ঢাকা: নিজেকে আলোচনায় রাখতে এবার অনলাইন পোর্টালের সঙ্গে দ্বন্ধে জড়ালেন প্রসুন আজাদ। বেশ কিছু দিন ধরে কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রসূনকে ঘিরে মুখরোচক খবর প্রকাশ পা
চ্ছে। একপ দাবি করছে, এসব খবর পুরোপুরি সত্য, অন্য প এর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। মূলত ‘নিঃশব্দ আর্তনাদ’ নামের একটি ছবির শুটিং স্পটের খবর প্রকাশ করতে গিয়ে কয়েকটি অনলাইন পত্রিকা খবর ছাপে, প্রসূন ইদানীং মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছেন। যার প্রভাব ওই ছবির শুটিং স্পটে পড়ে।
এ খবরের পরপরই নড়েচড়ে ওঠে আরও কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল। কিন্তু বিষয়টিকে অস্বীকার করে প্রসূন সবাইকে জানান, তিনি কখনো মাদক গ্রহণ করেননি। ঘটনাটি তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার বলে দাবি করেন। প্রয়োজনে এসব পোর্টালের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেবেন বলে জানান তিনি। এমনকি প্রসূন এও জানান, যারা এ সংবাদ প্রচার করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত তিনি আর শুটিং করবেন না।
এদিকে সেসব অনলাইন পোর্টালের অ্যাডড্রেস দিয়ে ফেসবুকে বিভিন্ন রকম মন্তব্য ছুড়ছেন প্রসূন নিজেই। অন্যদিকে অনলাইন পোর্টালগুলো তাদের খবরের সত্যতা শতভাগ দাবি করছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা প্রসূনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগও তুলেছেন। এসব অনলাইন পোর্টাল কর্তৃপরে অভিযোগ, ‘এই তো কিছুদিন আগের কথা, লাক্সসুন্দরী প্রসূন আজাদ তখন মিডিয়ায় নতুন মুখ। মাঝে-মধ্যে দু’একটি নাটকেও অভিনয় করছেন। তবে সেরকম আলোচনায় আসতে পারছিলেন না। ঠিক তখনই নিজেকে আলোচনায় আনতে ফেসবুকে প্রকাশ করলেন নিজের অশীল ছবি। প্রেমিকের সঙ্গে চুমু খাওয়া সে ছবি ফেসবুক ও অনলাইন মিডিয়ার কল্যাণে দ্রুতই পৌঁছে যায় পাঠকদের কাছে। যদিও প্রসূন পরে নিজের ফেসবুক থেকে ছবিটি ডিলেট করে দেন। তখনো সব ঠিকই ছিল। অনেক সিনিয়র শিল্পীই এ ঘটনায় ােভ ঝেড়েছিলেন।’
অনলাইন পোর্টালের সঙ্গে তার এ দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রসূন বলেন, যেসব ‘ভূইফোড়’ অনলাইন পত্রিকা এ খবর প্রকাশ করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব। আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে এক শ্রেণীর সাংবাদিক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এটা আমি কোনোভাবেই মেনে নেব না। প্রয়োজনে আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব। আমার এ লড়াইয়ে অনেককেই পাশে পাচ্ছি। তারাও আমাকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন। আমি যাতে পিছুটান না দেই সেজন্য তারা উৎসাহ যোগাচ্ছেন। ’
অন্যদিকে অনলাইন পোর্টালগুলো বলছে, ‘প্রসূন এখন পুরোপুরি মিডিয়াকে বিষোদগার করছেন। হুমকি দিচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার।’ তাদের দাবি, ‘সংবাদ প্রকাশের পর কোনো মৌখিক বা লিখিত প্রতিবাদ জানাননি প্রসূন। সাংবাদিকতার নীতি অনুযায়ী, কারও বিরুদ্ধে কোনো সংবাদ প্রকাশ হলে তার স্বপে লিখিত প্রতিবাদ দেওয়ার কথা। পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবাদ প্রকাশ না হলে প্রতিবাদের রিসিভ কপিসহ প্রেস কাউন্সিলে জানানোর কথা। তবে এসবের কোনোটিই না করে প্রসূন ফেসবুকে সাংবাদিকদের হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন। আর তার সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন তার কিছু ফ্যান নামধারী যুবক।’
এ সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন কিনা জানতে চাইলে প্রসূন আরো জানান, প্রতিনিয়ত তিনি ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমের এসব সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। বাড়াচ্ছেন গণসচেতনতা। বর্তমানে অনলাইন পোর্টালগুলোর সঙ্গে প্রসূনের দ্বন্দ্ব আরও বেগবান হচ্ছে। পুরো ঘটনা নিয়ে তারা অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শুধু তাই নয়, এ লাক্স সুন্দরীর কর্মকাণ্ডের দিকেও তী নজর রাখবে বলে জানান তারা। এক কথায় জমে উঠেছে তাদের এ দ্বন্দ্ব। তবে সত্য মিথ্যা যাই হোক না কেন, তাদের এ দ্বন্দ্বকে পুঁজি করে বেগবান হচ্ছে গুঞ্জনের ডালপালা।
