আপডেট: ১৬:২৩, নভেম্বর ১৩, ২০১৪
|
সাবেক
অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় তৃতীয় দফায় নয়জনের
বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে মামলার
পঞ্চম তদন্তকারী কর্মকর্তা সিলেট অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি)
মেহেরুন্নেসা পারুল হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র দাখিল
করেন।
অভিযোগপত্রে বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী, হবিগঞ্জের সাবেক মেয়র গোলাম কিবরিয়া গউস, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মওলানা তাজউদ্দিনের ভগ্নিপতি হাফেজ মো. ইয়াহিয়াসহ আবু বকর ওরফে করিম, দেলোয়ার হোসেন রিপন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিল ও মওলানা শেখ আবদুস সালামকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বোমা হামলা ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০০৫ সালের ১৯ মার্চ প্রথম দফায় ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। দ্বিতীয় দফায় আসামির সংখ্যা ১৬ জন বাড়িয়ে ২০১১ সালের ২০ জুন ২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এদের মধ্যে দুজন ভারতে মারা যান। এবার তৃতীয় দফায় আসামির সংখ্যা আরও নয়জন বাড়ানো হয়। সে হিসাবে এ মামলায় মোট ৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে ঈদ-পরবর্তী জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন। এই নির্মম হামলায় গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। হামলায় কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী নিহত হন। মারাত্মক আহত হন শতাধিক ব্যক্তি। এ ঘটনায় হবিগঞ্জ-১ আসনের বতর্মান সাংসদ আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন।
অভিযোগপত্রে বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী, হবিগঞ্জের সাবেক মেয়র গোলাম কিবরিয়া গউস, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মওলানা তাজউদ্দিনের ভগ্নিপতি হাফেজ মো. ইয়াহিয়াসহ আবু বকর ওরফে করিম, দেলোয়ার হোসেন রিপন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিল ও মওলানা শেখ আবদুস সালামকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বোমা হামলা ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০০৫ সালের ১৯ মার্চ প্রথম দফায় ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। দ্বিতীয় দফায় আসামির সংখ্যা ১৬ জন বাড়িয়ে ২০১১ সালের ২০ জুন ২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এদের মধ্যে দুজন ভারতে মারা যান। এবার তৃতীয় দফায় আসামির সংখ্যা আরও নয়জন বাড়ানো হয়। সে হিসাবে এ মামলায় মোট ৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে ঈদ-পরবর্তী জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন। এই নির্মম হামলায় গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। হামলায় কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী নিহত হন। মারাত্মক আহত হন শতাধিক ব্যক্তি। এ ঘটনায় হবিগঞ্জ-১ আসনের বতর্মান সাংসদ আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন।