Monday, 29 September 2014

মোশাররফ করিমের নায়িকা রিয়া সেন




প্রথমবার্তা,ডেস্ক: নতুন একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছেন টিভি অভিনেতা মোশাররফ করিম। এ ছবিতে মোশাররফের নায়িকা কলকাতার অভিনেত্রী রিয়া সেন। প্রাথমিকভাবে ছবির জন্য ‘সাড়ে তিন মণ’ ও ‘মোটকা’ এই দুটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। ছবিতে মোশাররফ আর রিয়া সেনের পাশাপাশি আছেন কলকাতার বাংলা ছবির অভিনেতা ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী।মোশাররফ করিম বলেন, ‘মাত্র কদিন আগেই ছবিটিতে অভিনয়ের ব্যাপারে সবকিছু চূড়ান্ত হয়েছে। ছবিটির গল্প ভালো লেগেছে বলেই কাজটি করতে রাজি হলাম। দারুণ কিছু একটা হবে বলে মনে হচ্ছে।’
মোশাররফ করিম ও রিয়া সেন অভিনীত ছবিটি পরিচালনা করবেন ইফতেখার চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমরা এ ছবির শুটিং পুরোটাই দেশের বাইরে করব। রোমান্টিক কমেডি গল্প নিয়েই তৈরি হবে ছবিটি। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ছবিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে।’অক্টোবর মাসের শেষের দিকে লন্ডনে শুরু হবে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার এ ছবিটি। ছবিটি নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত এক খবরে মোশাররফ করিম সম্পর্কে ইন্দ্রজিৎ​ বলেছেন, ‘মোশাররফ করিমের সঙ্গে অভিনয়ের জন্য মুখিয়ে আছি। শুনেছি তিনি বাংলাদেশের শক্তিমান অভিনেতা।’মোশাররফ করিম ও রিয়া সেন অভিনীত ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে দুই বাল্যবন্ধুকে ঘিরে। এ দুটি চরিত্রে দেখা যাবে মোশাররফ ও ইন্দ্রজিৎকে। তাদের মধ্যে ইন্দ্রজিতের চরিত্রের নাম রণ। গোলগাল চেহারার হওয়ায় চারপাশের সবাই তাকে জ্বালাতন করত। তবে বড় হওয়ার পর আধুনিক, সুদর্শন ও সফল বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক হিসেবে দেখা যায় তাঁকে। অন্যদিকে মোশাররফের চরিত্রের নাম মইনুল। তিনি লন্ডনে গেলে গল্প মোড় নেয় নতুন পথে। আর রিয়ার চরিত্রের নাম প্রিয়া। দুই বন্ধু মইনুল ও রণর জীবনযাপনে বিশাল প্রভাব বিস্তার করে মেয়েটি। এভাবেই নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাবে এ ছবির গল্প।

