নির্বাচন কমিশন ৬৫টি আসনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেছে।
ময়মনসিংহ-৩ : নৌকা প্রতীক নিয়ে জিতেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মজিবুর রহমান ফকির। ভোট ৪৩ হাজার ৬৭৩টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫ হাজার ১২৩ ভোট।
বগুড়া-৪: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এ কে এম রেজাউল করিম মশাল প্রতীক নিয়ে ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি নূরুল আমিন বাচ্চু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ১৩ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-১০ : নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৮৫ হাজার ৭৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খেলাফত মজলিশের প্রার্থী নূরুল ইসলাম খান রিকশা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন চার হাজার ১৮৪ ভোট।
ঢাকা-৪ : সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল) ১৭ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আওলাদ হোসেন (স্বতন্ত্র) হাতী প্রতীক ১৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।
চটগ্রাম-৯: জিয়াউদ্দিন বাবলু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৭৯ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির আবু হানিফ হাতুড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন তিন হাজার ৫৯৯ ভোট।
সাতক্ষীরা -১: ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মোস্তফা লুত্ফুল্লাহ (নৌকা) প্রতীক নিয়ে ৯৩ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট।
কক্সবাজার-৪: আওয়ামী লীগের আবদুর রহমান বদি (নৌকা) এক লাখ পাঁচ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির তাহা ইয়াহিয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন সাত হাজার ২৩৩ ভোট পেয়েছেন।
গোপালগঞ্জ-৩: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ২৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অপু শেখ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন দুই হাজার ৪৩০ ভোট।
নরসিংদী-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আশরাফ খান দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে ৩৮ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী জায়েদুল কবির নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৩৪ ভোট।
ঢাকা-৬: লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে কাজী ফিরোজ রশীদ জিতেছেন ৪৫ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাঈদুর রহমান শহীদ হাতী প্রতীকে সাত হাজার ২৫৯ ভোট পেয়েছেন।
সিলেট-২: লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহিয়া চৌধুরী ৪৮ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিবুর রহমান আনারস প্রতীকে নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩: নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান এক লাখ ১১ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ সালাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৪৬৬ পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলী আসগর নৌকা প্রতীকে এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম শেখ হাতুড়ি প্রতীকে আট হাজার ৩০ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-৭: আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী মো. সেলিম হাতী প্রতীক নিয়ে ৪২ হাজার ৭২৮। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীক নিয়ে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৩৩ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস ৯৩ হাজার ৫০৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮৯৬ ভোট।
হবিগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু জাহির নৌকা প্রতীকে ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আতিকুর রহমান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৭ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৪৫ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী শওকত আলী তালা প্রতীকে পেয়েছেন ছয় হাজার ৬৯৮ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৬: জাতীয় পার্টির প্রার্থী মজিবুল হক চুন্নু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৭৯ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজানুল হক হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৩২ ভোট।
টাঙ্গাইল-২: নৌকা প্রতীকে আ. লীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামান এক লাখ ৪০ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুর রহমান তরফদার জাতীয় পার্টির (জেপি) বাইসাইকেল প্রতীক নিয়ে আট হাজার ১৭ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৫: নৌকা প্রতীকে মো. সানোয়ার হোসেন ৬৭ হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুরাদ সিদ্দিকী টিয়া পাখি প্রতীকে ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দার সেলুন নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ৪৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী সবেদ আলী মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ১০৮ ভোট।
সিলেট-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইমরান আহমেদ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ৩২৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারুক আহমেদ আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৭৪ ভোট।
নেত্রকোনা-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরিফ খান জয় ৭৯ হাজার ১৫৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুন নূর খান আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬ হাজার ১৪২ ভোট পেয়েছেন।
নেত্রকোনা-১: নৌকা প্রতীক নিয়ে ছবি বিশ্বাস ৫৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরিণ মার্কা প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার ৩১ হাজার ৫৮০ ভোট পেয়েছেন।
পিরোজপুর-৩: আ. লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রুস্তম আলী ফরাজী আনারস প্রতীক নিয়ে ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪০৯ ভোট।
