হাসপাতালে চিকিত্সকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চিকিত্সক-নেতাদের
সহযোগিতা কামনা করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেছেন,
হাসপাতালে চিকিত্সকদের উপস্থিত থাকতে হবে। কোনো অন্যায় তদবির চলবে না।
আজ শনিবার সিরাজগঞ্জে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিকিত্সকদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, কোনো অন্যায় তদবির চলবে না। তদবির করলে ধরে নিতে হবে তারা বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না। তিনি আরও বলেছেন, চিকিত্সকদেরকে গ্রামে থেকে মানুষের সেবা করতে হবে। দুর্নীতি করা যাবে না, অফিস ফাঁকি দেওয়া যাবে না। তা হলে সরকারি পদে থাকার কোনো অধিকার তাঁদের নেই।
গত ৫ বছরে সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশের জনগণ সহজে স্বাস্থ্যসেবা পেতে শুরু করেছে। যদি কোনো মানুষ হাসপাতালে এসে সেবা না পাওয়ার অভিযোগ করে, তবে তা হবে খুবই দুর্ভাগ্যজনক। জনগণকে সেবা দিতে না পারলে সরকারের সব লক্ষ্য ও কার্যক্রম পণ্ড হবে। মানুষের সেবা পাওয়ার অধিকারের সঙ্গে কোনো দলবাজি নেই, রাজনীতি নেই।’
এর আগে মন্ত্রী সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতাল ১০০ থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত প্রকল্পের কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ প্রকল্পের অধীনে অত্যাধুনিক সুযোগসুবিধাসম্পন্ন আটতলা ভবনের প্রথম পর্যায়ে ছয়তলা ভবনের নির্মাণকাজ ১৮ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে বলে জানা যায়। প্রকল্পটির নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ২১ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
আজ শনিবার সিরাজগঞ্জে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিকিত্সকদের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, কোনো অন্যায় তদবির চলবে না। তদবির করলে ধরে নিতে হবে তারা বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না। তিনি আরও বলেছেন, চিকিত্সকদেরকে গ্রামে থেকে মানুষের সেবা করতে হবে। দুর্নীতি করা যাবে না, অফিস ফাঁকি দেওয়া যাবে না। তা হলে সরকারি পদে থাকার কোনো অধিকার তাঁদের নেই।
গত ৫ বছরে সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশের জনগণ সহজে স্বাস্থ্যসেবা পেতে শুরু করেছে। যদি কোনো মানুষ হাসপাতালে এসে সেবা না পাওয়ার অভিযোগ করে, তবে তা হবে খুবই দুর্ভাগ্যজনক। জনগণকে সেবা দিতে না পারলে সরকারের সব লক্ষ্য ও কার্যক্রম পণ্ড হবে। মানুষের সেবা পাওয়ার অধিকারের সঙ্গে কোনো দলবাজি নেই, রাজনীতি নেই।’
এর আগে মন্ত্রী সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতাল ১০০ থেকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত প্রকল্পের কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ প্রকল্পের অধীনে অত্যাধুনিক সুযোগসুবিধাসম্পন্ন আটতলা ভবনের প্রথম পর্যায়ে ছয়তলা ভবনের নির্মাণকাজ ১৮ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে বলে জানা যায়। প্রকল্পটির নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ২১ কোটি ৯২ লাখ টাকা।