। তার পরও প্রধানমন্ত্রী তাঁর সঙ্গে কথা বলে আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দল আন্দোলন চালিয়ে আসছে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সরকারের নেতৃত্বে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুই পক্ষের এই বিরোধের মধ্য দিয়ে আজ শুক্রবার বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করবে ১৮ দল। এ নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে উদ্বেগ-উত্কণ্ঠা আছে। এ প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী দেশবাসীকে শান্ত থাকার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, সভা-সমাবেশ করে সবাই শান্তভাবে বাড়ি ফিরে যাবেন। কেউ যদি রাস্তায় নেমে জনগণের জানমালের ক্ষতির চেষ্টা করেন, তাহলে নিরাপত্তাবাহিনী ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে আজ সকালে স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ আয়োজিত এক কর্মশালায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী একই কথা বলেন।
নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা কী হবে, সংলাপে বসার সম্ভাবনা কতটুকু জানতে চাইলে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘অনানুষ্ঠানিকভাবে বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ আছে। আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুতই বিরোধীদলীয় নেতাকে ফোন করবেন।’
বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া আজ থেকে সরকার অবৈধ বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বক্তব্যকে অসাংবিধানিক ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদ ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত সরকার নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী।
বিরোধী দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইনু বলেন, বিভিন্ন দল ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এখন তিনি কথা বলবেন বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ইতিমধ্যে এ সরকারকে অবৈধ বলেছেন। তার পরও প্রধানমন্ত্রী তাঁর সঙ্গে কথা বলে আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেন।
উল্লেখ্য, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দল আন্দোলন চালিয়ে আসছে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সরকারের নেতৃত্বে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুই পক্ষের এই বিরোধের মধ্য দিয়ে আজ শুক্রবার বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করবে ১৮ দল। এ নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে উদ্বেগ-উত্কণ্ঠা আছে। এ প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী দেশবাসীকে শান্ত থাকার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, সভা-সমাবেশ করে সবাই শান্তভাবে বাড়ি ফিরে যাবেন। কেউ যদি রাস্তায় নেমে জনগণের জানমালের ক্ষতির চেষ্টা করেন, তাহলে নিরাপত্তাবাহিনী ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে আজ সকালে স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদ আয়োজিত এক কর্মশালায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী একই কথা বলেন।
নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা কী হবে, সংলাপে বসার সম্ভাবনা কতটুকু জানতে চাইলে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘অনানুষ্ঠানিকভাবে বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ আছে। আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রুতই বিরোধীদলীয় নেতাকে ফোন করবেন।’
বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া আজ থেকে সরকার অবৈধ বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বক্তব্যকে অসাংবিধানিক ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদ ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত সরকার নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী।
বিরোধী দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইনু বলেন, বিভিন্ন দল ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।