১২ ফেব্রুয়ারি কলকাতায়
মুক্তি পাচ্ছে যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘হিরো ৪২০’। ছবির দুজন নায়িকা বাংলাদেশের
নুসরাত ফারিয়া ও কলকাতার রিয়া সেন। ছবিটির প্রচার নিয়ে বর্তমান কলকাতায়
অবস্থান করছেন নুসরাত ফারিয়া। প্রচারের অংশ হিসেবে গত
মঙ্গলবার কলকাতায় এ ছবির অডিও প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। মুক্তির
আগে আগে এ ছবির প্রচারসহ অন্যসব বিষয়েও কলকাতা থেকে মোবাইলে কথা বলেছেন
ফারিয়া।
কেমন হলো অনুষ্ঠান?
ভালো। ‘হিরো ৪২০’ ছবির পাঁচটি গান নিয়ে অডিও সিডির প্রকাশনা হলো। ওখানে ছবির দুজন পরিচালক বাংলাদেশের সৈকত নাসির ও কলকাতার সুজিত মণ্ডল, অভিনয়শিল্পী ওম, রিয়া সেনসহ মোটামুটি ছবির সব কলাকুশলীই উপস্থিত ছিলেন।
ছবির প্রচার নিয়ে কোথায় কোথায় ছুটছেন?
সকাল হলেই ঘুম থেকে উঠে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা, স্যাটেলাইট চ্যানেলে দৌড়াচ্ছি। ছবিটি ধরে সাক্ষাৎকার দিচ্ছি। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ম্যাগাজিনের ফটোশুটে অংশ নিচ্ছি। এর আগে ‘আশিকী’ ছবির মুক্তির আগে কলকাতায় এসেছিলাম। এভাবেই প্রচার চালিয়েছিলাম। কিন্তু এবার ‘হিরো ৪২০’ ছবিটির প্রচার করতে পক্ষপাতিত্বের শিকার হয়েছি। আমি খুবই হতাশ।
কার জন্য এই পক্ষপাতিত্বের শিকার হলেন?
‘হিরো ৪২০’ ছবিরই একজন শিল্পীর কারণে। তিনিই এই দুঃখজনক কাজটিতে ইন্ধন জুগিয়েছেন। তাঁর নাম বলতে চাই না। ছবিতে আমি প্রধান নায়িকা। ছবিতে আমার ‘ও প্রিয়া’ গানটিও এরই মধ্যে দুই বাংলায়ই মোটামুটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এসব দেখে তাঁর যেন সহ্য হচ্ছে না। আমার কারণে তাঁর ১৬/১৭ বছরের চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার বুঝি গেল—তাঁর ভাবটা ঠিক এমন। ক্ষমতা খাটিয়ে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গায় আমাকে আটকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি।
‘আশিকী’ ছবির গান ‘তোর আশিকী’ জনপ্রিয়তা পেলেও ছবিটি সাড়া ফেলেনি। ‘হিরো ৪২০’ ছবির কোনো গানই সাড়া ফেলেনি। এ ছবি নিয়ে কতটা আশাবাদী?হ্যাঁ, ‘আশিকী’ মুক্তির আগে ‘তোর আশিকী’ গানটি যেভাবে শ্রোতারা নিয়েছিলেন, ‘হিরো ৪২০’ ছবির কোনো গান শ্রোতাদের সেভাবে টানতে পারেনি। এ জন্য একটু হতাশই হয়েছি আমি। তবে গান জনপ্রিয়তা না পেলে যে ছবি ভালো হবে না, ঠিক তা নয়। এই ছবির গল্প ভালো। ছবির মধ্যে অনেক মজা আছে। দর্শকেরা ছবিটি দেখতে বসে বেশি বিনোদন পাবেন।
‘আশিকী’ থেকে ‘হিরো ৪২০’ ছবিটিতে নিজের অভিনয় কি এগিয়ে নিতে পেরেছেন? কী মনে হয়?অবশ্যই এগিয়েছে। সব সময়ই দেখবেন একজন নতুন অভিনয়শিল্পীর প্রথম কাজ যতটা না ভালো হয়, পরের কাজটি আরও বেশি ভালো হয়। কারণ প্রথম কাজটি করতে গিয়ে নিজেকে বুঝে উঠতে সময় লাগে। অনেক ভুলত্রুটি হয়। পরের কাজে সেগুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকে। আমিও তাই-ই করেছি। ‘হিরো ৪২০’ ছবির জন্য আমার প্রস্তুতিও ভালো ছিল। এতটুকুই বলতে পারি, এ ছবিতে আমার কাজ ভালো হয়েছে।
নতুন বছরে নাকি নতুন চমক নিয়ে আসছেন?পরের ছবিটি আসলেই চমক। আমার বিপরীতে যিনি অভিনয় করবেন তিনি কলকাতার বাংলা ছবির জনপ্রিয় একজন নায়ক। তবে ছবির নাম, নায়কের নাম এখনই বলতে চাচ্ছি না। এটিও যৌথ প্রযোজনার ছবি হবে। মার্চ থেকে শুটিং শুরুর কথা আছে। এই ছবির জন্য আমার শরীরের ওজন কমাতে হবে। এ জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করছি।
কেমন হলো অনুষ্ঠান?
