আপডেট: ১৫:৪২, নভেম্বর ০৩, ২০১৪
|
‘বিগ
বস ৬’ অনুষ্ঠানের প্রতিযোগী ও জয় হো ছবিতে সালমান খানের সহ-অভিনেত্রী
সানা খান একের পর এক নেতিবাচক সব খবরের জন্ম দিচ্ছেন। গত বছর কিশোরী অপহরণ
মামলায় আগাম জামিন পান সানা। এবার প্রেমিক ইসমাইল খানকে সঙ্গে নিয়ে এক
নারীর সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেন ২৭ বছর বয়সী এ মডেল,
নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী। অবশ্য গ্রেপ্তারের দিনই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন
তিনি।এ প্রসঙ্গে আম্বলি থানার সিনিয়র ইন্সপেক্টর
রমেশ খাদতারের উদ্ধৃতি দিয়ে পিটিআই জানিয়েছে, মিডিয়া কনসালট্যান্ট পুনম
খান্নার অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ ও ৩৪ ধারায় সানা খান,
ইসমাইল খান ও তাঁদের কর্মচারী রামু কানোজিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযুক্তদের আদালতে নেওয়ার পর তাঁরা জামিনে মুক্তি পান।
জিমে ‘স্টাইল’খ্যাত বলিউডের অভিনেতা সাহিল খানের ওপর হামলা চালিয়েছেন সানার প্রেমিক ইসমাইল খান—ভারতীয় একটি সংবাদপত্র এমন একটি খবর প্রকাশ করেছিল গত অক্টোবর মাসে। একই খবরে গত বছর অপহরণ মামলায় সানার আগাম জামিন পাওয়ার বিষয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। সানা ও ইসমাইলের ধারণা, পুনম খান্না মিডিয়ার কাছে তথ্য ফাঁস করায় ওই খবর প্রকাশিত হয়েছে। তথ্য ফাঁসে অভিনেতা সাহিলেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন ইসমাইল।
অক্টোবর মাসের শেষের দিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আন্ধেরির একটি হাসপাতালে যান পুনম। হঠাৎ করেই সেখানে গিয়ে হাজির হন সানা, ইসমাইল ও রামু। একপর্যায়ে পুনমকে টেনেহিঁচড়ে হাসপাতালের বাইরে নিয়ে আসেন রামু। পুনম দাবি করেছেন, সানা, ইসমাইল ও রামু তাঁর হাত মচকে দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন এবং হুমকিও দিয়েছেন।
ঘটনার কয়েক দিন পর সম্প্রতি পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন পুনম। দেরির কারণ সম্পর্কে তিনি জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে তিনি অভিযোগ দায়ের করতে পারেননি।
এর আগে গত বছরের মে মাসে ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরীকে অপহরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ ওঠে সানার বিরুদ্ধে। সানার কাজিন নাভেদ খানের বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় অপহরণ করা হয় ওই কিশোরীকে। ওই ঘটনায় সানা, নাভেদসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। নাভেদ খান ও তাঁর তিন বন্ধুকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও আগাম জামিন পান সানা খান।
জিমে ‘স্টাইল’খ্যাত বলিউডের অভিনেতা সাহিল খানের ওপর হামলা চালিয়েছেন সানার প্রেমিক ইসমাইল খান—ভারতীয় একটি সংবাদপত্র এমন একটি খবর প্রকাশ করেছিল গত অক্টোবর মাসে। একই খবরে গত বছর অপহরণ মামলায় সানার আগাম জামিন পাওয়ার বিষয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। সানা ও ইসমাইলের ধারণা, পুনম খান্না মিডিয়ার কাছে তথ্য ফাঁস করায় ওই খবর প্রকাশিত হয়েছে। তথ্য ফাঁসে অভিনেতা সাহিলেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন ইসমাইল।
অক্টোবর মাসের শেষের দিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আন্ধেরির একটি হাসপাতালে যান পুনম। হঠাৎ করেই সেখানে গিয়ে হাজির হন সানা, ইসমাইল ও রামু। একপর্যায়ে পুনমকে টেনেহিঁচড়ে হাসপাতালের বাইরে নিয়ে আসেন রামু। পুনম দাবি করেছেন, সানা, ইসমাইল ও রামু তাঁর হাত মচকে দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন এবং হুমকিও দিয়েছেন।
ঘটনার কয়েক দিন পর সম্প্রতি পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন পুনম। দেরির কারণ সম্পর্কে তিনি জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে তিনি অভিযোগ দায়ের করতে পারেননি।
এর আগে গত বছরের মে মাসে ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরীকে অপহরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ ওঠে সানার বিরুদ্ধে। সানার কাজিন নাভেদ খানের বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় অপহরণ করা হয় ওই কিশোরীকে। ওই ঘটনায় সানা, নাভেদসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। নাভেদ খান ও তাঁর তিন বন্ধুকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও আগাম জামিন পান সানা খান।