লালমনিরহাট-৩: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের আবু সালেহ মো. সাঈদ ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে জয়ী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের প্রার্থী খোরশেদ আলম মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ৪৩২ ভোট।
যশোর-৬: আ.লীগের প্রার্থী ইসমত আরা নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৫ হাজার ২৭০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে প্রশান্ত বিশ্বাস পেয়েছেন এক হাজার ৩২৮ ভোট পেয়েছেন।
মাগুরা-১: আ. লীগের প্রার্থী সিরাজুল আকবর নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৬ হাজার ৫১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরিণ প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র কুতুবউল্লাহ হোসেন মিয়া পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়েছেন।
বরগুনা-২: আওয়ামী লীগের শওকত মোমেন শাহজাহান এক লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন শিকদার স্বতন্ত্র প্রার্থী মোরগ প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ১২৯ ভোট।
রাজশাহী-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আয়েন উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৭ হাজার ৮৭৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী কলস প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়েছেন।
রাজশাহী-৬ : আওয়ামী লীগের শাহরিয়ার আলম ৭০ হাজার ১১০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী রাহেনুল হক প্রজাপতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৬৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৬: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক লাখ ৬৪ হাজার ২১৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আবদুর রহমান মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন আট হাজার ২৯৪ ভোট।
নেত্রকোনা-৩: আ. লীগের ইকতিয়ার উদ্দিন তালুকদার নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ৬৪ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জসিম উদ্দিন ভূইয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট।
নরসিংদী-১: আ. লীগের প্রার্থী নজরুল ইসলাম নৌকা প্রতীক নিয়ে৮০ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার মোস্তফা জালাল লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৪৭৫ ভোট।
সুনামগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৮৮ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র ফুটবল প্রতীকে সৈয়দ রফিকুল হক ৩২ হাজার ৫৮১ ভোট পেয়েছেন।
মেহেরপুর-১: নৌকা প্রতীকে ফরহাদ হোসেন ৮০ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। ফুটবল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়ারুল ইসলাম ১৩ হাজার ৯১৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন।
মেহেরপুর-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৭৭০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম এ মালেক নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩৬ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
ফেনী-৩: রহিম উল্লাহ, হরিণ (স্বতন্ত্র) ৫৭ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার আনোয়ারুল করিম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৪১ ভোট।
কুমিল্লা-৯: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম এক লাখ ৬৩ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল পেয়েছেন ১২ হাজার ১৯২ ভোট।
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৯ হাজার ২৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে মাসুদ পারভেজ খান পেয়েছেন ৩৮ হাজার ২৯৩ ভোট।
কুমিল্লা-৫: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল মতিন খসরু নৌকা প্রতীকে দুই লাখ ছয় হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার প্রার্থী শফিকুর রহমান লাঙ্গল প্রতীকে আট হাজার ১৫৭ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুবিদ আলী ভূইয়া নৌকা প্রতীকে ৯০ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী নাইম হাসান কলস প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৭২ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম এ মান্নান ৫০ হাজার ৩১৬ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুস সামাদ আজাদ ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ১২৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক আওয়ামী লীগ, এক লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী আশরাফ হোসেন তিন হাজার ২৬৪ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৭: বিএনএফের প্রধান টেলিভিশন প্রতীকে আবুল কালাম আজাদ ৪৩ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ফুটবল প্রতীকে হান্নান মৃধা পেয়েছেন চার হাজার ৪৬ ভোট।
ঢাকা-১৫: আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার নৌকা প্রতীকে ৩০ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হাতী প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এখলাস উদ্দিন মোল্লা তিন হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন।
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি আওয়ামী লীগের প্রার্থী, নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ১২ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার লাঙ্গল প্রতীকে আনোয়ার হোসেন সাত হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়েছেন।
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি এক লাখ ৩০ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন আহমেদ আনারস প্রতীকে আট হাজার ৪৬১ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৭: জাপার এম এ হান্নান ৩৬ হাজার ৯৬৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৬৪ ভোট।
শেরপুর-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী এক লাখ ৩৪ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে বদিউজ্জামান বাদশা ৩৫ হাজার ৯৮৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন।
টাঙ্গাইল-৬: খন্দকার আবদুল বাতেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৬৬ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আনারস প্রতীকে এ বি এম আনিসুর রহমান বুলবুল ১৪ হাজার ৬২১ ভোট পেয়েছেন।
