আলোচনার ব্যবস্থা না হলে ২৭-২৯ অক্টোবর হরতাল
খালেদা জিয়া
বলেন, শেখ হাসিনার অধীনে এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। তাঁর ফর্মুলা অনেক
আগেই দেশের মানুষ বাতিল করেছেন। আপনারা বলেছেন জাতীয় সংসদে গিয়ে কথা বলতে।
আমরা সেটা বলেছি। কিন্তু আপনারা কোনো উদ্যোগ নেননি। সব দলের অংশগ্রহণ ছাড়া
কোনো নির্বাচন হবে না। একদলীয় নির্বাচনের আয়োজন করলে নির্বাচন কমিশনের
পরিণতি ভালো হবে না বলেও তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। তিনি আবারও নির্দলীয়
ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। তাঁর
দেওয়া নির্বাচনকালীন সরকারের প্রস্তাব মেনে নিতে শেখ হাসিনার সরকারের
প্রতি আহ্বান জানান।
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনারা সরকারে নেই। আপনারা অবৈধ।’ খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান সরকার জনগণকে ভয় পায়। সরকার সমাবেশ বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল। আমরা বলেছিলাম, বাধা দিলে পরিণতি ভালো হবে না। অবশেষে সরকার সমাবেশ করতে দিয়েছে কিন্তু মাইক লাগাতে দেয়নি। এ কারণে বহু নেতা-কর্মী-সমর্থক সমাবেশের বক্তব্য শুনতে পাচ্ছে না, দেখতে পাচ্ছে না। সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাঁরা জনগণের সরকার নয়। তাঁরা শুধু আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করেছে।
খালেদা জিয়া অভিযোগ করেন, সরকার লুটপাট করেছে। প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনকে দলীয়করণ করেছে এবং অঘোষিত বাকশাল কায়েম করেছে। বাকশালের জন্য দেশ স্বাধীন করা হয়নি মন্তব্য করে তিনি অভিযোগ করেন, সরকার দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
এর আগে বেলা সোয়া দুইটার দিকে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। বিকেল চারটার দিকে খালেদা জিয়া সমাবেশস্থলে যান। এ সময় হাজার হাজার নেতা, কর্মী, সমর্থক উল্লাস প্রকাশ করে তাঁকে স্বাগত জানান।
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনারা সরকারে নেই। আপনারা অবৈধ।’ খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান সরকার জনগণকে ভয় পায়। সরকার সমাবেশ বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল। আমরা বলেছিলাম, বাধা দিলে পরিণতি ভালো হবে না। অবশেষে সরকার সমাবেশ করতে দিয়েছে কিন্তু মাইক লাগাতে দেয়নি। এ কারণে বহু নেতা-কর্মী-সমর্থক সমাবেশের বক্তব্য শুনতে পাচ্ছে না, দেখতে পাচ্ছে না। সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাঁরা জনগণের সরকার নয়। তাঁরা শুধু আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করেছে।
খালেদা জিয়া অভিযোগ করেন, সরকার লুটপাট করেছে। প্রতিষ্ঠান ও প্রশাসনকে দলীয়করণ করেছে এবং অঘোষিত বাকশাল কায়েম করেছে। বাকশালের জন্য দেশ স্বাধীন করা হয়নি মন্তব্য করে তিনি অভিযোগ করেন, সরকার দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
এর আগে বেলা সোয়া দুইটার দিকে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। বিকেল চারটার দিকে খালেদা জিয়া সমাবেশস্থলে যান। এ সময় হাজার হাজার নেতা, কর্মী, সমর্থক উল্লাস প্রকাশ করে তাঁকে স্বাগত জানান।