Boxed Style
আইফোন জিতে ক্লিক করুন
Thursday, 31 October 2013
Wednesday, 30 October 2013
Invitation again if Khaleda wishes: Ashraf
Star Online Report
Awami League General Secretary Syed Ashraful Islam said today that the prime minister’s offer to Khaleda Zia for a political dialogue is still there and the opposition leader may visit Gono Bhaban responding to the invitation anytime.“We have extended our invitation. It is now up to her to decide when to come,” he said at a meeting with AL lawmakers from Dhaka, Gazipur and Manikganj districts at the Gono Bhaban, the prime minister’s official residence.
On Saturday, PM Sheikh Hasina invited BNP chairperson Khaleda Zia to Gono Bhaban Monday evening to discuss about polls-time government and attend a dinner with the premier.
The PM also requested Khaleda to withdraw the 60-hour hartal, which was slated to begin from the next day.
However, Ashraf said that his party had yet to receive any reply from the opposition with regards to the invitation to talks.
“If she wants, we will invite her again. We will invite her a hundred times for the sake of the country,” the AL leader insisted.
Ashraf alleged that BNP is not a “normal political party”, rather one that operates in “military style”.
“Therefore, it is tough to hold any discussion with them about complex political issues,” he said.
The AL leader, however, stressed that the time for dialogues is not over yet, and hoped that the parties would find a solution to end the ongoing political impasse.
He also said that his party will hold a rally at the capital’s Suhrawardy Udyan on November 3 marking the Jail Killing Day.
People should know what we talked about: PM
Star Online Report
The premier’s comment came amid a countrywide debate whether it was right to making public the two political leaders’ much-talked-about conversation on Saturday evening.
The two leaders talked for 36 minutes as the whole nation was expecting that they would initiate a dialogue to break the political standoff centring an election-time government.
Commenting on the conversation, Hasina said she had to hear many “humiliating” and “irrelevant” words from her arch rival.
“I could have replied to her but did not react for sake of the welfare of the countrymen,” she said while talking to the lawmakers from different constituencies and district unit presidents and general secretaries of AL of Dhaka, Manikganj, Narayanganj and Gazipur.
She expressed her gratitude to the Almighty Allah for what she said giving her patience to hear “harsh” words from Khaleda.
Addressing a post-hartal press conference at BNP’s Nayapaltan central office yesterday, BNP acting secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir said disclosure of the conversation between the PM and the opposition leader to the media was a departure from “political decency” and was “politically motivated”.
He blamed the government for this.
Reacting to the 60-hour opposition shutdown that ended on Tuesday, the PM said 20 lives could have been saved had Khaleda Zia withdrawn the shutdown responding to her request.
“I offered her (Khaleda Zia) to sit for a dialogue and withdraw the hartal. But she refused. What did she gain from hartal?
“What did she gain from the loss of these 20 lives (who were killed during the hartal violence)?” Hasina asked.
স্বপ্নপূরণের অপেক্ষায় সিমলা
এখন
পর্যন্ত ত্রিশটিরও বেশি ঢাকাই ছবিতে অভিনয় করেছেন সিমলা। দেশের ছবিতে
অভিনয় করলেও দেশের বাইরের কোনো ছবিতে অভিনয় করা হয়নি তাঁর। কলকাতার ছবি
‘সমাধি’ মুক্তি পেলে স্বপ্নপূরণ হবে সিমলার। এ ছবিতে সিমলা অভিনয় করেছেন
বলিউডের অভিনেতা গোবিন্দর বিপরীতে।
সম্প্রতি কলকাতার নির্মাতা দীপক স্যানাল পরিচালিত ‘সমাধি’ ছবির কাজ শেষ হয়েছে। ১৫ নভেম্বর ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন সিমলা।
১৯৯৯ সালে শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ‘ম্যাডাম ফুলি’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল অভিনেত্রী সিমলার। প্রথম ছবিতেই তিনি নিজের জাত চিনিয়ে দিয়েছিলেন। ছবিটিতে অনবদ্য অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
