মিরপুরে আবারও বৃষ্টির হানা
আপডেট: ১৫:৪৬, অক্টোবর ২২
|
@Prothom-alo
বৃষ্টি
আবারও বাদ সেধেছে মিরপুরে। মধ্য দুপুরে বৃষ্টির ছাঁট গতকালের মতো আজ
দ্বিতীয় দিনের খেলাও বন্ধ করে দেয়। উইকেট ঢেকে দেওয়ার আগ পর্যন্ত
নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ১০৭ রান। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের চেয়ে
১৭৫ রানে পিছিয়ে কিউইরা, হাতে সাতটি উইকেট।
নিউজিল্যান্ডের পতন হওয়া সবগুলো উইকেট ঝুলিতে পুরে কিউই ব্যাটিংয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছেন সাকিব আল হাসান। আপাতত তাঁর বল হাতে ছন্দে ফেরার ব্যাপারটিই স্বস্তি ছড়িয়েছে বাংলাদেশ শিবিরে। এখনো পর্যন্ত স্পিন কার্যকর ভূমিকা রাখলেও কেন উইলিয়ামসন (২৮) আর রস টেলর (৩৭) প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন দারুণভাবেই। যত দুশ্চিন্তা এখন বৃষ্টি নিয়ে। ২০০৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই মাঠে একটি টেস্টে তিন দিন খেয়ে দিয়েছিল বৃষ্টি।
বাংলাদেশের করা ২৮২ রানের জবাবে খেলতে নেমে দলীয় ৩১ রানে প্রথম উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। সাকিবের বলে ব্যক্তিগত ১৩ রানে শর্ট লেগে মমিনুলকে ক্যাচ দেন হামিশ রাদারফোর্ড। সাকিব আবার আঘাত হানেন এর অল্প পরেই। দলীয় সংগ্রহের সঙ্গে তখন আর মাত্র ১ রান যোগ করতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড। এবার অবশ্য এলবিডাব্লিউয়ের শিকার হন ফুলটন। নিজের তৃতীয় উইকেটটির পুরো কৃতিত্বই রুবেলকে দিতে চাইবেন সাকিব। বলটা ভালোই মেরেছিলেন ম্যাককালাম। কিন্তু রুবেল দারুণভাবে তাঁর ক্যাচটি লুফে নিয়ে তাঁকে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান।
রুবেল কেন উইলিয়ামসনকেও সমস্যায় ফেলেছেন। তাঁর বাউন্সারে আঘাত পেয়ে কিছুক্ষণের জন্য অবসরে যেতে হয়েছে তাঁকে। তবে মাঠে ফিরে টেলরের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের আশার আলো হয়েই আছেন তিনি।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সাকিবের পাশাপাশি ভালো বল করছেন সোহাগ গাজী। ৬ ওভারে তাঁর খরচ মাত্র ১৩ রান। পেসার আল-আমিন হোসেনও ১৪ ওভার বল করে ১৪ রান দিয়েছেন। ৫.৩ ওভার বল করে রুবেলের খরচ ১৫ রান। তবে কোনো কিছুই ঠিকঠাক চলছে না দীর্ঘদিন পর টেস্ট দলে ফেরা রাজ্জাকের। ৫ ওভার বল করে তিনি দিয়েছেন ৩৩ রান। সাকিবের পরিসংখ্যানটি অনেকটা এমন ১১-১-২৫-৩।
সকাল থেকেই ছিল ব্যাটসম্যানদের যাওয়া-আসার মিছিল। প্রথমে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। এরপর একে একে নাসির হোসেন, সোহাগ গাজী, রুবেল হোসেন ও আবদুর রাজ্জাক, রুবেল। চার শর লক্ষ্য ছিল, অথচ তিন শও হলো না। মিরপুর টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে মাত্র ২৮২ রানে। বৃষ্টি-বিঘ্নিত প্রথম দিন ৫ উইকেটে ২২৮ রানে শেষ করার পর আজ দ্বিতীয় দিনের সকালে ৫৪ রান যোগ করতে পারল বাংলাদেশ।
কাল দিনের অনেকটুকু বৃষ্টি খেয়ে ফেলার পর আজ সকালে আধঘণ্টা আগেই শুরু হয় দিনের খেলা। নাসির হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে আস্তে আস্তে কালকের বিপর্যয়টা সামলে উঠছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কিন্তু মোটামুটি বাইরের একটি বল খেলার ভুলের মাশুল বেশ ভালোভাবেই দিলেন মুশফিক। তিনি শিকার অভিষিক্ত নিল ওয়াগনারের। নাসিরের বিদায়টা অবশ্য বাংলাদেশের স্পিনারদের একটু উত্সাহী করে তুলতে পারে। ইশ সোধির অসম্ভব টার্নিং বল নাসিরের ব্যাট ছুঁয়ে চলে যায় টেলরের হাতে।
সোহাগের ওপর ভরসা ছিল। ভালোও খেলছিলেন। কিন্তু সঙ্গী রাজ্জাকের ওপর বোধহয় ভরসা করতে পারেননি তিনি। তিনিও শট খেলার মাশুল গুনেছেন কড়ায়-গন্ডায়। ওয়াগনারের বাইরের একটি বল খেলতে গিয়ে তিনি ক্যাচ দিয়েছেন উইলিয়ামসনকে। নিজের পঞ্চম উইকেটটি ওয়াগনার তুলেছেন রুবেলকে ফিরিয়ে দিয়ে। ওয়াগনারের পাশাপাশি সোধি ৫৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া ট্রেন্ট বোল্ট এবং কোরে অ্যান্ডারসন প্রত্যেকে একটি করে উইকেট নেন।