এ খবরের পরপরই নড়েচড়ে ওঠে আরও কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল। কিন্তু বিষয়টিকে অস্বীকার করে প্রসূন সবাইকে জানান, তিনি কখনো মাদক গ্রহণ করেননি। ঘটনাটি তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার বলে দাবি করেন। প্রয়োজনে এসব পোর্টালের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেবেন বলে জানান তিনি। এমনকি প্রসূন এও জানান, যারা এ সংবাদ প্রচার করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত তিনি আর শুটিং করবেন না।
এদিকে সেসব অনলাইন পোর্টালের অ্যাডড্রেস দিয়ে ফেসবুকে বিভিন্ন রকম মন্তব্য ছুড়ছেন প্রসূন নিজেই। অন্যদিকে অনলাইন পোর্টালগুলো তাদের খবরের সত্যতা শতভাগ দাবি করছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা প্রসূনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগও তুলেছেন। এসব অনলাইন পোর্টাল কর্তৃপরে অভিযোগ, ‘এই তো কিছুদিন আগের কথা, লাক্সসুন্দরী প্রসূন আজাদ তখন মিডিয়ায় নতুন মুখ। মাঝে-মধ্যে দু’একটি নাটকেও অভিনয় করছেন। তবে সেরকম আলোচনায় আসতে পারছিলেন না। ঠিক তখনই নিজেকে আলোচনায় আনতে ফেসবুকে প্রকাশ করলেন নিজের অশীল ছবি। প্রেমিকের সঙ্গে চুমু খাওয়া সে ছবি ফেসবুক ও অনলাইন মিডিয়ার কল্যাণে দ্রুতই পৌঁছে যায় পাঠকদের কাছে। যদিও প্রসূন পরে নিজের ফেসবুক থেকে ছবিটি ডিলেট করে দেন। তখনো সব ঠিকই ছিল। অনেক সিনিয়র শিল্পীই এ ঘটনায় ােভ ঝেড়েছিলেন।’
অনলাইন পোর্টালের সঙ্গে তার এ দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রসূন বলেন, যেসব ‘ভূইফোড়’ অনলাইন পত্রিকা এ খবর প্রকাশ করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব। আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে এক শ্রেণীর সাংবাদিক অপপ্রচার চালাচ্ছে। এটা আমি কোনোভাবেই মেনে নেব না। প্রয়োজনে আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব। আমার এ লড়াইয়ে অনেককেই পাশে পাচ্ছি। তারাও আমাকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন। আমি যাতে পিছুটান না দেই সেজন্য তারা উৎসাহ যোগাচ্ছেন। ’
অন্যদিকে অনলাইন পোর্টালগুলো বলছে, ‘প্রসূন এখন পুরোপুরি মিডিয়াকে বিষোদগার করছেন। হুমকি দিচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার।’ তাদের দাবি, ‘সংবাদ প্রকাশের পর কোনো মৌখিক বা লিখিত প্রতিবাদ জানাননি প্রসূন। সাংবাদিকতার নীতি অনুযায়ী, কারও বিরুদ্ধে কোনো সংবাদ প্রকাশ হলে তার স্বপে লিখিত প্রতিবাদ দেওয়ার কথা। পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে প্রতিবাদ প্রকাশ না হলে প্রতিবাদের রিসিভ কপিসহ প্রেস কাউন্সিলে জানানোর কথা। তবে এসবের কোনোটিই না করে প্রসূন ফেসবুকে সাংবাদিকদের হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন। আর তার সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন তার কিছু ফ্যান নামধারী যুবক।’
এ সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন কিনা জানতে চাইলে প্রসূন আরো জানান, প্রতিনিয়ত তিনি ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমের এসব সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। বাড়াচ্ছেন গণসচেতনতা। বর্তমানে অনলাইন পোর্টালগুলোর সঙ্গে প্রসূনের দ্বন্দ্ব আরও বেগবান হচ্ছে। পুরো ঘটনা নিয়ে তারা অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শুধু তাই নয়, এ লাক্স সুন্দরীর কর্মকাণ্ডের দিকেও তী নজর রাখবে বলে জানান তারা। এক কথায় জমে উঠেছে তাদের এ দ্বন্দ্ব। তবে সত্য মিথ্যা যাই হোক না কেন, তাদের এ দ্বন্দ্বকে পুঁজি করে বেগবান হচ্ছে গুঞ্জনের ডালপালা।