ভালো। ‘হিরো ৪২০’ ছবির পাঁচটি গান নিয়ে অডিও সিডির প্রকাশনা হলো। ওখানে ছবির দুজন পরিচালক বাংলাদেশের সৈকত নাসির ও কলকাতার সুজিত মণ্ডল, অভিনয়শিল্পী ওম, রিয়া সেনসহ মোটামুটি ছবির সব কলাকুশলীই উপস্থিত ছিলেন।
ছবির প্রচার নিয়ে কোথায় কোথায় ছুটছেন?
সকাল হলেই ঘুম থেকে উঠে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা, স্যাটেলাইট চ্যানেলে দৌড়াচ্ছি। ছবিটি ধরে সাক্ষাৎকার দিচ্ছি। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ম্যাগাজিনের ফটোশুটে অংশ নিচ্ছি। এর আগে ‘আশিকী’ ছবির মুক্তির আগে কলকাতায় এসেছিলাম। এভাবেই প্রচার চালিয়েছিলাম। কিন্তু এবার ‘হিরো ৪২০’ ছবিটির প্রচার করতে পক্ষপাতিত্বের শিকার হয়েছি। আমি খুবই হতাশ।
কার জন্য এই পক্ষপাতিত্বের শিকার হলেন?
‘হিরো ৪২০’ ছবিরই একজন শিল্পীর কারণে। তিনিই এই দুঃখজনক কাজটিতে ইন্ধন জুগিয়েছেন। তাঁর নাম বলতে চাই না। ছবিতে আমি প্রধান নায়িকা। ছবিতে আমার ‘ও প্রিয়া’ গানটিও এরই মধ্যে দুই বাংলায়ই মোটামুটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এসব দেখে তাঁর যেন সহ্য হচ্ছে না। আমার কারণে তাঁর ১৬/১৭ বছরের চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার বুঝি গেল—তাঁর ভাবটা ঠিক এমন। ক্ষমতা খাটিয়ে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গায় আমাকে আটকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি।
‘আশিকী’ ছবির গান ‘তোর আশিকী’ জনপ্রিয়তা পেলেও ছবিটি সাড়া ফেলেনি। ‘হিরো ৪২০’ ছবির কোনো গানই সাড়া ফেলেনি। এ ছবি নিয়ে কতটা আশাবাদী?হ্যাঁ, ‘আশিকী’ মুক্তির আগে ‘তোর আশিকী’ গানটি যেভাবে শ্রোতারা নিয়েছিলেন, ‘হিরো ৪২০’ ছবির কোনো গান শ্রোতাদের সেভাবে টানতে পারেনি। এ জন্য একটু হতাশই হয়েছি আমি। তবে গান জনপ্রিয়তা না পেলে যে ছবি ভালো হবে না, ঠিক তা নয়। এই ছবির গল্প ভালো। ছবির মধ্যে অনেক মজা আছে। দর্শকেরা ছবিটি দেখতে বসে বেশি বিনোদন পাবেন।
‘আশিকী’ থেকে ‘হিরো ৪২০’ ছবিটিতে নিজের অভিনয় কি এগিয়ে নিতে পেরেছেন? কী মনে হয়?অবশ্যই এগিয়েছে। সব সময়ই দেখবেন একজন নতুন অভিনয়শিল্পীর প্রথম কাজ যতটা না ভালো হয়, পরের কাজটি আরও বেশি ভালো হয়। কারণ প্রথম কাজটি করতে গিয়ে নিজেকে বুঝে উঠতে সময় লাগে। অনেক ভুলত্রুটি হয়। পরের কাজে সেগুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকে। আমিও তাই-ই করেছি। ‘হিরো ৪২০’ ছবির জন্য আমার প্রস্তুতিও ভালো ছিল। এতটুকুই বলতে পারি, এ ছবিতে আমার কাজ ভালো হয়েছে।
নতুন বছরে নাকি নতুন চমক নিয়ে আসছেন?পরের ছবিটি আসলেই চমক। আমার বিপরীতে যিনি অভিনয় করবেন তিনি কলকাতার বাংলা ছবির জনপ্রিয় একজন নায়ক। তবে ছবির নাম, নায়কের নাম এখনই বলতে চাচ্ছি না। এটিও যৌথ প্রযোজনার ছবি হবে। মার্চ থেকে শুটিং শুরুর কথা আছে। এই ছবির জন্য আমার শরীরের ওজন কমাতে হবে। এ জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করছি।