নিউজিল্যান্ডের পতন হওয়া সবগুলো উইকেট ঝুলিতে পুরে কিউই ব্যাটিংয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছেন সাকিব আল হাসান। আপাতত তাঁর বল হাতে ছন্দে ফেরার ব্যাপারটিই স্বস্তি ছড়িয়েছে বাংলাদেশ শিবিরে। এখনো পর্যন্ত স্পিন কার্যকর ভূমিকা রাখলেও কেন উইলিয়ামসন (২৮) আর রস টেলর (৩৭) প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন দারুণভাবেই। যত দুশ্চিন্তা এখন বৃষ্টি নিয়ে। ২০০৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এই মাঠে একটি টেস্টে তিন দিন খেয়ে দিয়েছিল বৃষ্টি।
বাংলাদেশের করা ২৮২ রানের জবাবে খেলতে নেমে দলীয় ৩১ রানে প্রথম উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। সাকিবের বলে ব্যক্তিগত ১৩ রানে শর্ট লেগে মমিনুলকে ক্যাচ দেন হামিশ রাদারফোর্ড। সাকিব আবার আঘাত হানেন এর অল্প পরেই। দলীয় সংগ্রহের সঙ্গে তখন আর মাত্র ১ রান যোগ করতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড। এবার অবশ্য এলবিডাব্লিউয়ের শিকার হন ফুলটন। নিজের তৃতীয় উইকেটটির পুরো কৃতিত্বই রুবেলকে দিতে চাইবেন সাকিব। বলটা ভালোই মেরেছিলেন ম্যাককালাম। কিন্তু রুবেল দারুণভাবে তাঁর ক্যাচটি লুফে নিয়ে তাঁকে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান।
রুবেল কেন উইলিয়ামসনকেও সমস্যায় ফেলেছেন। তাঁর বাউন্সারে আঘাত পেয়ে কিছুক্ষণের জন্য অবসরে যেতে হয়েছে তাঁকে। তবে মাঠে ফিরে টেলরের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের আশার আলো হয়েই আছেন তিনি।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সাকিবের পাশাপাশি ভালো বল করছেন সোহাগ গাজী। ৬ ওভারে তাঁর খরচ মাত্র ১৩ রান। পেসার আল-আমিন হোসেনও ১৪ ওভার বল করে ১৪ রান দিয়েছেন। ৫.৩ ওভার বল করে রুবেলের খরচ ১৫ রান। তবে কোনো কিছুই ঠিকঠাক চলছে না দীর্ঘদিন পর টেস্ট দলে ফেরা রাজ্জাকের। ৫ ওভার বল করে তিনি দিয়েছেন ৩৩ রান। সাকিবের পরিসংখ্যানটি অনেকটা এমন ১১-১-২৫-৩।
সকাল থেকেই ছিল ব্যাটসম্যানদের যাওয়া-আসার মিছিল। প্রথমে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। এরপর একে একে নাসির হোসেন, সোহাগ গাজী, রুবেল হোসেন ও আবদুর রাজ্জাক, রুবেল। চার শর লক্ষ্য ছিল, অথচ তিন শও হলো না। মিরপুর টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে মাত্র ২৮২ রানে। বৃষ্টি-বিঘ্নিত প্রথম দিন ৫ উইকেটে ২২৮ রানে শেষ করার পর আজ দ্বিতীয় দিনের সকালে ৫৪ রান যোগ করতে পারল বাংলাদেশ।
কাল দিনের অনেকটুকু বৃষ্টি খেয়ে ফেলার পর আজ সকালে আধঘণ্টা আগেই শুরু হয় দিনের খেলা। নাসির হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে আস্তে আস্তে কালকের বিপর্যয়টা সামলে উঠছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কিন্তু মোটামুটি বাইরের একটি বল খেলার ভুলের মাশুল বেশ ভালোভাবেই দিলেন মুশফিক। তিনি শিকার অভিষিক্ত নিল ওয়াগনারের। নাসিরের বিদায়টা অবশ্য বাংলাদেশের স্পিনারদের একটু উত্সাহী করে তুলতে পারে। ইশ সোধির অসম্ভব টার্নিং বল নাসিরের ব্যাট ছুঁয়ে চলে যায় টেলরের হাতে।
সোহাগের ওপর ভরসা ছিল। ভালোও খেলছিলেন। কিন্তু সঙ্গী রাজ্জাকের ওপর বোধহয় ভরসা করতে পারেননি তিনি। তিনিও শট খেলার মাশুল গুনেছেন কড়ায়-গন্ডায়। ওয়াগনারের বাইরের একটি বল খেলতে গিয়ে তিনি ক্যাচ দিয়েছেন উইলিয়ামসনকে। নিজের পঞ্চম উইকেটটি ওয়াগনার তুলেছেন রুবেলকে ফিরিয়ে দিয়ে। ওয়াগনারের পাশাপাশি সোধি ৫৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। এ ছাড়া ট্রেন্ট বোল্ট এবং কোরে অ্যান্ডারসন প্রত্যেকে একটি করে উইকেট নেন।