সিমলা জানিয়েছেন, ‘অনেক আগে থেকেই স্বপ্ন দেখতাম দেশের বাইরের ছবিতে কাজ করব। কিন্তু তা যে গোবিন্দর মতো এত বড় একজন অভিনয়শিল্পীর বিপরীতে হবে ভাবিনি। কলকাতার ছবি “সমাধি”তে অভিনয়ের মাধ্যমে স্বপ্ন পূরণের প্রথম ধাপ পার করেছি আমি। কিছুদিন আগে শুনলাম ছবিটি মুক্তির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে আমার স্বপ্ন এবার বাস্তবে রূপ পেতে যাচ্ছে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। বিষয়টি আমার জন্য অনেক বেশি আনন্দের।’
সিমলা এও বলেন, ‘গোবিন্দর মতো বড় মাপের একজন অভিনেতার সঙ্গে কাজ করা তো সৌভাগ্যের ব্যাপার। তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। আর বড় মানুষের মনও যে অনেক বড় হয়, সেটা গোবিন্দর সঙ্গে কাজ করে বুঝতে পেরেছি।’
‘সমাধি’ ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন বাপ্পি লাহিড়ি। ছবির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস। এছাড়া আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন বলিউডের অভিনেত্রী গ্রেসি সিং ও সেয়ালি ভগত।
এদিকে, কলকাতার ‘সমাধি’ ছবিটি ছাড়া বাংলাদেশে সিমলা অভিনীত আরেকটি ছবি মুক্তির অপেক্ষায় আছে। মাসুদ পথিক পরিচালিত ছবিটির নাম ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।
সম্প্রতি কলকাতার নির্মাতা দীপক স্যানাল পরিচালিত ‘সমাধি’ ছবির কাজ শেষ হয়েছে। ১৫ নভেম্বর ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন সিমলা।
১৯৯৯ সালে শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ‘ম্যাডাম ফুলি’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল অভিনেত্রী সিমলার। প্রথম ছবিতেই তিনি নিজের জাত চিনিয়ে দিয়েছিলেন। ছবিটিতে অনবদ্য অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
সিমলা জানিয়েছেন, ‘অনেক আগে থেকেই স্বপ্ন দেখতাম দেশের বাইরের ছবিতে কাজ করব। কিন্তু তা যে গোবিন্দর মতো এত বড় একজন অভিনয়শিল্পীর বিপরীতে হবে ভাবিনি। কলকাতার ছবি “সমাধি”তে অভিনয়ের মাধ্যমে স্বপ্ন পূরণের প্রথম ধাপ পার করেছি আমি। কিছুদিন আগে শুনলাম ছবিটি মুক্তির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে আমার স্বপ্ন এবার বাস্তবে রূপ পেতে যাচ্ছে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। বিষয়টি আমার জন্য অনেক বেশি আনন্দের।’
সিমলা এও বলেন, ‘গোবিন্দর মতো বড় মাপের একজন অভিনেতার সঙ্গে কাজ করা তো সৌভাগ্যের ব্যাপার। তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। আর বড় মানুষের মনও যে অনেক বড় হয়, সেটা গোবিন্দর সঙ্গে কাজ করে বুঝতে পেরেছি।’
‘সমাধি’ ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন বাপ্পি লাহিড়ি। ছবির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস। এছাড়া আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন বলিউডের অভিনেত্রী গ্রেসি সিং ও সেয়ালি ভগত।
এদিকে, কলকাতার ‘সমাধি’ ছবিটি ছাড়া বাংলাদেশে সিমলা অভিনীত আরেকটি ছবি মুক্তির অপেক্ষায় আছে। মাসুদ পথিক পরিচালিত ছবিটির নাম ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’।
জিরো ডিগ্রিতে রুহির অন্তর্ভুক্তির নেপথ্যে
জিরো ডিগ্রিতে রুহির অন্তর্ভুক্তির নেপথ্যে
অনিমেষ
আইচ পরিচালিত নতুন ছবি ‘জিরো ডিগ্রি’তে অভিনয় করছেন রুহি। খবরটি পুরোনো।
কিন্তু এ ছবিতে রুহির অন্তর্ভুক্তির গল্পটি একটু ভিন্নরকম বলেই জানিয়েছেন
রুহি।
প্রথম আলো ডটকমকে রুহি বলেন, ‘“জিরো ডিগ্রি” ছবিটির জন্য প্রযোজকের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে প্রথমে মে মাসে যোগাযোগ করা হয়। এরপর কয়েক মাস আর কোনো খবর ছিল না। তারপর মাস দুয়েক আগে আবারও যোগাযোগ করেন ছবির প্রযোজক। এর পর তাঁরা আর কোনো যোগাযোগ করেননি। আমি নিজে থেকে ছবির ব্যাপারে আর কোনো যোগাযোগ করিনি। আমার মতো করে ব্যস্ত ছিলাম। এর মধ্যেই জানতে পারি ছবিটিতে মৌসুমী আপু অভিনয় করবেন। হঠাত্ করেই এ মাসের শুরুর দিকে “জিরো ডিগ্রি” ছবির সংশ্লিষ্টরা যোগাযোগ করেন। তারপর তাঁদের সঙ্গে ছবি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। অবশ্য এতেই কিন্তু নির্বাচন চূড়ান্ত হয়নি। ছবিটির জন্য আমাকে অডিশন দিতে হয়েছে। শুনেছি, অডিশনে আমার অভিনয় পরিচালকের পছন্দ হওয়াতেই তাঁরা নির্বাচিত করেছেন। বলতে পারেন, পরীক্ষায় পাস করেই আমি ছবিটিতে অভিনয় করতে যাচ্ছি।’
রুহি আরও বলেন, ‘এমনিতে নির্মাতা অনিমেষ আইচ আমার অনেক পছন্দের নির্মাতা। তিনি বেশ নিরীক্ষাধর্মী কাজ করে থাকেন। তাঁর পরিচালনায় তার পরও আঙ্গুরলতা নন্দকে ভালোবেসেছে কাজটি আমার খুবই পছন্দের। ইচ্ছে ছিল, তাঁর পরিচালনায় কোনো কাজ করার আর তা হতে যাচ্ছে, বড়পর্দায়। খুবই চ্যালেঞ্জিং একটি চরিত্র। অভিনয়ের অনেক বেশি সুযোগ আছে। আমি অনেক বেশি হ্যাপি কাজটি করতে যাচ্ছি ভেবে।’
‘জিরো ডিগ্রি’ ছবিতে রুহি অভিনয় করবেন মাহফুজ আহমেদের বিপরীতে। তিনি এ ছবিটির অন্যতম একজন প্রযোজকও।প্রথম আলো ডটকমকে রুহি বলেন, ‘“জিরো ডিগ্রি” ছবিটির জন্য প্রযোজকের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে প্রথমে মে মাসে যোগাযোগ করা হয়। এরপর কয়েক মাস আর কোনো খবর ছিল না। তারপর মাস দুয়েক আগে আবারও যোগাযোগ করেন ছবির প্রযোজক। এর পর তাঁরা আর কোনো যোগাযোগ করেননি। আমি নিজে থেকে ছবির ব্যাপারে আর কোনো যোগাযোগ করিনি। আমার মতো করে ব্যস্ত ছিলাম। এর মধ্যেই জানতে পারি ছবিটিতে মৌসুমী আপু অভিনয় করবেন। হঠাত্ করেই এ মাসের শুরুর দিকে “জিরো ডিগ্রি” ছবির সংশ্লিষ্টরা যোগাযোগ করেন। তারপর তাঁদের সঙ্গে ছবি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়। অবশ্য এতেই কিন্তু নির্বাচন চূড়ান্ত হয়নি। ছবিটির জন্য আমাকে অডিশন দিতে হয়েছে। শুনেছি, অডিশনে আমার অভিনয় পরিচালকের পছন্দ হওয়াতেই তাঁরা নির্বাচিত করেছেন। বলতে পারেন, পরীক্ষায় পাস করেই আমি ছবিটিতে অভিনয় করতে যাচ্ছি।’
রুহি আরও বলেন, ‘এমনিতে নির্মাতা অনিমেষ আইচ আমার অনেক পছন্দের নির্মাতা। তিনি বেশ নিরীক্ষাধর্মী কাজ করে থাকেন। তাঁর পরিচালনায় তার পরও আঙ্গুরলতা নন্দকে ভালোবেসেছে কাজটি আমার খুবই পছন্দের। ইচ্ছে ছিল, তাঁর পরিচালনায় কোনো কাজ করার আর তা হতে যাচ্ছে, বড়পর্দায়। খুবই চ্যালেঞ্জিং একটি চরিত্র। অভিনয়ের অনেক বেশি সুযোগ আছে। আমি অনেক বেশি হ্যাপি কাজটি করতে যাচ্ছি ভেবে।’
নিজের অভিনীত চরিত্র প্রসঙ্গে রুহি বলেন, ‘ছবির স্বার্থে অনেক কিছুই বলতে চাচ্ছি না। শুধু এটুকুই বলব, আমার চরিত্রের নাম নীরা। ছবিতে আমাকে মাহফুজ আহমেদের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে। এটি তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম অভিনয়।’
‘জিরো ডিগ্রি’ ছবিটি ছাড়া রুহি এরই মধ্যে কাজ শেষ করেছেন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত বাঙালি পরিচালক মনসুর আলীর ‘সংগ্রাম দ্য মুভির কাজ। কাজ করছেন ইসমত আরা শান্তির ‘মায়া-নগর’ ছবিটিরও।
এদিকে ‘জিরো ডিগ্রি’ ছবিটি প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানাতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে শুভ মহরত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রকাশ্যে প্রেমিকার চড় খেলেন সুশান্ত!
প্রকাশ্যে প্রেমিকার চড় খেলেন সুশান্ত!
অনেক
দিন ধরেই প্রেম করছেন ‘শুদ্ধ দেশি রোমান্স’ তারকা সুশান্ত সিং রাজপুত ও
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঙ্কিতা লোখান্ডে। ইদানীং তাঁদের সম্পর্কে
টানাপোড়েন চলছে। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের যশরাজ স্টুডিওতে উত্তপ্ত
বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে প্রকাশ্যে সুশান্তের গালে চড় মেরে মুখরোচক খবরের
জোগান দিলেন অঙ্কিতা।
অঙ্কিতার এমন কীর্তির পেছনের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া না গেলেও এক খবরে ‘ইন্ডিয়া টুডে’ জানিয়েছে, সম্প্রতি যশরাজ স্টুডিওতে ঢুকে সুশান্তকে স্টুডিওর বাইরে যেতে বলেন অঙ্কিতা। তিনি সুশান্তের মোবাইল ফোন চেয়ে নেন। ফোনে কিছু একটা দেখে প্রচণ্ড খেপে যান অঙ্কিতা। তাঁদের মধ্যে তুমুল বাগিবতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সবার সামনেই সুশান্তের গালে চড় মেরে বসেন অঙ্কিতা।
একতা কাপুরের বালাজি টেলিফিল্মস প্রযোজিত জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘পবিত্র রিশতা’য় একসঙ্গে অভিনয় করতে গিয়ে প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল সুশান্ত ও অঙ্কিতার মধ্যে। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে নাচবিষয়ক টিভি রিয়েলিটি শো ‘ঝলক দিখলা যা’য় সবার সামনে অঙ্কিতাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সুশান্ত। পরবর্তী সময়ে তাঁদের বাগদান সম্পন্ন হয়েছে। অনেক দিন থেকেই এক ছাদের নিচে বসবাস করছেন এ তারকা জুটি।
অঙ্কিতার এমন কীর্তির পেছনের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া না গেলেও এক খবরে ‘ইন্ডিয়া টুডে’ জানিয়েছে, সম্প্রতি যশরাজ স্টুডিওতে ঢুকে সুশান্তকে স্টুডিওর বাইরে যেতে বলেন অঙ্কিতা। তিনি সুশান্তের মোবাইল ফোন চেয়ে নেন। ফোনে কিছু একটা দেখে প্রচণ্ড খেপে যান অঙ্কিতা। তাঁদের মধ্যে তুমুল বাগিবতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সবার সামনেই সুশান্তের গালে চড় মেরে বসেন অঙ্কিতা।
একতা কাপুরের বালাজি টেলিফিল্মস প্রযোজিত জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘পবিত্র রিশতা’য় একসঙ্গে অভিনয় করতে গিয়ে প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল সুশান্ত ও অঙ্কিতার মধ্যে। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে নাচবিষয়ক টিভি রিয়েলিটি শো ‘ঝলক দিখলা যা’য় সবার সামনে অঙ্কিতাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সুশান্ত। পরবর্তী সময়ে তাঁদের বাগদান সম্পন্ন হয়েছে। অনেক দিন থেকেই এক ছাদের নিচে বসবাস করছেন এ তারকা জুটি।
ছোট পর্দায় সফল অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণের পর চলতি বছরের
ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পাওয়া ‘কাই পো চে’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন
সুশান্ত। প্রথম ছবিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয় বিভিন্ন মহলে। গত ৬
সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দ্বিতীয় ছবি ‘শুদ্ধ দেশি রোমান্স’।
সুশান্ত ও পরিনীতি চোপড়া অভিনীত ছবিটি বক্স অফিসে দারুণ সাফল্য দেখিয়েছে।
২৫ কোটি রুপি বাজেটের ছবিটি প্রথম তিন সপ্তাহে আয় করেছে ৪৬ কোটি রুপি।
ভারতের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও ভালো ব্যবসা করেছে ছবিটি।
এত এত সাফল্য পেয়ে সুশান্তের ওপর অহংকার ভর করায় না কি অন্য কারও সঙ্গে প্রণয়ে জড়ানোয় অঙ্কিতা তাঁকে প্রকাশ্যে চড় মারলেন তা জানার জন্য আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।
এত এত সাফল্য পেয়ে সুশান্তের ওপর অহংকার ভর করায় না কি অন্য কারও সঙ্গে প্রণয়ে জড়ানোয় অঙ্কিতা তাঁকে প্রকাশ্যে চড় মারলেন তা জানার জন্য আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।
বিএনপি শর্তহীন উদ্যোগ নিলে সংলাপ: তোফায়েল
বিএনপি শর্তহীন উদ্যোগ নিলে সংলাপ: তোফায়েল
বিরোধী
দল বিএনপি শর্তহীনভাবে উদ্যোগ নিলে সংলাপ হতে পারে বলে মনে করেন আওয়ামী
লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ। আজ বিকেলে বঙ্গবন্ধু
অ্যাভিনিউয়ে কৃষক লীগ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘আলোচনার জন্য সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে’—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যের বিষয়ে তোফায়েল বলেন, ‘আমরা তো প্রস্তাব দিয়েছি। কেন আমরা আবার প্রস্তাব দেব। আপনাদেরকেই নিঃশর্ত প্রস্তাব দিতে হবে। তবে তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। নিঃশর্ত আলোচনার জন্য আওয়ামী লীগ সব সময় প্রস্তুত।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাব করা সর্বদলীয় সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে উল্লেখ করে সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল বলেন, ‘সর্বদলীয় সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচন কমিশনও আরপিও তৈরির কাজ শুরু করেছে। নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে।’
খালেদা জিয়াকে সংবিধান পড়ার আহ্বান জানিয়ে তোফায়েল আরও বলেন, ‘আপনি না বুঝে বলেছিলেন ২৭ অক্টোবরের পর সরকার অবৈধ হয়ে যাবে। আগামী ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারও থাকবে সংসদও থাকবে।’ বিরোধী দল হরতাল প্রত্যাহার করলে ২০ জন মায়ের বুক খালি হতো না বলে মন্তব্য করেন তোফায়েল।
সমাবেশে খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, যে অস্ত্র দিয়ে জামায়াত-শিবির ও বিএনপি মানুষকে মারছে, একদিন এই অস্ত্র আত্মসমর্পণ করবে। সরকারের উন্নয়নের জন্য বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পায় বলে উল্লেখ করেন রাজ্জাক।
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বিরোধী দলের উদ্দেশে বলেন, হরতাল দিয়ে খালি হাতে মাঠে নামুন, জনগণ আপনাদের গণধোলাই দেবে। আপনারা পালানোর পথ পাবেন না।
কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সাংসদ এ কে এম রহমত আলী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক রেজা প্রমুখ।
‘আলোচনার জন্য সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে’—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যের বিষয়ে তোফায়েল বলেন, ‘আমরা তো প্রস্তাব দিয়েছি। কেন আমরা আবার প্রস্তাব দেব। আপনাদেরকেই নিঃশর্ত প্রস্তাব দিতে হবে। তবে তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। নিঃশর্ত আলোচনার জন্য আওয়ামী লীগ সব সময় প্রস্তুত।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাব করা সর্বদলীয় সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে উল্লেখ করে সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল বলেন, ‘সর্বদলীয় সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচন কমিশনও আরপিও তৈরির কাজ শুরু করেছে। নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে।’
খালেদা জিয়াকে সংবিধান পড়ার আহ্বান জানিয়ে তোফায়েল আরও বলেন, ‘আপনি না বুঝে বলেছিলেন ২৭ অক্টোবরের পর সরকার অবৈধ হয়ে যাবে। আগামী ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারও থাকবে সংসদও থাকবে।’ বিরোধী দল হরতাল প্রত্যাহার করলে ২০ জন মায়ের বুক খালি হতো না বলে মন্তব্য করেন তোফায়েল।
সমাবেশে খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, যে অস্ত্র দিয়ে জামায়াত-শিবির ও বিএনপি মানুষকে মারছে, একদিন এই অস্ত্র আত্মসমর্পণ করবে। সরকারের উন্নয়নের জন্য বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পায় বলে উল্লেখ করেন রাজ্জাক।
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বিরোধী দলের উদ্দেশে বলেন, হরতাল দিয়ে খালি হাতে মাঠে নামুন, জনগণ আপনাদের গণধোলাই দেবে। আপনারা পালানোর পথ পাবেন না।
কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সাংসদ এ কে এম রহমত আলী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক রেজা প্রমুখ।
INTELLIGENCE: US intelligence director defends NSA spying policy
INTELLIGENCE
US intelligence director defends NSA spying policy
The head of US intelligence has defended spying on foreign allies. He stopped short however, of confirming reports that the National Security Agency (NSA) had spied on German Chancellor Angela Merkel.
"As long as I've been in the intelligence business, 50 years, leadership intentions in whatever form that's expressed is kind of a basic tenet of what we are to collect and analyze," Clapper said.
"It's invaluable to us to know where countries are coming from, what their policies are, how that would impact us across a whole range of issues."
Asked if America's allies have carried out espionage against the United States, Clapper said: "Absolutely."
The nation's spy operations have come under heavy scrutiny in recent days following allegations that the National Security Agency monitored the communications of up to 35 world leaders, including German Chancellor Angela Merkel.
The revelation, based on documents leaked by former NSA analyst Edward Snowden, was met with anger in Germany and across Europe, although the United States has so far avoided confirming whether Merkel was indeed targeted. The extent of US president Barack Obama's knowledge of the policy also remains unclear.
When questioning Clapper, the chairman of the House Intelligence Committee, Mike Rogers, did not refer specifically to the latest reports.
Rogers said the "best way" to determine a foreign leader's plans was "to somehow either get close to a foreign leader or actually get communications of the foreign leader," and asked Clapper: "Would that be accurate?"
The spy chief replied: "Yes, it would."
'NATO allies assisted NSA operations'
Also testifying before the committee was NSA director, Gen. Keith Alexander (pictured left), who asserted that reports the NSA had also collected data on tens of millions of phone calls across Europewere "completely false."
Alexander told the committee some of the data referenced in the documents had been collected not just by the NSA, but also by foreign allies.
"This is not information that we collected on European citizens. It represents information that we and our NATO allies have collected in defense of our countries and in support of military operations."
Newspapers in France, Spain and Italy reported the allegations, again based on documents leaked by Snowden, to widespread criticism. Spain's prosecutors office announced Tuesday that it had opened a preliminary inquiry to determine whether a crime was committed by NSA surveillance.
Tuesday's hearing took place as multiple reviews of NSA programs are being launched by the White House and Congress. Hours earlier, the White House announced that Obama had ordered a full review of the program and was considering changes.
Moreover, in a rare bipartisan agreement on Tuesday, Senate Majority Leader Harry Reid, a Democrat, and House Speaker John Boehner, a Republican, both said it was time for a thorough review of NSA programs.
DW.DE
ccp/ch (AFP, Reuters, AP)
Diplomats must respect norms: FM
Diplomats must respect norms: FM
Foreign Minister Dipu Moni has told ambassadors in Dhaka they must respect diplomatic norms and “talk to us if they have concerns”.
“If any diplomat has any concern over Bangladesh, they must talk to us. It is the norm, talking outside does not come under their norms,” she told journalists after briefing diplomats on Wednesday over the latest political situation in Bangladesh.
She, however, said most of the diplomats were ‘maintaining their norms.
The minister was replying to a question on US Ambassador Dan Mozena’s reported visit to India and China.
She said the Ambassador told her that the report of his China visit was not true.
Moni said he had been in Delhi as India was a ‘very important’ partner for them.
“They have their regional policy and engagement with different countries in this region. Maybe, he went there to discuss this.”
She added that envoys can talk to each other, “it is the norm”.
“They have to report to their capitals on their country of posting. So they can discuss with each other.”
The briefing came against the backdrop of the Prime Minister’s phone call to the Leader of the Opposition for a dialogue over dinner and the latter’s snub.
Before her briefing at the Ministry of Foreign Affairs, a short video was presented showing the Prime Minister making the phone call and the destruction during the shutdown.
The Foreign Minister said diplomats wanted to see free, fair and credible elections for the democratic process to continue in Bangladesh, and that “as a friend they want a peaceful resolution of the crisis”.
“They are concerned about violence.”
She, however, said most of the diplomats were ‘maintaining their norms.
The minister was replying to a question on US Ambassador Dan Mozena’s reported visit to India and China.
She said the Ambassador told her that the report of his China visit was not true.
Moni said he had been in Delhi as India was a ‘very important’ partner for them.
“They have their regional policy and engagement with different countries in this region. Maybe, he went there to discuss this.”
She added that envoys can talk to each other, “it is the norm”.
“They have to report to their capitals on their country of posting. So they can discuss with each other.”
The briefing came against the backdrop of the Prime Minister’s phone call to the Leader of the Opposition for a dialogue over dinner and the latter’s snub.
Before her briefing at the Ministry of Foreign Affairs, a short video was presented showing the Prime Minister making the phone call and the destruction during the shutdown.
The Foreign Minister said diplomats wanted to see free, fair and credible elections for the democratic process to continue in Bangladesh, and that “as a friend they want a peaceful resolution of the crisis”.
“They are concerned about violence.”
File Photo
The two major parties – the ruling Awami League and the opposition BNP –are at loggerheads over the nature of the next poll-time government.
The Awami Legaue has proposed an all-party Cabinet to oversee the election, while the BNP is insisting on an earlier form of caretaker government that the present government scrapped through a constitutional amendment.
Heads and charge d’affaires of all diplomatic missions in Bangladesh, Head of EU delegation and UN Resident Coordinator attended the briefing.
US ambassador Mozena told journalists that he was “very encouraged” to see the political developments in Bangladesh.
He made a mention of the proposals of the two parties and the telephone conversation, hoping that “the opportunity will be seized”.
-bdnews24.com
শিল্পী ন্যান্সির বাসায় পুলিশ!
শিল্পী ন্যান্সির বাসায় পুলিশ
জাতীয়
পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী ন্যান্সির নেত্রকোনার বাসায় মঙ্গলবার দিবাগত
রাত দেড়টার দিকে হঠাত্ করেই পুলিশি অভিযান চালানো হয়। পুলিশ সেখানে ঘণ্টা
দুয়েকের মতো অবস্থান করে। ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কতিপয় নেতা-কর্মীর
সন্ধানে ন্যান্সির বাসায় পুলিশের এই সাঁড়াশি অভিযান চালানো হয়েছে বলে জানান
নেত্রকোনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মফিজুল ইসলাম। ওই
সময় ন্যান্সি সেখানে না থাকলেও এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন তিনি। এ
প্রসঙ্গে প্রথম আলো ডটকমকে ন্যান্সি বলেন, ‘ফেসবুকে দেওয়া আমার একটি
স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন মহল থেকে হুমকি পেয়ে আসছি।
আমার ধারণা, এর রেশ ধরে আমাকে হয়রানি করার জন্য এত রাতে আমার নেত্রকোনার
বাসায় পুলিশ যায়। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি রীতিমতো বিস্মিত হয়েছি।’ ন্যান্সি
এও বলেন, ‘গভীর রাতে পুলিশের এ ধরনের আচরণের পর থেকে আমি নিরাপত্তাহীনতায়
ভুগছি।’ এদিকে সদর থানার ওসি এস এম মফিজুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন,
‘ন্যান্সির নেত্রকোনার বাড়িটি বেশ নিরিবিলি। গতকাল সন্ধ্যায় হঠাত্ করেই
আমাদের কাছে খবর আসে ন্যান্সির বাড়িতে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কয়েকজন
নেতা-কর্মী আশ্রয় নিয়েছেন। গোপন এই সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের ছয় সদস্যের
একটি দল ন্যান্সির বাসায় অভিযান চালায়। কিন্তু ন্যান্সির অসহযোগিতার
