স্ট্রেট বল
প্রথম পাওয়া পুরস্কার
তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ি তখন। একটা ইংরেজি ছড়াগান গেয়ে তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম।
প্রথম দেওয়া অটোগ্রাফ
ব্ল্যাক ব্যান্ডের সঙ্গে অ্যালবাম বের করার পর গুলশানে একটা কনসার্টে গিয়েছিলাম। সেখানেই সম্ভবত প্রথম অটোগ্রাফ দিয়েছি। কাকে দিয়েছি, মনে নেই।
ছেলেবেলার দুষ্টুমি
তখন আমার আড়াই কি তিন বছর বয়স। চুপিচুপি বাবার শেভিং কিট নিয়ে বাবার মতো দাড়ি কামানোর চেষ্টা করেছিলাম। যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। এখনো আমার বাঁ গালে একটা কাটা দাগ আছে।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি
কোনো রকম অশান্তি ছাড়া যেন দিনটা কেটে যায়
গুগলিএলিটার যদি দেখা হয় এলিয়েনের সঙ্গেবলব, ‘তোমার গ্রহে আমাকে বেড়াতে নিয়ে যাও। অল্প কিছু সময়ের জন্য হলেও...’
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখি আর গান গাইতে পারছি নাছয়-সাত মাসের একটা লম্বা ছুটি নেব
সম্ভব হলে যার কণ্ঠস্বর চুরি করতামসুনিধি চৌহান
রূপকথার যে চরিত্রটা হতে চাইপিনোকিও
ফুল টসযে গানের অনুরোধ সবচেয়ে বেশি পেয়েছিরাগা অ্যালবামের গান, ‘কোথায়’
কনসার্টের প্রিয় কোলাহলযেকোনো ক্যাম্পাসের ক্রাউড ভালো লাগে
আমার সবচেয়ে বড় ভক্ত ও সমালোচকআম্মু
যে কাজটা সবচেয়ে ভালো পারিমানুষকে ভালো বিশ্লেষণ করতে পারি
পাওয়ার প্লেপ্রিয় উক্তিআমার প্রিয় উক্তি একটা শব্দ—অ্যালাইভ। বেঁচে আছি, এটাই আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার।
যে কথাটা দিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বলি
ওহ প্লিজ!গায়িকা হিসেবে এলিটা দশে...সাড়ে সাত
রেডিওতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে পাওয়া সবচেয়ে বিচিত্র খুদে বার্তা
একজন এসএমএস করেছিল, সে আমাকে একদম দেখতে পারে না, আমার কণ্ঠস্বর শুনলে তাঁর গা শিরশির করে, আমাকে ঘৃণা করে। কিন্তু সে প্রতি রোববার রাত নয়টায় আমার শো শোনে।
বাউন্সার
যাঁর ইন্টারভিউ নিতে গিয়ে নার্ভাস লাগছিল
কলিম শরাফী
প্রথম ‘ক্রাশ’
দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় তৃতীয় শ্রেণির একটা ছেলের ওপর ক্রাশ খেয়েছিলাম। ঠিক ক্রাশ না। আমি নিজে এগিয়ে গিয়ে কারও সঙ্গে মিশতে পারতাম না। ছেলেটা খেলার সময় আমাকে ডেকে নিত। আমি অপেক্ষা করতাম, কখন আমাকে ডাকবে।
‘ল্যান্ডফোনের দিনগুলোতে প্রেম’ করার অভিজ্ঞতা আছে?
হ্যাঁ আছে!
বিয়ে...?
বিয়েটিয়ে আমার ভালো লাগে না। সাজগোজ করে এতক্ষণ বসে থাকা, খুবই বিরক্তিকর। আমি বিয়ে করলেও অত আয়োজন করে করব না। হুট করে বিয়ে করব।
মো. সাইফুল্লাহ
প্রথম পাওয়া পুরস্কার
তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ি তখন। একটা ইংরেজি ছড়াগান গেয়ে তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম।
প্রথম দেওয়া অটোগ্রাফ
ব্ল্যাক ব্যান্ডের সঙ্গে অ্যালবাম বের করার পর গুলশানে একটা কনসার্টে গিয়েছিলাম। সেখানেই সম্ভবত প্রথম অটোগ্রাফ দিয়েছি। কাকে দিয়েছি, মনে নেই।
ছেলেবেলার দুষ্টুমি
তখন আমার আড়াই কি তিন বছর বয়স। চুপিচুপি বাবার শেভিং কিট নিয়ে বাবার মতো দাড়ি কামানোর চেষ্টা করেছিলাম। যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। এখনো আমার বাঁ গালে একটা কাটা দাগ আছে।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি
কোনো রকম অশান্তি ছাড়া যেন দিনটা কেটে যায়
গুগলিএলিটার যদি দেখা হয় এলিয়েনের সঙ্গেবলব, ‘তোমার গ্রহে আমাকে বেড়াতে নিয়ে যাও। অল্প কিছু সময়ের জন্য হলেও...’
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখি আর গান গাইতে পারছি নাছয়-সাত মাসের একটা লম্বা ছুটি নেব
সম্ভব হলে যার কণ্ঠস্বর চুরি করতামসুনিধি চৌহান
রূপকথার যে চরিত্রটা হতে চাইপিনোকিও
ফুল টসযে গানের অনুরোধ সবচেয়ে বেশি পেয়েছিরাগা অ্যালবামের গান, ‘কোথায়’
কনসার্টের প্রিয় কোলাহলযেকোনো ক্যাম্পাসের ক্রাউড ভালো লাগে
আমার সবচেয়ে বড় ভক্ত ও সমালোচকআম্মু
যে কাজটা সবচেয়ে ভালো পারিমানুষকে ভালো বিশ্লেষণ করতে পারি
পাওয়ার প্লেপ্রিয় উক্তিআমার প্রিয় উক্তি একটা শব্দ—অ্যালাইভ। বেঁচে আছি, এটাই আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার।
যে কথাটা দিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বলি
ওহ প্লিজ!গায়িকা হিসেবে এলিটা দশে...সাড়ে সাত
রেডিওতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে পাওয়া সবচেয়ে বিচিত্র খুদে বার্তা
একজন এসএমএস করেছিল, সে আমাকে একদম দেখতে পারে না, আমার কণ্ঠস্বর শুনলে তাঁর গা শিরশির করে, আমাকে ঘৃণা করে। কিন্তু সে প্রতি রোববার রাত নয়টায় আমার শো শোনে।
বাউন্সার
যাঁর ইন্টারভিউ নিতে গিয়ে নার্ভাস লাগছিল
কলিম শরাফী
প্রথম ‘ক্রাশ’
দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় তৃতীয় শ্রেণির একটা ছেলের ওপর ক্রাশ খেয়েছিলাম। ঠিক ক্রাশ না। আমি নিজে এগিয়ে গিয়ে কারও সঙ্গে মিশতে পারতাম না। ছেলেটা খেলার সময় আমাকে ডেকে নিত। আমি অপেক্ষা করতাম, কখন আমাকে ডাকবে।
‘ল্যান্ডফোনের দিনগুলোতে প্রেম’ করার অভিজ্ঞতা আছে?
হ্যাঁ আছে!
বিয়ে...?
বিয়েটিয়ে আমার ভালো লাগে না। সাজগোজ করে এতক্ষণ বসে থাকা, খুবই বিরক্তিকর। আমি বিয়ে করলেও অত আয়োজন করে করব না। হুট করে বিয়ে করব।
মো. সাইফুল্লাহ