খুলনা-৩: মুন্নুজানা সুফিয়ান, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৪৫ হাজার ৯৫০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম মোরগ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুজ্জামান খোকন ছয় হাজার ৪২৪ ভোট পেয়েছেন।
খুলনা-২: মিজানুর রহমান, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৬৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জেপি প্রার্থী বাইসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন রাশিদা করিম তিন হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়েছেন।
ভোলা-৩: আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী এক লাখ ৭১ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম লাঙ্গল প্রতীকে জাপার প্রার্থী নজরুল ইসলাম মিয়া নয় হাজার ৭৬ ভোট পেয়েছেন।
বরিশাল-২: আওয়ামী লীগের তালুকদার মো. ইউনূস নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার লাঙ্গল প্রতীকে নাসির উদ্দিন নাসিম হাওলাদার পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৮৮ ভোট।
বাগেরহাট-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোজাম্মেল হোসেন ৬১ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে আবদুর রহিম খান পেয়েছেন ২১ হাজার ২৬১ ভোট।
ঝিনাইদহ-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে তাহজীব আলম সিদ্দিকী ৬৭ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম ৫১ হাজার ২৪৪ ভোট পেয়েছেন।
যশোর-৪: রনজিত কুমার রায়, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৭৭ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়েছেন। শেখ আবদুল ওয়াহাব, স্বতন্ত্র প্রার্থী, পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৬০।
পাবনা-৭: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মকবুল হোসেন এক লাখ ৪৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৭৩ ভোট।
লালমনিরহাট-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহার হোসেন এক লাখ ৭৯ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী ছাদেকুল ইসলাম মশাল প্রতীকে ছয় হাজার ৫৫১ ভোট পেয়েছেন।
পঞ্চগড়-২: নূরুল ইসলাম সুজন, নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৬০ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী এমরান আল আমিন মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন সাত হাজার ২৯২ ভোট।
ঢাকা-১৮: সাহারা খাতুন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী এক লাখ ৬০ হাজার ৮২০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের আতিকুর রহমান পেয়েছেন ছয় হাজার ৪১৭ ভোট।
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস মোল্লাহ ৩৫ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে সরদার এম এ মান্নান পেয়েছেন ২৫ হাজার ১৮৩।
মানিকগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের নাঈমুর রহমান দুর্জয় পেয়েছেন ৮১ হাজার ১২৭ ভোট। নিকটতম জাসদের প্রার্থী আফজাল হোসেন খান পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩০০ ভোট।
মুন্সিগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ এক লাখ ৯৬ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম জেপির নূর মোহাম্মদ ছয় হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৩ : নৌকা প্রতীক নিয়ে জিতেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মজিবুর রহমান ফকির। ভোট ৪৩ হাজার ৬৭৩টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫ হাজার ১২৩ ভোট।
বগুড়া-৪: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এ কে এম রেজাউল করিম মশাল প্রতীক নিয়ে ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি নূরুল আমিন বাচ্চু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ১৩ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-১০ : নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৮৫ হাজার ৭৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খেলাফত মজলিশের প্রার্থী নূরুল ইসলাম খান রিকশা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন চার হাজার ১৮৪ ভোট।
ঢাকা-৪ : সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল) ১৭ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আওলাদ হোসেন (স্বতন্ত্র) হাতী প্রতীক ১৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।
চটগ্রাম-৯: জিয়াউদ্দিন বাবলু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৭৯ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির আবু হানিফ হাতুড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন তিন হাজার ৫৯৯ ভোট।
সাতক্ষীরা -১: ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মোস্তফা লুত্ফুল্লাহ (নৌকা) প্রতীক নিয়ে ৯৩ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট।
কক্সবাজার-৪: আওয়ামী লীগের আবদুর রহমান বদি (নৌকা) এক লাখ পাঁচ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির তাহা ইয়াহিয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন সাত হাজার ২৩৩ ভোট পেয়েছেন।
গোপালগঞ্জ-৩: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ২৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অপু শেখ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন দুই হাজার ৪৩০ ভোট।
নরসিংদী-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আশরাফ খান দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে ৩৮ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী জায়েদুল কবির নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৩৪ ভোট।
ঢাকা-৬: লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে কাজী ফিরোজ রশীদ জিতেছেন ৪৫ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাঈদুর রহমান শহীদ হাতী প্রতীকে সাত হাজার ২৫৯ ভোট পেয়েছেন।
সিলেট-২: লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহিয়া চৌধুরী ৪৮ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিবুর রহমান আনারস প্রতীকে নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩: নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান এক লাখ ১১ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ সালাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৪৬৬ পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলী আসগর নৌকা প্রতীকে এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম শেখ হাতুড়ি প্রতীকে আট হাজার ৩০ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-৭: আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী মো. সেলিম হাতী প্রতীক নিয়ে ৪২ হাজার ৭২৮। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীক নিয়ে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৩৩ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস ৯৩ হাজার ৫০৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮৯৬ ভোট।
হবিগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু জাহির নৌকা প্রতীকে ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আতিকুর রহমান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৭ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৪৫ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী শওকত আলী তালা প্রতীকে পেয়েছেন ছয় হাজার ৬৯৮ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৬: জাতীয় পার্টির প্রার্থী মজিবুল হক চুন্নু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৭৯ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজানুল হক হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৩২ ভোট।
টাঙ্গাইল-২: নৌকা প্রতীকে আ. লীগের প্রার্থী খন্দকার আসাদুজ্জামান এক লাখ ৪০ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুর রহমান তরফদার জাতীয় পার্টির (জেপি) বাইসাইকেল প্রতীক নিয়ে আট হাজার ১৭ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৫: নৌকা প্রতীকে মো. সানোয়ার হোসেন ৬৭ হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুরাদ সিদ্দিকী টিয়া পাখি প্রতীকে ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দার সেলুন নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ৪৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী সবেদ আলী মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ১০৮ ভোট।
সিলেট-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইমরান আহমেদ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ৩২৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারুক আহমেদ আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৭৪ ভোট।
নেত্রকোনা-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরিফ খান জয় ৭৯ হাজার ১৫৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুন নূর খান আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬ হাজার ১৪২ ভোট পেয়েছেন।
নেত্রকোনা-১: নৌকা প্রতীক নিয়ে ছবি বিশ্বাস ৫৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরিণ মার্কা প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার ৩১ হাজার ৫৮০ ভোট পেয়েছেন।
পিরোজপুর-৩: আ. লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রুস্তম আলী ফরাজী আনারস প্রতীক নিয়ে ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪০৯ ভোট।
লালমনিরহাট-৩: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের আবু সালেহ মো. সাঈদ ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে জয়ী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের প্রার্থী খোরশেদ আলম মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ৪৩২ ভোট।
যশোর-৬: আ.লীগের প্রার্থী ইসমত আরা নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৫ হাজার ২৭০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে প্রশান্ত বিশ্বাস পেয়েছেন এক হাজার ৩২৮ ভোট পেয়েছেন।
মাগুরা-১: আ. লীগের প্রার্থী সিরাজুল আকবর নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৬ হাজার ৫১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরিণ প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র কুতুবউল্লাহ হোসেন মিয়া পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়েছেন।
বরগুনা-২: আওয়ামী লীগের শওকত মোমেন শাহজাহান এক লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন শিকদার স্বতন্ত্র প্রার্থী মোরগ প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ১২৯ ভোট।
রাজশাহী-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আয়েন উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৭ হাজার ৮৭৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী কলস প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়েছেন।
রাজশাহী-৬ : আওয়ামী লীগের শাহরিয়ার আলম ৭০ হাজার ১১০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী রাহেনুল হক প্রজাপতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৬৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৬: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোসলেম উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক লাখ ৬৪ হাজার ২১৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আবদুর রহমান মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন আট হাজার ২৯৪ ভোট।
নেত্রকোনা-৩: আ. লীগের ইকতিয়ার উদ্দিন তালুকদার নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ৬৪ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জসিম উদ্দিন ভূইয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট।
নরসিংদী-১: আ. লীগের প্রার্থী নজরুল ইসলাম নৌকা প্রতীক নিয়ে৮০ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার মোস্তফা জালাল লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৪৭৫ ভোট।
সুনামগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৮৮ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র ফুটবল প্রতীকে সৈয়দ রফিকুল হক ৩২ হাজার ৫৮১ ভোট পেয়েছেন।
মেহেরপুর-১: নৌকা প্রতীকে ফরহাদ হোসেন ৮০ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। ফুটবল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়ারুল ইসলাম ১৩ হাজার ৯১৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন।
মেহেরপুর-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৭৭০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম এ মালেক নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩৬ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
ফেনী-৩: রহিম উল্লাহ, হরিণ (স্বতন্ত্র) ৫৭ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার আনোয়ারুল করিম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৪১ ভোট।