মেয়েকে ১৮০০ পুরুষের শয্যাসঙ্গী করলেন মা




প্রথমবার্তা,আন্তর্জাতিক ডেস্ক :এর চেয়ে জঘন্য আর কিছু হতে পারেনা। শয়তানের উপাসনা করার জন্য নিজের মেয়েকে ১৮০০ পুরুষের শয্যা সঙ্গী হতে বাধ্য করলেন এক মা। এমনকি ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই এমন দুর্বিষহ ঘটনার মুখোমুখি হতে হলো আক্রান্ত মেয়েটিকে।৩৪ বছর বয়সী জ্যাকলিন মার্লিং ও তার সঙ্গী কলিন ব্যাটলি দুজনে মিলে দিনের পর দিন মেয়েটিকে এই মর্মান্তিক ও নারকীয় জীবন যাপনে বাধ্য করত । তবে এই জঘন্য কৃতকর্মের সাজা পেয়েছেন দুই মূর্তিমান শয়তান । দীর্ঘ সময়ের জন্য জেলের পিছনে কাটাতে হচ্ছে তাদের।নিজের জীবনের যন্ত্রণা ও অত্যাচারের কথা জানাতে গিয়ে ওই অস্টাদশী তরুণী জানিয়েছেন, মাত্র সাত বছর বয়সেই নিজের মা ও ব্যাটলির যৌন মিলনের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করতে বাধ্য করা হয়। ১১ বছর বয়সেই বাড়িতে তাকে ধর্ষণ করে ব্যাটলি। এই ঘটনার তিন বছর পর থেকেই তাকে শয়তানের পূজা অর্চনার নামে একাধিক পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হতে বাধ্য করা হয় ।ধর্মাচরণের নামে যৌন ব্যবসা থেকে অর্থ আদায় করত বলে জানিয়েছেন ওই তরুণী। নিজের শৈশব জীবনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা ”দ্য ডেভিল অন দ্য ডোরস্টেপ : মাই এসকেপ ফ্রম এ স্যাটানিক সেক্স কাল্ট” নামে একটি বইয়ে ব্যক্ত করেছেন তিনি। টানা এক দশক ধরে তার ওপর এই যৌন নিপীড়নের ফলে দুটি সন্তানের হয়েছেন জননী তরুণী।নিজের এই দুর্বিষহ জীবনের জন্য নিজের মাকে দায়ী করেছেন তিনি। তিনি বলেছেন তার মা একজন সাক্ষাৎ শয়তান। এই জীবনের জন্য তাকে কোনওদিনই ক্ষমা করবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
http://adf.ly/?id=353839

ঢালিউড ক্রেজ মাহিয়া মাহির হিজাব ফ্যাশন!


২০১৪ সেপ্টেম্বর ২৯ ১০:৩৯:৪২
ঢালিউড ক্রেজ মাহিয়া মাহির হিজাব ফ্যাশন!
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ফ্যাশন বিষয়ে বেশ সচেতন ঢালিউড ক্রেজ মাহিয়া মাহি। আর তা হবেই বা না কেন? লেখাপড়া করেছেন ফ্যাশন নিয়ে। তবে হননি ফ্যাশন ডিজাইনার। হয়েছেন অভিনেত্রী। তবে ঢেকি নাকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। তাই মাহিও ফ্যাশনের বিষয়টি ধরে রেখেছেন নিজের মধ্যে। আর তার ফ্যাশনের অন্যতম একটি উপকরণ হিজাব। কথা হচ্ছে ঢালিউডের ক্রেজ মাহিয়া মাহিকে নিয়ে।
অনেকেই হয়ত অবাক হচ্ছেন। ভাবছেন যে মাহি ক্যামেরার সামনে এত খোলামেলা সেই মাহি হিজাব পরেন! হ্যা পরেন এবং সেটা মন থেকে ভালবেসেই পরেন। হিজাব প্রেমী মাহি নতুন ডিজাইন আর রঙের হিজাব পেলেই কিনে ফেলেন। তাই তার হিজাবের সংগ্রহশালাটাও বেশ সমৃদ্ধ।
শ্যুটিংয়ে থাকলে পরিচালকের চাহিদা অনুযায়ী নানা ধরণের পোশাক পরতে হয় মাহিকে। আর শ্যুটিং না থাকলে নিজের পছন্দ মত পোশাক পরেন তিনি। মাহিয়া মাহির তেমনি পছন্দের একটি স্টাইল হচ্ছে হিজাব পরা। প্রায় নিয়মিত তিনি হিজাব পরে থাকেন।
পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে পরে ফেলেন একেক দিন এক একটি হিজাব। তবে যখন আউটডোরে বের হন তখনই হিজাবটা বেশি পরেন। কারণ দর্শকের নজর থেকে সহজেই বাঁচা যায় এতে। এই তো ভারত আর লন্ডনে গিয়েও হিজাব পরে ঘুরে বেড়ালেন মাহি।

AD BANNAR