চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি সে দেশের
আইনি ব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার আনছে। এর অংশ হিসেবে দেশটি যেসব
অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দিয়ে থাকে তার মধ্য থেকে নয়টি অপরাধের সাজা
হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বাতিল করতে যাচ্ছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এ খবর জানিয়েছে বলে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চীনা সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, মৃত্যুদণ্ড বাতিলের একটি খসড়া সংশোধনী দেশটির জাতীয় কংগ্রেসে প্রাথমিক পর্যালোচনার জন্য জমা দেওয়া হয়েছে।
যে নয়টি অপরাধের সাজা মৃত্যুদণ্ড থেকে কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো, অস্ত্র চোরাচালান, বিস্ফোরক চোরাচালান, পারমাণবিক পদার্থ চোরাচালান, জাল নোট চোরাচালান, নোট জাল করা, প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, জোর করে কাউকে পতিতাবৃত্তিতে আনা, কর্তব্য পালনকালে কোনো কর্মকর্তার কাজে বাধা দেওয়া এবং যুদ্ধ চলাকালে গুজব ছড়িয়ে লোকজনকে বিভ্রান্ত করা। এই অপরাধগুলোর সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে দেশটিতে বর্তমানে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, চীনে পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়ে থাকে। এতে সেখানে বিচার বিভাগের অপব্যবহারের আশঙ্কা বেড়েছে।
২০১৩ সালে চীন প্রায় দুই হাজার ৪০০ ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে। এই সংখ্যা অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি।
ক্রমবর্ধমান সামাজিক অস্থিরতার মধ্যে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বিভিন্ন সংস্কারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে আইনি সংস্কারের কাজ শুরু করল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, সংস্কারপদ্ধতির অংশ হিসেবে অতিদ্রুত চীন সরকার তার দেশের রাজনৈতিক বিভিন্ন সংস্কারও শুরু করবে।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এ খবর জানিয়েছে বলে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চীনা সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, মৃত্যুদণ্ড বাতিলের একটি খসড়া সংশোধনী দেশটির জাতীয় কংগ্রেসে প্রাথমিক পর্যালোচনার জন্য জমা দেওয়া হয়েছে।
যে নয়টি অপরাধের সাজা মৃত্যুদণ্ড থেকে কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো, অস্ত্র চোরাচালান, বিস্ফোরক চোরাচালান, পারমাণবিক পদার্থ চোরাচালান, জাল নোট চোরাচালান, নোট জাল করা, প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, জোর করে কাউকে পতিতাবৃত্তিতে আনা, কর্তব্য পালনকালে কোনো কর্মকর্তার কাজে বাধা দেওয়া এবং যুদ্ধ চলাকালে গুজব ছড়িয়ে লোকজনকে বিভ্রান্ত করা। এই অপরাধগুলোর সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে দেশটিতে বর্তমানে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, চীনে পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়ে থাকে। এতে সেখানে বিচার বিভাগের অপব্যবহারের আশঙ্কা বেড়েছে।
২০১৩ সালে চীন প্রায় দুই হাজার ৪০০ ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে। এই সংখ্যা অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি।
ক্রমবর্ধমান সামাজিক অস্থিরতার মধ্যে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বিভিন্ন সংস্কারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে আইনি সংস্কারের কাজ শুরু করল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, সংস্কারপদ্ধতির অংশ হিসেবে অতিদ্রুত চীন সরকার তার দেশের রাজনৈতিক বিভিন্ন সংস্কারও শুরু করবে।