কারণে শেষ পর্যন্ত তাঁর বাড়ির ভেতরে ঢুকতে পারেনি পুলিশ। ন্যান্সির মতো জনপ্রিয় একজন শিল্পীর কাছ থেকে এ ধরনের আচরণ আমরা প্রত্যাশা করিনি। এ কারণে ভবিষ্যতে তিনিও হয়তো আমাদের কাছ থেকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা পাওয়া থেকে বঞ্চিতও হতে পারেন।’ অন্যদিকে অভিযানে অংশ নেওয়া পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শরীফ রেজাউল করিম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘আমার জানামতে ন্যান্সির নেত্রকোনার বাড়িটিতে কেউ থাকেন না। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, গতকাল রাতে তাঁর বাড়ির ছাদে অজ্ঞাতনামা কিছু লোক অবস্থান করছে। যেহেতু ন্যান্সি ওই বাড়িতে থাকেন না, তাই আমরা জনপ্রিয় এই শিল্পীর নিরাপত্তার কথা ভেবে বাসায় যাই। সেখানে ন্যান্সির ছোট ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয় এবং মোবাইল ফোনে ন্যান্সির সঙ্গে কথাও হয়। কিন্তু ন্যান্সির কাছ থেকে তাঁর বাড়ির ভেতরে প্রবেশের অনুমতি না পেয়ে আমরা ফিরে আসি।’ সম্প্রতি এক ফেসবুক বার্তায় বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন তারকা এই সংগীতশিল্পী। আর এতে করেই নানাভাবে আলোচিত হয়ে ওঠেন গানের বাইরে ন্যান্সি। ২১ অক্টোবর রাতে ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেন ন্যান্সি। বিএনপির প্রতি সমর্থন জানানোর পাশাপাশি বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার অনেক প্রশংসা করেন তিনি। ন্যান্সি তাঁর ফেসবুক বার্তায় লেখেন, ‘আর চুপ করে থাকতে পারলাম না। আজ বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য শুনলাম। আমি ও আমার পরিবার সব সময় বিএনপিকে সাপোর্ট করেছি। কিন্তু আজ বিএনপির পক্ষপাতিত্ব করে নয়, বাংলাদেশের একজন সাধারণ ও সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি বেগম খালেদা জিয়ার সুস্পষ্ট, সুচিন্তিত, জনহিতকর বক্তব্যকে সাধুবাদ জানাই। সেই সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর পরিবারের প্রতি দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা অন্যায় করেছেন বা করছেন, তাঁদের প্রতি তিনি (বেগম জিয়া) যে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি দেখিয়েছেন, সেটাও নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।’ একই স্ট্যাটাসের পরের অংশে ন্যান্সি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে লেখেন, ‘ক্ষমতার অপব্যবহারকারী শেখ হাসিনার জন্য নয়, দীর্ঘদিন ধরে শুধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারণে যাঁরা আওয়ামী লীগকে সাপোর্ট করেছেন, তাঁদের সকল অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করেছেন; এখনি সময় প্রতিবাদ করার। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের মিথ্যাচারের কবল থেকে মুক্তি চায়। তাই এবার শত প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে, ইনশাআল্লাহ।’ ফেসবুকে নিজের এ ধরনের মন্তব্য প্রকাশের ব্যাপারে ন্যান্সি প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছিলেন, ‘আমার পরিবার জাতীয়তাবাদী আদর্শে অনুপ্রাণিত। আমার মা-ও ছিলেন জাসাসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। আমার স্ট্যাটাসটি দিয়ে আমার রাজনৈতিক অবস্থানটা পরিষ্কার করলাম। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আমি রাজনৈতিক আদর্শে চলার অধিকার রাখি। আর সেই হিসেবে মত প্রকাশের স্বাধীনতাও আমার আছে। এটা আমার শিল্পী সত্তার একেবারেই বাইরের ব্যাপার।’ ন্যান্সি আরও বলেছিলেন, ‘এই স্ট্যাটাস দেওয়ার পর আমি সে অর্থে কমেন্ট পাইনি ফেসবুকে। তবে অসংখ্য ফোন পাচ্ছি সেদিন রাত থেকে। সবাই আমার শুভাকাঙ্ক্ষী। সবার একটাই কথা—এটা আমি কী লিখালম! কেন লিখলাম। এ ধরনের মন্তব্যের কারণে আমার সংগীতের ক্যারিয়ারও শেষ হয়ে যেতে পারে। আমি যেন স্ট্যাটাসটা ডিলিট করি, সে পারমর্শও অনেকে দিয়েছেন। এ ছাড়া আমি যেন ফেসবুক বার্তাটির জন্য দুঃখ প্রকাশ করি।’ ন্যান্সি এ-ও বলেন, ‘রাজনৈতিক মতামত প্রকাশের কারণে শ্রোতারা যদি আমার গান না শোনেন, আমাকে গান গাইতে না ডাকেন, যদি জাতীয় পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হই, ব্ল্যাক লিস্টেড হই, তাতে আমার কোনো দুঃখবোধ থাকবে না। আমি মনে করব শিল্পী হিসেবে আমি ব্যর্থ। কেননা সবাই আমাকে আমার কণ্ঠের জন্যই চেনেন। আমি যদি গান করার ক্ষমতা রাখি আর আমার গান যদি শ্রোতাদের ভালো লাগে, আমি অবশ্যই গান করে যাব। আমার রাজনৈতিক মত প্রকাশের কারণে আমার সংগীত ক্যারিয়ার ধ্বংস হয়ে যাবে, তা আমি কখনো বিশ্বাস করি না।’ ‘প্রজাপতি’ ছবির গানে কণ্ঠ দিয়ে ২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন খ্যাতনামা সংগীতশিল্পী ন্যান্সি।