কুমিল্লা-৯: নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম এক লাখ ৬৩ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফা কামাল পেয়েছেন ১২ হাজার ১৯২ ভোট।
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫৯ হাজার ২৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে মাসুদ পারভেজ খান পেয়েছেন ৩৮ হাজার ২৯৩ ভোট।
কুমিল্লা-৫: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল মতিন খসরু নৌকা প্রতীকে দুই লাখ ছয় হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার প্রার্থী শফিকুর রহমান লাঙ্গল প্রতীকে আট হাজার ১৫৭ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুবিদ আলী ভূইয়া নৌকা প্রতীকে ৯০ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী নাইম হাসান কলস প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৭২ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম এ মান্নান ৫০ হাজার ৩১৬ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুস সামাদ আজাদ ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ১২৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক আওয়ামী লীগ, এক লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী আশরাফ হোসেন তিন হাজার ২৬৪ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৭: বিএনএফের প্রধান টেলিভিশন প্রতীকে আবুল কালাম আজাদ ৪৩ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ফুটবল প্রতীকে হান্নান মৃধা পেয়েছেন চার হাজার ৪৬ ভোট।
ঢাকা-১৫: আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার নৌকা প্রতীকে ৩০ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হাতী প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এখলাস উদ্দিন মোল্লা তিন হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন।
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি আওয়ামী লীগের প্রার্থী, নৌকা প্রতীক নিয়ে এক লাখ ১২ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপার লাঙ্গল প্রতীকে আনোয়ার হোসেন সাত হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়েছেন।
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি এক লাখ ৩০ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন আহমেদ আনারস প্রতীকে আট হাজার ৪৬১ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৭: জাপার এম এ হান্নান ৩৬ হাজার ৯৬৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৬৪ ভোট।
শেরপুর-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী এক লাখ ৩৪ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে বদিউজ্জামান বাদশা ৩৫ হাজার ৯৮৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন।
টাঙ্গাইল-৬: খন্দকার আবদুল বাতেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৬৬ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আনারস প্রতীকে এ বি এম আনিসুর রহমান বুলবুল ১৪ হাজার ৬২১ ভোট পেয়েছেন।
খুলনা-৩: মুন্নুজানা সুফিয়ান, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৪৫ হাজার ৯৫০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম মোরগ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুজ্জামান খোকন ছয় হাজার ৪২৪ ভোট পেয়েছেন।
খুলনা-২: মিজানুর রহমান, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৬৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জেপি প্রার্থী বাইসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন রাশিদা করিম তিন হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়েছেন।
ভোলা-৩: আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী এক লাখ ৭১ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম লাঙ্গল প্রতীকে জাপার প্রার্থী নজরুল ইসলাম মিয়া নয় হাজার ৭৬ ভোট পেয়েছেন।
বরিশাল-২: আওয়ামী লীগের তালুকদার মো. ইউনূস নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম জাপার লাঙ্গল প্রতীকে নাসির উদ্দিন নাসিম হাওলাদার পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৮৮ ভোট।
বাগেরহাট-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোজাম্মেল হোসেন ৬১ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে আবদুর রহিম খান পেয়েছেন ২১ হাজার ২৬১ ভোট।
ঝিনাইদহ-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে তাহজীব আলম সিদ্দিকী ৬৭ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম ৫১ হাজার ২৪৪ ভোট পেয়েছেন।
যশোর-৪: রনজিত কুমার রায়, আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ৭৭ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়েছেন। শেখ আবদুল ওয়াহাব, স্বতন্ত্র প্রার্থী, পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৬০।
পাবনা-৭: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মকবুল হোসেন এক লাখ ৪৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৭৩ ভোট।
লালমনিরহাট-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহার হোসেন এক লাখ ৭৯ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী ছাদেকুল ইসলাম মশাল প্রতীকে ছয় হাজার ৫৫১ ভোট পেয়েছেন।
পঞ্চগড়-২: নূরুল ইসলাম সুজন, নৌকা প্রতীকে এক লাখ ৬০ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। জাসদের প্রার্থী এমরান আল আমিন মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন সাত হাজার ২৯২ ভোট।
ঢাকা-১৮: সাহারা খাতুন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী এক লাখ ৬০ হাজার ৮২০ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম বিএনএফের আতিকুর রহমান পেয়েছেন ছয় হাজার ৪১৭ ভোট।
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস মোল্লাহ ৩৫ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে সরদার এম এ মান্নান পেয়েছেন ২৫ হাজার ১৮৩।
মানিকগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের নাঈমুর রহমান দুর্জয় পেয়েছেন ৮১ হাজার ১২৭ ভোট। নিকটতম জাসদের প্রার্থী আফজাল হোসেন খান পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩০০ ভোট।
মুন্সিগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ এক লাখ ৯৬ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম জেপির নূর মোহাম্মদ ছয় হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।
