যেষ্ঠ প্রতিবেদক
যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী
এবং আলী আহসান মো. মুজাহিদ প্রাণভিক্ষা চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছেন
বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি সাবেক এই দুই মন্ত্রীর আইনি লড়াই চূড়ান্ত
নিষ্পত্তির পর তাদের শেষ সুযোগ দোষ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে
প্রাণভিক্ষা চাওয়া।রিভিউ খারিজের পর তাদের দণ্ড কার্যকরের তোড়জোড়ের
মধ্যে শনিবার বেলা আড়াইটায় আইনমন্ত্রী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
“তারা আবেদন করেছেন।”
কারাবন্দিদের ক্ষমার আবেদন কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে যায় আইন মন্ত্রণালয়ে। আইন মন্ত্রণালয় তা রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে পাঠায়।
“প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে রাষ্ট্রপতি এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন,” বলেন আইনমন্ত্রী।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার আগে বেলা সোয়া ২টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমার কাছে এই বিষয়ে এখনও কোনো মেসেজ নেই।”
তবে গণমাধ্যমে এই খবর দেখেছেন বলে জানান তিনি।
এরপর ২টা ৩৫ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সর্বোত্তম দেওয়ানকে একটি রেজিস্ট্রার খাতা নিয়ে বের হতে দেখা যায়।
কীসের ফাইল, সে বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে মুখ খোলেননি তিনি। খাতাটির উপরে লেখা ছিল ‘গুরুত্বপূর্ণ পত্রাদি’।
এর আগে দুপুরে সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবার দুটি স্থানে আলাদা সংবাদ সম্মেলন করলেও প্রাণভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট করেননি।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার বলেছে, যুদ্ধাপরাধের ‘ত্রুটিপূর্ণ’ বিচারে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে তারা রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দেবেন।
মুজাহিদের পরিবার বলেছে, ২১ অগাস্টে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা যুদ্ধাপরাধের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত রাখার আহ্বান জানাচ্ছেন তারা।
কারাবন্দিদের ক্ষমার আবেদন কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয়ে যায় আইন মন্ত্রণালয়ে। আইন মন্ত্রণালয় তা রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে পাঠায়।
“প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে রাষ্ট্রপতি এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন,” বলেন আইনমন্ত্রী।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার আগে বেলা সোয়া ২টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমার কাছে এই বিষয়ে এখনও কোনো মেসেজ নেই।”
তবে গণমাধ্যমে এই খবর দেখেছেন বলে জানান তিনি।
এরপর ২টা ৩৫ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সর্বোত্তম দেওয়ানকে একটি রেজিস্ট্রার খাতা নিয়ে বের হতে দেখা যায়।
কীসের ফাইল, সে বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে মুখ খোলেননি তিনি। খাতাটির উপরে লেখা ছিল ‘গুরুত্বপূর্ণ পত্রাদি’।
এর আগে দুপুরে সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবার দুটি স্থানে আলাদা সংবাদ সম্মেলন করলেও প্রাণভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট করেননি।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার বলেছে, যুদ্ধাপরাধের ‘ত্রুটিপূর্ণ’ বিচারে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে তারা রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দেবেন।
মুজাহিদের পরিবার বলেছে, ২১ অগাস্টে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা যুদ্ধাপরাধের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত রাখার আহ্বান জানাচ্ছেন তারা।