কারণে শেষ পর্যন্ত তাঁর বাড়ির ভেতরে ঢুকতে পারেনি পুলিশ। ন্যান্সির মতো জনপ্রিয় একজন শিল্পীর কাছ থেকে এ ধরনের আচরণ আমরা প্রত্যাশা করিনি। এ কারণে ভবিষ্যতে তিনিও হয়তো আমাদের কাছ থেকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা পাওয়া থেকে বঞ্চিতও হতে পারেন।’ অন্যদিকে অভিযানে অংশ নেওয়া পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শরীফ রেজাউল করিম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘আমার জানামতে ন্যান্সির নেত্রকোনার বাড়িটিতে কেউ থাকেন না। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, গতকাল রাতে তাঁর বাড়ির ছাদে অজ্ঞাতনামা কিছু লোক অবস্থান করছে। যেহেতু ন্যান্সি ওই বাড়িতে থাকেন না, তাই আমরা জনপ্রিয় এই শিল্পীর নিরাপত্তার কথা ভেবে বাসায় যাই। সেখানে ন্যান্সির ছোট ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয় এবং মোবাইল ফোনে ন্যান্সির সঙ্গে কথাও হয়। কিন্তু ন্যান্সির কাছ থেকে তাঁর বাড়ির ভেতরে প্রবেশের অনুমতি না পেয়ে আমরা ফিরে আসি।’ সম্প্রতি এক ফেসবুক বার্তায় বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন তারকা এই সংগীতশিল্পী। আর এতে করেই নানাভাবে আলোচিত হয়ে ওঠেন গানের বাইরে ন্যান্সি। ২১ অক্টোবর রাতে ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেন ন্যান্সি। বিএনপির প্রতি সমর্থন জানানোর পাশাপাশি বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার অনেক প্রশংসা করেন তিনি। ন্যান্সি তাঁর ফেসবুক বার্তায় লেখেন, ‘আর চুপ করে থাকতে পারলাম না। আজ বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য শুনলাম। আমি ও আমার পরিবার সব সময় বিএনপিকে সাপোর্ট করেছি। কিন্তু আজ বিএনপির পক্ষপাতিত্ব করে নয়, বাংলাদেশের একজন সাধারণ ও সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি বেগম খালেদা জিয়ার সুস্পষ্ট, সুচিন্তিত, জনহিতকর বক্তব্যকে সাধুবাদ জানাই। সেই সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর পরিবারের প্রতি দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা অন্যায় করেছেন বা করছেন, তাঁদের প্রতি তিনি (বেগম জিয়া) যে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি দেখিয়েছেন, সেটাও নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।’ একই স্ট্যাটাসের পরের অংশে ন্যান্সি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে লেখেন, ‘ক্ষমতার অপব্যবহারকারী শেখ হাসিনার জন্য নয়, দীর্ঘদিন ধরে শুধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারণে যাঁরা আওয়ামী লীগকে সাপোর্ট করেছেন, তাঁদের সকল অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করেছেন; এখনি সময় প্রতিবাদ করার। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের মিথ্যাচারের কবল থেকে মুক্তি চায়। তাই এবার শত প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে, ইনশাআল্লাহ।’ ফেসবুকে নিজের এ ধরনের মন্তব্য প্রকাশের ব্যাপারে ন্যান্সি প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছিলেন, ‘আমার পরিবার জাতীয়তাবাদী আদর্শে অনুপ্রাণিত। আমার মা-ও ছিলেন জাসাসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। আমার স্ট্যাটাসটি দিয়ে আমার রাজনৈতিক অবস্থানটা পরিষ্কার করলাম। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আমি রাজনৈতিক আদর্শে চলার অধিকার রাখি। আর সেই হিসেবে মত প্রকাশের স্বাধীনতাও আমার আছে। এটা আমার শিল্পী সত্তার একেবারেই বাইরের ব্যাপার।’ ন্যান্সি আরও বলেছিলেন, ‘এই স্ট্যাটাস দেওয়ার পর আমি সে অর্থে কমেন্ট পাইনি ফেসবুকে। তবে অসংখ্য ফোন পাচ্ছি সেদিন রাত থেকে। সবাই আমার শুভাকাঙ্ক্ষী। সবার একটাই কথা—এটা আমি কী লিখালম! কেন লিখলাম। এ ধরনের মন্তব্যের কারণে আমার সংগীতের ক্যারিয়ারও শেষ হয়ে যেতে পারে। আমি যেন স্ট্যাটাসটা ডিলিট করি, সে পারমর্শও অনেকে দিয়েছেন। এ ছাড়া আমি যেন ফেসবুক বার্তাটির জন্য দুঃখ প্রকাশ করি।’ ন্যান্সি এ-ও বলেন, ‘রাজনৈতিক মতামত প্রকাশের কারণে শ্রোতারা যদি আমার গান না শোনেন, আমাকে গান গাইতে না ডাকেন, যদি জাতীয় পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হই, ব্ল্যাক লিস্টেড হই, তাতে আমার কোনো দুঃখবোধ থাকবে না। আমি মনে করব শিল্পী হিসেবে আমি ব্যর্থ। কেননা সবাই আমাকে আমার কণ্ঠের জন্যই চেনেন। আমি যদি গান করার ক্ষমতা রাখি আর আমার গান যদি শ্রোতাদের ভালো লাগে, আমি অবশ্যই গান করে যাব। আমার রাজনৈতিক মত প্রকাশের কারণে আমার সংগীত ক্যারিয়ার ধ্বংস হয়ে যাবে, তা আমি কখনো বিশ্বাস করি না।’ ‘প্রজাপতি’ ছবির গানে কণ্ঠ দিয়ে ২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন খ্যাতনামা সংগীতশিল্পী ন্যান্সি।
Subscribe to:
Posts (Atom)